পটল ছোঁয়ানোর গল্প
জিতেন কাকু আমার পেশেন্ট| ইনহেলারে তার ভয় ছিল| প্রথম দিনই সে প্রায় আঁতকে উঠে না করে ছিল| বাবু আমাকে ইনহেলার দেবেন না| খাবার ওষুধ দিন|
জিতেন কাকু আমার পেশেন্ট| ইনহেলারে তার ভয় ছিল| প্রথম দিনই সে প্রায় আঁতকে উঠে না করে ছিল| বাবু আমাকে ইনহেলার দেবেন না| খাবার ওষুধ দিন|
এক সে অনেকদিন আগেকার কথা| বাবার শ্রাদ্ধের কাজ মিটে যাবার পর বসে আছি বারান্দায়| রজনীগন্ধার স্তুপে ঢেকে যাওয়া ফটোটা ঘরে নিয়ে যাবো ভাবছি| তখনি সে
বসার ঘরটাতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল সন্দীপন|হঠাৎ আওয়াজ হল|ঠক ঠক …ঠক ঠক… কে? আমি, মানে আমরা স্যার| আমরা কারা!! আমরা মানে ‘খবর খান|যেমন চান’ চ্যানেল
লক ডাউনের প্রাথমিক দিন গুলিতে আমার ড্রাইভারকে না করেছি আসতে|অবশ্যই মাইনে পত্তর দিয়েছি|তবে আসল কথা হল এসময় আমার লাল গ্লামারটাই ছিল আমার বাহন|বাইকে বসলে হাওয়া
শুনুন। শুনে নিন। আমরা যারা প্রচলিত প্যারা মিটারে মাপতে না পেরে বলে ফেলেছি: শালা সাইকো। আমরা যারা বলছি, রোজ বলছি, মালটা পাগল। এত করে বোঝাই
টাটা কোম্পানীর এসএমএস প্যাক থেকে এসমেস করেছিলামঃ কিরে কেমন আছিস? পাক্কা তিন মিনিট তেত্রিশ সেকেন্ড এর মাথায় উত্তর আসেঃ ব্লাড গ্রুপ আর দু চারটে বাল্যের
ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল শংকর পাণ্ডের হাত ধরে। ওদের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেবার খবরের পাশে এক অপুষ্ট বাচ্চার খবর লেখা হয়। বারাসাতে। মুখার্জি পাড়ার
রাত্রি গভীর হলে হাসপাতালও স্তব্ধ হয়ে আসে|ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিশ্রাম নেয় পরিজন| পলিব্যাগের বালিশ বানিয়ে অপেক্ষায় কাটিয়ে দেয় নির্ঘুম|কেউ কেউ কোয়াটারের দিকে উদাসী চাঁদের পানে চেয়ে
আমার আউটডোর নিয়ে আমার স্টাফদের অভিযোগ অনেক| সকাল সকাল গল্প করি পেসেন্টদের সাথে| আর বিকেল বেলা ‘আর কত, আর কত’ বলে চিল্লাই-মিল্লাই করতে থাকি| টিকিট
সনাতন বৈরাগী। হাসপাতালের আউটডোরে দেখা নেই অনেকদিন। পার্কিনসনে ভুগছে। অথচ কিছুতেই নিউরো দেখাবে না। দিস্তা সাইজ প্রেসক্রিপশন টেবিলে রাখতে রাখতে সে বলবে হরেকৃষ্ণ। প্রতিশুভেচ্ছায় আমিও
জিতেন কাকু আমার পেশেন্ট| ইনহেলারে তার ভয় ছিল| প্রথম দিনই সে প্রায় আঁতকে উঠে না করে ছিল| বাবু আমাকে ইনহেলার দেবেন না| খাবার ওষুধ দিন|
এক সে অনেকদিন আগেকার কথা| বাবার শ্রাদ্ধের কাজ মিটে যাবার পর বসে আছি বারান্দায়| রজনীগন্ধার স্তুপে ঢেকে যাওয়া ফটোটা ঘরে নিয়ে যাবো ভাবছি| তখনি সে
বসার ঘরটাতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিল সন্দীপন|হঠাৎ আওয়াজ হল|ঠক ঠক …ঠক ঠক… কে? আমি, মানে আমরা স্যার| আমরা কারা!! আমরা মানে ‘খবর খান|যেমন চান’ চ্যানেল
লক ডাউনের প্রাথমিক দিন গুলিতে আমার ড্রাইভারকে না করেছি আসতে|অবশ্যই মাইনে পত্তর দিয়েছি|তবে আসল কথা হল এসময় আমার লাল গ্লামারটাই ছিল আমার বাহন|বাইকে বসলে হাওয়া
শুনুন। শুনে নিন। আমরা যারা প্রচলিত প্যারা মিটারে মাপতে না পেরে বলে ফেলেছি: শালা সাইকো। আমরা যারা বলছি, রোজ বলছি, মালটা পাগল। এত করে বোঝাই
টাটা কোম্পানীর এসএমএস প্যাক থেকে এসমেস করেছিলামঃ কিরে কেমন আছিস? পাক্কা তিন মিনিট তেত্রিশ সেকেন্ড এর মাথায় উত্তর আসেঃ ব্লাড গ্রুপ আর দু চারটে বাল্যের
ব্যাপারটা শুরু হয়েছিল শংকর পাণ্ডের হাত ধরে। ওদের বাড়ি বাড়ি খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেবার খবরের পাশে এক অপুষ্ট বাচ্চার খবর লেখা হয়। বারাসাতে। মুখার্জি পাড়ার
রাত্রি গভীর হলে হাসপাতালও স্তব্ধ হয়ে আসে|ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিশ্রাম নেয় পরিজন| পলিব্যাগের বালিশ বানিয়ে অপেক্ষায় কাটিয়ে দেয় নির্ঘুম|কেউ কেউ কোয়াটারের দিকে উদাসী চাঁদের পানে চেয়ে
আমার আউটডোর নিয়ে আমার স্টাফদের অভিযোগ অনেক| সকাল সকাল গল্প করি পেসেন্টদের সাথে| আর বিকেল বেলা ‘আর কত, আর কত’ বলে চিল্লাই-মিল্লাই করতে থাকি| টিকিট
সনাতন বৈরাগী। হাসপাতালের আউটডোরে দেখা নেই অনেকদিন। পার্কিনসনে ভুগছে। অথচ কিছুতেই নিউরো দেখাবে না। দিস্তা সাইজ প্রেসক্রিপশন টেবিলে রাখতে রাখতে সে বলবে হরেকৃষ্ণ। প্রতিশুভেচ্ছায় আমিও
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে