স্বার্থান্বেষী
যে শব্দগুলো ভালো লাগে সেগুলোকে নিয়ে মালা গাঁথি। যে মানুষগুলোকে ভালবাসি তাদের নিয়ে গেঁথে গেঁথে থাকি। যে সুরগুলো মনে ধরে সেগুলো মনের তন্ত্রীতে রেখে দিই।
যে শব্দগুলো ভালো লাগে সেগুলোকে নিয়ে মালা গাঁথি। যে মানুষগুলোকে ভালবাসি তাদের নিয়ে গেঁথে গেঁথে থাকি। যে সুরগুলো মনে ধরে সেগুলো মনের তন্ত্রীতে রেখে দিই।
–কেমন আছ? –এ প্রশ্ন এখন অবান্তর। এখানে কেউ ভালো বা খারাপ থাকে না। –মন ভালো নেই… –যা নেই, তার আর ভালো কি? আবার বলি। –মনে
নিজের কাজটা করুন। নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে। তাতে যেন কোনও ফাঁক না থাকে। কেউ অন্যকিছু বা বা অন্যায় ভাবে কিছু করাতে চাইলে শান্ত ভাবে বলুন,পারব
কেউ দৌড়চ্ছে লুটেপুটে খেতে, মারতে। কেউ দৌড়চ্ছে বাঁচতে, বাঁচাতে। পার্থক্য তো হবেই! আমাদের ছোটবেলায় মাষ্টারমশাইরা টুকলি করা ছেলেদের পিঠে গদাম করে একটা কিল বসিয়ে হাসতে
আন্তর্জাতিক খেলায় যে খেলোয়াড়রা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রতিযোগীর থেকে পিছিয়ে থাকে, তারা মুহ্যমান না থেকে চিৎকার করে নিজেদের চাগিয়ে তোলে। দেখেছেন? খেয়াল করেছেন? তারপর প্রতিযোগীর
যদি প্রশ্ন করো, রাত্রির অন্ধকারে যে মেয়েটা ধর্ষিত হয়ে খুন হলো সে আমার কে? আমি বলি, সবকিছু ছেড়ে দি যদিও, সেও ছিল মানুষ সন্ততি ,
যাইনি না– যেতে পারিনি। দুঃখবোধে থেকে নয়, সত্যি যা, এসে পড়া কাজে। যারা তাকে না চিনেও স্রেফ দূর থেকে ভালোবাসে। কাজটাকে দায় ভেবে তাদের এমনও
যদি এই প্রশ্ন করি, দুধের শিশুর থেকে মানুষ হওয়ার মানে কি? হাত পায়ে বড়, আর তথাকথিত’র ঢঙে টাকাকড়ি গড়া? বিলাসব্যাসনে ডোবা, স্ত্রীপুত্র নিয়ে ঘোরা সমগ্র
ইদানিং শিশু এবং কিশোয়ারদের মধ্যে খুব বেশি ওজন বাড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। আধুনিক দ্রুতগতির জীবন ও নগরায়নের যুগে এ বিষয়টি নিয়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়া ভীষণ
এক চিন্তিত মা আজ চেম্বারে এসে বললেন, ইদানিং মেয়ে খুব অবাধ্য হয়ে যাচ্ছে, কথায় কথায় তর্ক করে, পড়াশোনা করতে চায় না। আমার মনে হয় ওর
তুই মিথ্যে বলতিস না। কারণ মিথ্যে বলা তোর আসত না। উনিশশো বিরাশির, যেদিন থেকে তোকে চিনি, সেদিন থেকে, বদ্বীপের মতো অনেক ছোট ছোট বিচ্ছিন্ন ঘটনা,
যে শব্দগুলো ভালো লাগে সেগুলোকে নিয়ে মালা গাঁথি। যে মানুষগুলোকে ভালবাসি তাদের নিয়ে গেঁথে গেঁথে থাকি। যে সুরগুলো মনে ধরে সেগুলো মনের তন্ত্রীতে রেখে দিই।
–কেমন আছ? –এ প্রশ্ন এখন অবান্তর। এখানে কেউ ভালো বা খারাপ থাকে না। –মন ভালো নেই… –যা নেই, তার আর ভালো কি? আবার বলি। –মনে
নিজের কাজটা করুন। নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে। তাতে যেন কোনও ফাঁক না থাকে। কেউ অন্যকিছু বা বা অন্যায় ভাবে কিছু করাতে চাইলে শান্ত ভাবে বলুন,পারব
কেউ দৌড়চ্ছে লুটেপুটে খেতে, মারতে। কেউ দৌড়চ্ছে বাঁচতে, বাঁচাতে। পার্থক্য তো হবেই! আমাদের ছোটবেলায় মাষ্টারমশাইরা টুকলি করা ছেলেদের পিঠে গদাম করে একটা কিল বসিয়ে হাসতে
আন্তর্জাতিক খেলায় যে খেলোয়াড়রা যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রতিযোগীর থেকে পিছিয়ে থাকে, তারা মুহ্যমান না থেকে চিৎকার করে নিজেদের চাগিয়ে তোলে। দেখেছেন? খেয়াল করেছেন? তারপর প্রতিযোগীর
যদি প্রশ্ন করো, রাত্রির অন্ধকারে যে মেয়েটা ধর্ষিত হয়ে খুন হলো সে আমার কে? আমি বলি, সবকিছু ছেড়ে দি যদিও, সেও ছিল মানুষ সন্ততি ,
যাইনি না– যেতে পারিনি। দুঃখবোধে থেকে নয়, সত্যি যা, এসে পড়া কাজে। যারা তাকে না চিনেও স্রেফ দূর থেকে ভালোবাসে। কাজটাকে দায় ভেবে তাদের এমনও
যদি এই প্রশ্ন করি, দুধের শিশুর থেকে মানুষ হওয়ার মানে কি? হাত পায়ে বড়, আর তথাকথিত’র ঢঙে টাকাকড়ি গড়া? বিলাসব্যাসনে ডোবা, স্ত্রীপুত্র নিয়ে ঘোরা সমগ্র
ইদানিং শিশু এবং কিশোয়ারদের মধ্যে খুব বেশি ওজন বাড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। আধুনিক দ্রুতগতির জীবন ও নগরায়নের যুগে এ বিষয়টি নিয়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়া ভীষণ
এক চিন্তিত মা আজ চেম্বারে এসে বললেন, ইদানিং মেয়ে খুব অবাধ্য হয়ে যাচ্ছে, কথায় কথায় তর্ক করে, পড়াশোনা করতে চায় না। আমার মনে হয় ওর
তুই মিথ্যে বলতিস না। কারণ মিথ্যে বলা তোর আসত না। উনিশশো বিরাশির, যেদিন থেকে তোকে চিনি, সেদিন থেকে, বদ্বীপের মতো অনেক ছোট ছোট বিচ্ছিন্ন ঘটনা,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে