গরম জিলিপি কিংবা নিছক ভূতের গল্প
বিধিসম্মত সতর্কীকরণ— ১) ইহা ভূতের গল্প। ২) এই গল্পের নায়ক স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ৩) খলনায়ক আমি। এর পরে আমার উল্লেখ গল্পে বিশেষ পাওয়া যাবে না।
বিধিসম্মত সতর্কীকরণ— ১) ইহা ভূতের গল্প। ২) এই গল্পের নায়ক স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ৩) খলনায়ক আমি। এর পরে আমার উল্লেখ গল্পে বিশেষ পাওয়া যাবে না।
বছর বত্রিশ-তেত্রিশ আগের ঘটনাটা মেডিক্যাল কলেজের। এ ঘটনার কুশীলবরা সবাই বর্তমান, তাই সাবধানে লিখতে হবে। একদিন কাজ শেষে আমরা ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছি বিকেলবেলা। পাঁচটা
আজও ক্রিকেট খেলার গল্প বলা গেল না। অনেক দিন পরে ফোন করছিল এক প্রাক্তন রোগি। বলল, লকডাউন শুরু হবার পর থেকে সেই যে ডাব্লু-এফ-এইচ শুরু
১ কুড়লতলী গ্রামের লোকের আজকাল বড়োই জ্বালা হয়েছে। মাস কয়েক হল গ্রামে চুরিটা বেড়ে গেছে বড্ড। নন্দু চোরের কথাই সবাই ভেবেছিল, কিন্তু তাকে তো আজকাল
১ কলেজে পড়তে অভীক পাখি দেখত জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে। চাকরি পেয়ে সে সব মাথায় উঠেছিল, তবু ইচ্ছে ছিল ষোল আনা, তাই কুশল যখন ফোন করে
শম্পা আবার স্বপ্নে দেখেছে বকুলগাছটা। কী আশ্চর্য! কতদিন পরে ফিরে এল গাছটা। সেই ছোটোবেলায় দেখা গাছটা। মামাবাড়ির গায়ে লাগা তিনতলা বাড়ির চেয়েও উঁচু গাছটা। পুজোয়
১ হাতের তুলিটা নামিয়ে রেখে সুকৃত দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। সামনে তৈরি ক্যানভাসটা এখনও পরিষ্কার। প্যালেটে এখানে ওখানে রঙের জগঝম্প। মাথায় কিচ্ছু আসছে না। সুপ্রতীক বলে, “হাবিজাবি।
অনেক দূরের এক দেশে এক সময়ে একটা রেল স্টেশন ছিল। ছোট্ট স্টেশন। তাতে একটা মাত্র প্ল্যাটফর্ম – ট্রেন দাঁড়াবার জন্য। প্ল্যাটফর্মে সবুজ ঘাসের চাদর, তার
বেশ কিছুদিন আগের কথা। এক ঝাঁক অভিজ্ঞতা হয়েছিল। বলে রাখি এই ফাঁকে। বাজারে গিয়ে দেখি মাছওয়ালা পাশের লোককে কী একটা হিসেব দিচ্ছে। কজন লোক, কে
প্রেসক্রিপশন লেখার জন্য কলমটা তুলে নিতেই টেবিলের ওদিকে বসা রোগী প্রায় দমবন্ধভাবে বলে উঠল, “স্যার, ওষুধ কি আবার বাড়াবেন?” আমি করুণ চোখে তার দিকে চেয়ে
আজকাল তীর্থপ্রতীমবাবুর প্রায়ই মনে পড়ে দ্বীপটার কথা। একটা নদী, বা হয়ত বিশাল সরোবরের মাঝখানে ছোট্ট দ্বীপ, হেঁটে এধার থেকে ওধার দু–মিনিটও লাগে না। গাছপালা নেই। না, আছে। অনেক
জীবনে প্রথম একা একা বিদেশে পাড়ি দেবার আগে অনু কতটা নার্ভাস ছিল বুঝেছিল কলকাতা–দিল্লি ফ্লাইটে উঠেই। মামার জন্য যে সাতটা বই নিয়ে যাবার কথা, তার দুটো
বিধিসম্মত সতর্কীকরণ— ১) ইহা ভূতের গল্প। ২) এই গল্পের নায়ক স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ৩) খলনায়ক আমি। এর পরে আমার উল্লেখ গল্পে বিশেষ পাওয়া যাবে না।
বছর বত্রিশ-তেত্রিশ আগের ঘটনাটা মেডিক্যাল কলেজের। এ ঘটনার কুশীলবরা সবাই বর্তমান, তাই সাবধানে লিখতে হবে। একদিন কাজ শেষে আমরা ক্যান্টিনে বসে আড্ডা দিচ্ছি বিকেলবেলা। পাঁচটা
আজও ক্রিকেট খেলার গল্প বলা গেল না। অনেক দিন পরে ফোন করছিল এক প্রাক্তন রোগি। বলল, লকডাউন শুরু হবার পর থেকে সেই যে ডাব্লু-এফ-এইচ শুরু
১ কুড়লতলী গ্রামের লোকের আজকাল বড়োই জ্বালা হয়েছে। মাস কয়েক হল গ্রামে চুরিটা বেড়ে গেছে বড্ড। নন্দু চোরের কথাই সবাই ভেবেছিল, কিন্তু তাকে তো আজকাল
১ কলেজে পড়তে অভীক পাখি দেখত জঙ্গলে জঙ্গলে ঘুরে। চাকরি পেয়ে সে সব মাথায় উঠেছিল, তবু ইচ্ছে ছিল ষোল আনা, তাই কুশল যখন ফোন করে
শম্পা আবার স্বপ্নে দেখেছে বকুলগাছটা। কী আশ্চর্য! কতদিন পরে ফিরে এল গাছটা। সেই ছোটোবেলায় দেখা গাছটা। মামাবাড়ির গায়ে লাগা তিনতলা বাড়ির চেয়েও উঁচু গাছটা। পুজোয়
১ হাতের তুলিটা নামিয়ে রেখে সুকৃত দীর্ঘশ্বাস ছাড়লেন। সামনে তৈরি ক্যানভাসটা এখনও পরিষ্কার। প্যালেটে এখানে ওখানে রঙের জগঝম্প। মাথায় কিচ্ছু আসছে না। সুপ্রতীক বলে, “হাবিজাবি।
অনেক দূরের এক দেশে এক সময়ে একটা রেল স্টেশন ছিল। ছোট্ট স্টেশন। তাতে একটা মাত্র প্ল্যাটফর্ম – ট্রেন দাঁড়াবার জন্য। প্ল্যাটফর্মে সবুজ ঘাসের চাদর, তার
বেশ কিছুদিন আগের কথা। এক ঝাঁক অভিজ্ঞতা হয়েছিল। বলে রাখি এই ফাঁকে। বাজারে গিয়ে দেখি মাছওয়ালা পাশের লোককে কী একটা হিসেব দিচ্ছে। কজন লোক, কে
প্রেসক্রিপশন লেখার জন্য কলমটা তুলে নিতেই টেবিলের ওদিকে বসা রোগী প্রায় দমবন্ধভাবে বলে উঠল, “স্যার, ওষুধ কি আবার বাড়াবেন?” আমি করুণ চোখে তার দিকে চেয়ে
আজকাল তীর্থপ্রতীমবাবুর প্রায়ই মনে পড়ে দ্বীপটার কথা। একটা নদী, বা হয়ত বিশাল সরোবরের মাঝখানে ছোট্ট দ্বীপ, হেঁটে এধার থেকে ওধার দু–মিনিটও লাগে না। গাছপালা নেই। না, আছে। অনেক
জীবনে প্রথম একা একা বিদেশে পাড়ি দেবার আগে অনু কতটা নার্ভাস ছিল বুঝেছিল কলকাতা–দিল্লি ফ্লাইটে উঠেই। মামার জন্য যে সাতটা বই নিয়ে যাবার কথা, তার দুটো
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে