তপোধনের ফিচলেমো ২
চুম্বক তিন বন্ধু ফিরে গেছে তাদেরই একজনের গ্রামের বাড়িতে, যেখানে অনেক বছর আগে, স্কুলে পড়ার সময় ওরা একবার ছুটি কাটিয়েছিল। সেবারে ওদের একজন বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ
চুম্বক তিন বন্ধু ফিরে গেছে তাদেরই একজনের গ্রামের বাড়িতে, যেখানে অনেক বছর আগে, স্কুলে পড়ার সময় ওরা একবার ছুটি কাটিয়েছিল। সেবারে ওদের একজন বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ
প্রথমাংশ গ্রামে ঢোকার খানিক আগে অঙ্কন গাড়ির স্পিডটা কমিয়ে বাঁ দিকের ফাঁকা-মতন জমিটা দেখিয়ে জিজ্ঞেস করল, চিনতে পারছিস? না চেনার কারণ ছিল না, তাই কিছু
ওগবুনাবালি ~দশ~ গাড়িতে যেতে যেতে ডাঃ চন্দ্র ঘাড় ঘুরিয়ে বাইশতলা বাড়িটা আবার দেখার চেষ্টা করলেন। হাসপাতাল বন্ধ হবার পরে ডাঃ সেন দেশে না ফিরলে এদিকে
~এক~ হাতের বইটা নামিয়ে রেখে মিহির গুপ্ত দেওয়ালের ঘড়ির দিকে তাকালেন। পৌনে একটা। ঘরে একটাই রিডিং ল্যাম্পের আলো। নিভিয়ে দিলেন। বাইরে ঝিমঝিমে অন্ধকার। শহর হলে
~এক~ ষোলো বছর পরে দেশে ফিরে সপ্তক অবাক হয়ে গেলেন। কলেজের পুরোনো বন্ধুরা হইহই করে ধরল। সবাই বলে “আয়, আড্ডা দিয়ে যা।” একটা আড্ডায় গেলে হয়
মেডিক্যাল কলেজের নানা হস্টেলের কোন একটার পাশের বাড়িতে কোন এক (বাঙালি) মা, তার ছেলেকে খুব মেরে ধরে পড়াতেন। সেই মারধর এবং তৎপরবর্তী কান্নাকাটির শব্দে হস্টেলের উদীয়মান ডাক্তাররা
ভূদেব ছিল অসম্ভব দুষ্টু। ওর মাথা ছিল দুষ্টুমির ফ্যাকটরি। যতরাজ্যের বদমাইশি খুঁজে বের করে কাজে লাগানোর ব্যাপারে ওর জুড়ি মেলা ছিল ভার। তাই একদিন যখন
“পেঁয়াজ দাও, এক কিলো।” প্রতীপ, আমার সবজিওয়ালা, আড় চোখে তাকিয়ে বলল, “পেঁয়াজের দাম কমিয়ে দিয়েছি।” খুশি হলাম। “বাঃ, বেশ কথা। আমার একটা পুরোনো দিনের কথা
তামিলনাডুর বর্ধিষ্ণু শহর এরওয়াডি। অল কুৎবুল হামিদ ওয়ল গাউসুল মজিদ বাদুশা হজরত সুলতান সৈয়দ ইব্রাহিম সাহিদ রাদিয়ালা তা’লা আনহু, পয়গম্বর হজরত মহম্মদের ১৮তম বংশধর, মহম্মদের
উনিশশো ছিয়াশি বা সাতাশির কথা। বর্ষা প্রায় শেষ, পুজো আসব আসব করছে, লোকে ভাবছে এবার পুজোর বাজার শুরু করবে – এমন সময় হঠাৎ তিনদিনের প্রবল
It took them for ever to reach their uncle’s home. The train had started late to begin with. Soon it became so cloudy that the afternoon sky looked inky black like
বৃদ্ধা মাতঙ্গিনী আমার হাতে চাবির গোছাটা দিয়ে বললেন, একটা কথা কই দেওয়া ভালো। সাঁঝের আন্ধার পড়তি না পড়তি সব ঘরেতে ধুনো দিয়া গলার জোর লাগায়া চিৎকার করি, দূর
চুম্বক তিন বন্ধু ফিরে গেছে তাদেরই একজনের গ্রামের বাড়িতে, যেখানে অনেক বছর আগে, স্কুলে পড়ার সময় ওরা একবার ছুটি কাটিয়েছিল। সেবারে ওদের একজন বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ
প্রথমাংশ গ্রামে ঢোকার খানিক আগে অঙ্কন গাড়ির স্পিডটা কমিয়ে বাঁ দিকের ফাঁকা-মতন জমিটা দেখিয়ে জিজ্ঞেস করল, চিনতে পারছিস? না চেনার কারণ ছিল না, তাই কিছু
ওগবুনাবালি ~দশ~ গাড়িতে যেতে যেতে ডাঃ চন্দ্র ঘাড় ঘুরিয়ে বাইশতলা বাড়িটা আবার দেখার চেষ্টা করলেন। হাসপাতাল বন্ধ হবার পরে ডাঃ সেন দেশে না ফিরলে এদিকে
~এক~ হাতের বইটা নামিয়ে রেখে মিহির গুপ্ত দেওয়ালের ঘড়ির দিকে তাকালেন। পৌনে একটা। ঘরে একটাই রিডিং ল্যাম্পের আলো। নিভিয়ে দিলেন। বাইরে ঝিমঝিমে অন্ধকার। শহর হলে
~এক~ ষোলো বছর পরে দেশে ফিরে সপ্তক অবাক হয়ে গেলেন। কলেজের পুরোনো বন্ধুরা হইহই করে ধরল। সবাই বলে “আয়, আড্ডা দিয়ে যা।” একটা আড্ডায় গেলে হয়
মেডিক্যাল কলেজের নানা হস্টেলের কোন একটার পাশের বাড়িতে কোন এক (বাঙালি) মা, তার ছেলেকে খুব মেরে ধরে পড়াতেন। সেই মারধর এবং তৎপরবর্তী কান্নাকাটির শব্দে হস্টেলের উদীয়মান ডাক্তাররা
ভূদেব ছিল অসম্ভব দুষ্টু। ওর মাথা ছিল দুষ্টুমির ফ্যাকটরি। যতরাজ্যের বদমাইশি খুঁজে বের করে কাজে লাগানোর ব্যাপারে ওর জুড়ি মেলা ছিল ভার। তাই একদিন যখন
“পেঁয়াজ দাও, এক কিলো।” প্রতীপ, আমার সবজিওয়ালা, আড় চোখে তাকিয়ে বলল, “পেঁয়াজের দাম কমিয়ে দিয়েছি।” খুশি হলাম। “বাঃ, বেশ কথা। আমার একটা পুরোনো দিনের কথা
তামিলনাডুর বর্ধিষ্ণু শহর এরওয়াডি। অল কুৎবুল হামিদ ওয়ল গাউসুল মজিদ বাদুশা হজরত সুলতান সৈয়দ ইব্রাহিম সাহিদ রাদিয়ালা তা’লা আনহু, পয়গম্বর হজরত মহম্মদের ১৮তম বংশধর, মহম্মদের
উনিশশো ছিয়াশি বা সাতাশির কথা। বর্ষা প্রায় শেষ, পুজো আসব আসব করছে, লোকে ভাবছে এবার পুজোর বাজার শুরু করবে – এমন সময় হঠাৎ তিনদিনের প্রবল
It took them for ever to reach their uncle’s home. The train had started late to begin with. Soon it became so cloudy that the afternoon sky looked inky black like
বৃদ্ধা মাতঙ্গিনী আমার হাতে চাবির গোছাটা দিয়ে বললেন, একটা কথা কই দেওয়া ভালো। সাঁঝের আন্ধার পড়তি না পড়তি সব ঘরেতে ধুনো দিয়া গলার জোর লাগায়া চিৎকার করি, দূর
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে