কেস
সবেমাত্র দুটো পেসেন্ট দেখেছে অনিমেষ, তখনই নীচে একটা গোলমাল। বাড়ির ম্যাজেনাইন ফ্লোরেই চেম্বার আর নীচে গ্যারাজে মেকশিফ্ট রুগীর অপেক্ষা-ঘর। খানিকটা জোর করেই মেয়ে-জামাই ‘মেড-অ্যাস’ ইন্সুরেন্স
সবেমাত্র দুটো পেসেন্ট দেখেছে অনিমেষ, তখনই নীচে একটা গোলমাল। বাড়ির ম্যাজেনাইন ফ্লোরেই চেম্বার আর নীচে গ্যারাজে মেকশিফ্ট রুগীর অপেক্ষা-ঘর। খানিকটা জোর করেই মেয়ে-জামাই ‘মেড-অ্যাস’ ইন্সুরেন্স
মুখবন্ধ খামদুটো নিয়ে শুভঙ্কর স্থাণুবৎ বসে আছে। খোলার কোনো ইচ্ছেই নেই। ওর ভেতরে কী আছে আজ ও জানে। দুটো খামের ওপরেই জ্বলজ্বল করছে ডা.শুভঙ্কর স্যান্যালের
দক্ষিণের এই বারান্দাটা অনিমেষের খুব প্রিয়।সামনে দিয়ে এন এইচ সিক্স সরীসৃপের মতো চলে গেছে। ওপরে অনন্ত আকাশ, আবার বাঁদিকে তাকালেই হাসপাতালের এমার্জেন্সীটা চোখে পড়ে। দোতলার
কথাটা বলেছিলেন স্কুলে বায়োলজির টীচার অহিবাবু। খুব সম্ভবত ক্লাসে বায়োলজির ক্লাস টেস্টে ভালো নম্বর পেয়ে জিজ্ঞেস করে ফেলেছিলাম, –তাহলে স্যার কে ফার্স্ট হলো?আমি? ব্যাস বোমাটা
বেশ কিছুদিন আগে লেখা টা লিখেছিলাম ।আজ সাংবাদিকের ‘স্রেফ এম বি বি এস’ দেখে পুনঃপ্রকাশের ইচ্ছে হলো। নাঃ, এবারেও হলো না। পরপর তিনবার। অর্কর ভেতরটা
ঘরের মধ্যে আমরা দশজন। উৎকণ্ঠা, উদ্দীপনা মিশ্রিত মুখ চাওয়া-চাওয়ি। মিনিট পাঁচেক হলো আমাদের হাতে মহার্ঘ্য কোভিশিল্ড সরকারী বদান্যতায় প্রোথিত। এখন অবজারভেশনের ঘেরাটোপে। হাওড়ার এক যৌথ
ছোট হল, কিন্তু এয়ার-কন্ডিশনড। এলাকার ডাক্তারদের জমায়েত। বেশিরভাগই তরুণ। অনিমেষ ডাক্তারকে ধরে নিয়ে এসেছে ওর মেয়ে আর জামাই। ওরাও আজকের প্রজন্মের ব্যাস্ত ডাক্তার। কি এক
–আপনি এটা আমার সাথে করতে পারলেন? সেই প্রথম থেকে আপনি যা বলেছেন শুনেছি। আমার বাড়ির লোক বারণ করেছিল, তবু আমি আপনাকেই আঁকড়ে ছিলাম। সেই আপনি
ক্লিনিকের দরজা খোলার সঙ্গে সঙ্গেই শ্রীকান্ত হাজির–তুমি কি আজও চেম্বার খুলবে। অনিমেষ ডাক্তার নিয়মমতো রোজই ডাক্তারখানা খুলে বসে।ওর অল টাইম অ্যাসিস্টান্ট শ্রীকান্ত যথারীতি করোনাসন্ত্রস্ত। তবু
সবেমাত্র দুটো পেসেন্ট দেখেছে অনিমেষ, তখনই নীচে একটা গোলমাল। বাড়ির ম্যাজেনাইন ফ্লোরেই চেম্বার আর নীচে গ্যারাজে মেকশিফ্ট রুগীর অপেক্ষা-ঘর। খানিকটা জোর করেই মেয়ে-জামাই ‘মেড-অ্যাস’ ইন্সুরেন্স
মুখবন্ধ খামদুটো নিয়ে শুভঙ্কর স্থাণুবৎ বসে আছে। খোলার কোনো ইচ্ছেই নেই। ওর ভেতরে কী আছে আজ ও জানে। দুটো খামের ওপরেই জ্বলজ্বল করছে ডা.শুভঙ্কর স্যান্যালের
দক্ষিণের এই বারান্দাটা অনিমেষের খুব প্রিয়।সামনে দিয়ে এন এইচ সিক্স সরীসৃপের মতো চলে গেছে। ওপরে অনন্ত আকাশ, আবার বাঁদিকে তাকালেই হাসপাতালের এমার্জেন্সীটা চোখে পড়ে। দোতলার
কথাটা বলেছিলেন স্কুলে বায়োলজির টীচার অহিবাবু। খুব সম্ভবত ক্লাসে বায়োলজির ক্লাস টেস্টে ভালো নম্বর পেয়ে জিজ্ঞেস করে ফেলেছিলাম, –তাহলে স্যার কে ফার্স্ট হলো?আমি? ব্যাস বোমাটা
বেশ কিছুদিন আগে লেখা টা লিখেছিলাম ।আজ সাংবাদিকের ‘স্রেফ এম বি বি এস’ দেখে পুনঃপ্রকাশের ইচ্ছে হলো। নাঃ, এবারেও হলো না। পরপর তিনবার। অর্কর ভেতরটা
ঘরের মধ্যে আমরা দশজন। উৎকণ্ঠা, উদ্দীপনা মিশ্রিত মুখ চাওয়া-চাওয়ি। মিনিট পাঁচেক হলো আমাদের হাতে মহার্ঘ্য কোভিশিল্ড সরকারী বদান্যতায় প্রোথিত। এখন অবজারভেশনের ঘেরাটোপে। হাওড়ার এক যৌথ
ছোট হল, কিন্তু এয়ার-কন্ডিশনড। এলাকার ডাক্তারদের জমায়েত। বেশিরভাগই তরুণ। অনিমেষ ডাক্তারকে ধরে নিয়ে এসেছে ওর মেয়ে আর জামাই। ওরাও আজকের প্রজন্মের ব্যাস্ত ডাক্তার। কি এক
–আপনি এটা আমার সাথে করতে পারলেন? সেই প্রথম থেকে আপনি যা বলেছেন শুনেছি। আমার বাড়ির লোক বারণ করেছিল, তবু আমি আপনাকেই আঁকড়ে ছিলাম। সেই আপনি
ক্লিনিকের দরজা খোলার সঙ্গে সঙ্গেই শ্রীকান্ত হাজির–তুমি কি আজও চেম্বার খুলবে। অনিমেষ ডাক্তার নিয়মমতো রোজই ডাক্তারখানা খুলে বসে।ওর অল টাইম অ্যাসিস্টান্ট শ্রীকান্ত যথারীতি করোনাসন্ত্রস্ত। তবু
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে