রাঁচির গল্প ২
লোকে আমার গল্প শুনে বলে, “তোমার ঝুলিতে রাঁচির গল্পের মতো নিমহ্যানসের গল্প নেই? রাঁচির পেছনে লেগেছ, ব্যাঙ্গালোরকে রেহাই দিলে কেন? তুমি তো দেখছি সাংঘাতিক পার্শিয়াল!” অনেক ভেবে দেখি, যে আছে
লোকে আমার গল্প শুনে বলে, “তোমার ঝুলিতে রাঁচির গল্পের মতো নিমহ্যানসের গল্প নেই? রাঁচির পেছনে লেগেছ, ব্যাঙ্গালোরকে রেহাই দিলে কেন? তুমি তো দেখছি সাংঘাতিক পার্শিয়াল!” অনেক ভেবে দেখি, যে আছে
কেন্দ্রিয় মনশ্চিকিৎসা সংস্থানে কর্মরত বাঙালিদের মধ্যে অনেকেই থাকত কলকাতায়। তারা প্রায়ই দ্বিতীয় শনিবারের সরকারি ছুটির সুযোগ নিয়ে মাসে একবার শনি–রবিবারের ছুটি কাটাতে চুপচাপ চলে যেত
শেষ পর্যন্ত শহর ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তই নিলাম। সম্পাদক আর পাওনাদারদের তাগাদা, বন্ধু বান্ধবদের উদ্বিগ্ন পরামর্শ, পাঠকদের নানা সুরের ফ্যানমেইলের হাত থেকে এক ঝটকায় নিজেকে সরিয়ে
মেডিক্যাল কলেজ ভাঙা হবে। কানাঘুষোও শোনা যাচ্ছে গোটা এম.সি.এইচ. বিল্ডিং–টাই ভেঙে নতুন মডার্ন বাড়ি তৈরি হবে, কুড়ি তলা। ছাত্র–ডাক্তার মহলে অসন্তোষ। কিন্তু কি হবে তা তো আর কেউ
মেডিক্যাল কলেজে গোগোল আমার চেয়ে এক বছরের জুনিয়র ছিল। ভালো নাম অভিজিৎ। কে যেন একবার বলেছিল, “ওরে গোগোল, ডাক্তারি পড়ছিস, নামটা বদলা। এরকম নাম নিয়ে ডাক্তার হলে
ন্যাশনাল ইনস্টিট্যুট অফ মেনটাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসাইনসেস – নিমহ্যানস। ভারতবর্ষের প্রধান মনোরোগ এবং স্নায়ুরোগ চিকিৎসা এবং শিক্ষাকেন্দ্র। শিক্ষাব্যবস্থার অঙ্গ হিসেবে ছাত্র–ছাত্রীদের নানারকম ঘষামাজার মধ্যে দিয়ে
মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময়ে একবার এক সিনিয়র দাদার থিসিস নিয়ে সমস্যা হয়েছিল। তিনি যত দিনে থিসিস লেখা শুরু করেছিলেন এবং তারপরে যত দিনে তাঁর গাইড সেটা
মেডিক্যাল কলেজ ভাঙা হবে শোনা যাচ্ছে, কিন্তু কোনও নড়াচড়া কারওর দেখা যাচ্ছে না। ততদিনে (কানাঘুষোয়) জানা গেছে যে সামনের বিশাল বিশাল থাম আর সেই বিখ্যাত সিঁড়ির কোনও পরিবর্তন
সখ করে দাদু নাম রেখেছিলেন সম্বুদ্ধ। বেড়ে ওঠাটা দেখেননি, নাতির আড়াই বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়েছিলেন। চেয়েছিলেন, নাতি বড়ো হয়ে ডাক্তার হবে। ক্যান্সার স্পেশালিস্ট। অনেক
শ্রীময়ী – বইমেলা সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত সুবোধবাবু র্যাপারটা ভাল করে গায়ে জড়িয়ে নিলেন। আজকাল শীত করে। আগে ভরা শীতেও একটা হাতাকাটা সোয়েটার পরে বাগানে মাটি
১৯৯৪ সালে রাঁচির হাসপাতালে, একটি বছর ২৭-২৮-এর ছেলে ভর্তি হল। তার বাবার বক্তব্য অনুযায়ী ছেলেটি বদ্ধ উন্মাদ বলতে যা বোঝায়, তাই। চার পাঁচ বছর হল
লোকে আমার গল্প শুনে বলে, “তোমার ঝুলিতে রাঁচির গল্পের মতো নিমহ্যানসের গল্প নেই? রাঁচির পেছনে লেগেছ, ব্যাঙ্গালোরকে রেহাই দিলে কেন? তুমি তো দেখছি সাংঘাতিক পার্শিয়াল!” অনেক ভেবে দেখি, যে আছে
কেন্দ্রিয় মনশ্চিকিৎসা সংস্থানে কর্মরত বাঙালিদের মধ্যে অনেকেই থাকত কলকাতায়। তারা প্রায়ই দ্বিতীয় শনিবারের সরকারি ছুটির সুযোগ নিয়ে মাসে একবার শনি–রবিবারের ছুটি কাটাতে চুপচাপ চলে যেত
শেষ পর্যন্ত শহর ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তই নিলাম। সম্পাদক আর পাওনাদারদের তাগাদা, বন্ধু বান্ধবদের উদ্বিগ্ন পরামর্শ, পাঠকদের নানা সুরের ফ্যানমেইলের হাত থেকে এক ঝটকায় নিজেকে সরিয়ে
মেডিক্যাল কলেজ ভাঙা হবে। কানাঘুষোও শোনা যাচ্ছে গোটা এম.সি.এইচ. বিল্ডিং–টাই ভেঙে নতুন মডার্ন বাড়ি তৈরি হবে, কুড়ি তলা। ছাত্র–ডাক্তার মহলে অসন্তোষ। কিন্তু কি হবে তা তো আর কেউ
মেডিক্যাল কলেজে গোগোল আমার চেয়ে এক বছরের জুনিয়র ছিল। ভালো নাম অভিজিৎ। কে যেন একবার বলেছিল, “ওরে গোগোল, ডাক্তারি পড়ছিস, নামটা বদলা। এরকম নাম নিয়ে ডাক্তার হলে
ন্যাশনাল ইনস্টিট্যুট অফ মেনটাল হেলথ অ্যান্ড নিউরোসাইনসেস – নিমহ্যানস। ভারতবর্ষের প্রধান মনোরোগ এবং স্নায়ুরোগ চিকিৎসা এবং শিক্ষাকেন্দ্র। শিক্ষাব্যবস্থার অঙ্গ হিসেবে ছাত্র–ছাত্রীদের নানারকম ঘষামাজার মধ্যে দিয়ে
মেডিক্যাল কলেজে পড়ার সময়ে একবার এক সিনিয়র দাদার থিসিস নিয়ে সমস্যা হয়েছিল। তিনি যত দিনে থিসিস লেখা শুরু করেছিলেন এবং তারপরে যত দিনে তাঁর গাইড সেটা
মেডিক্যাল কলেজ ভাঙা হবে শোনা যাচ্ছে, কিন্তু কোনও নড়াচড়া কারওর দেখা যাচ্ছে না। ততদিনে (কানাঘুষোয়) জানা গেছে যে সামনের বিশাল বিশাল থাম আর সেই বিখ্যাত সিঁড়ির কোনও পরিবর্তন
সখ করে দাদু নাম রেখেছিলেন সম্বুদ্ধ। বেড়ে ওঠাটা দেখেননি, নাতির আড়াই বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া কাটিয়েছিলেন। চেয়েছিলেন, নাতি বড়ো হয়ে ডাক্তার হবে। ক্যান্সার স্পেশালিস্ট। অনেক
শ্রীময়ী – বইমেলা সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত সুবোধবাবু র্যাপারটা ভাল করে গায়ে জড়িয়ে নিলেন। আজকাল শীত করে। আগে ভরা শীতেও একটা হাতাকাটা সোয়েটার পরে বাগানে মাটি
১৯৯৪ সালে রাঁচির হাসপাতালে, একটি বছর ২৭-২৮-এর ছেলে ভর্তি হল। তার বাবার বক্তব্য অনুযায়ী ছেলেটি বদ্ধ উন্মাদ বলতে যা বোঝায়, তাই। চার পাঁচ বছর হল
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে