মোৎফরাক্কা
দেবুদা’র মুখে শব্দটা শুনে বেশ আলোড়িত হলাম। কতদিন বাদে শুনলাম। সেই ফরাক্কা! আহা আমার শৈশব কৈশোরের সেই প্রায় আবছা হয়ে আসা ইতিহাসে ফরাক্কা আজও উজ্জ্বল।
দেবুদা’র মুখে শব্দটা শুনে বেশ আলোড়িত হলাম। কতদিন বাদে শুনলাম। সেই ফরাক্কা! আহা আমার শৈশব কৈশোরের সেই প্রায় আবছা হয়ে আসা ইতিহাসে ফরাক্কা আজও উজ্জ্বল।
কয়েকজনকে আমার সানুনয় অনুরোধ করা আছে, ফেসবুকে নতুন লেখা দিলেই আমাকে জানাতে। তেমনই একজন কাছের লেখক সোমা ব্যানার্জি দিদি। তাঁর শেষের তাঁর নিজেরই কিছু ব্যক্তিগত
আমার অতি প্রিয় দাদা তাড়া দিচ্ছিলেন কদিন ধরেই। মধ্যমগ্রামে থাকেন তিনি। মাত্র কদিন আগে তাঁর প্রায় প্রতিবেশীই ছিলাম। অতি সম্প্রতি মা চলে যাবার পর আমি
অফিসে ঢুকবার মুখে বিরাট এক সেলাম ঠুকল মিজানুর রহমান। খুব আন্তরিক ভাবে রোজ যেমন বলে সেই রকম বলল, — আসসেলাম আলেকুম দীপ্তসাহেব। আজ নাস্তা খাইয়া
পিঁপড়েরা আসার কথা। এসেওছিল। অবিনাশ মিত্র বিলেত ফেরত। পাগল কিম্বা বাতিল বিজ্ঞানী। বয়স্ক। একলা মানুষ। আমাদের কেউ কেউ তাঁকে পিঁপড়েদের সঙ্গে কথা বলতে শুনেছি। পাড়ার
আমার জীবন কাহিনিতে ফিরি। আগেও এই কাহিনি ‘গেঁজেল’ শিরোনামে এই ফেসবুকেই প্রকাশিত। সেটিই কিঞ্চিৎ পরিমার্জনা ও সংযোজনার পর পুনঃপ্রকাশ করলাম। আজ্ঞে হ্যাঁ, এই আমার মানে
★ তবে পাখি হওয়া বড় সহজ কাজ ছিল না। গাঁজা টানার ক্ষমতা লাগত। পাখি হওয়ার উদ্দেশ্যে কেউ আটচালায় এলে প্রথমে তাঁকে এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিতে হত।
প্রায়ই আমার চশমা হারায়। নির্ধারিত এক জায়গায় রাখি না, কোথায় রাখলাম ভুলে যাই। দুর্দশার অন্ত থাকে না। গিন্নি প্রভূত গালাগালি সহ খুঁজে দেন। আসলে বাড়িতে
আবার একটা বিতর্কিত ক্যাচাল। সামান্য এডিট করে ________ এক হাজার বছর পাশাপাশি থেকেও ইদ আজ অবধি সব বাঙালির উৎসব হয়ে উঠল না। যেমনটি এপার বাংলায়
সত্যমূর্তিকে আমি চিনি না। সেও আমাকে চেনে না। আমাকে না চিনলে তার ক্ষতি নেই। তাকে চিনলেও আমার লাভ হবার কোনও সম্ভাবনা ছিল না। তবু আমি
যতদূর মনে পড়ে সালটা উনিশশ’ পঁচাত্তর। তখন মেডিকেল কলেজে পড়ি। আমার মায়ের শরীর খুব খারাপ। ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড। প্রভাতদা’ কে ধরলাম। প্রভাত ঘোষ। গাইনির হাউসস্টাফ। তাঁর
ঝাড় খেতে ঝাড়গ্রামে চলল বিষাণ। তবু তেজ দেখাচ্ছে… বাপ রে কী শান! চটিচাটা আমলার হুমকির চোটে… চমক-রিলিজ। (আগে হেরে গেছে ভোটে!) তবু তার বহুদিন বাকি
দেবুদা’র মুখে শব্দটা শুনে বেশ আলোড়িত হলাম। কতদিন বাদে শুনলাম। সেই ফরাক্কা! আহা আমার শৈশব কৈশোরের সেই প্রায় আবছা হয়ে আসা ইতিহাসে ফরাক্কা আজও উজ্জ্বল।
কয়েকজনকে আমার সানুনয় অনুরোধ করা আছে, ফেসবুকে নতুন লেখা দিলেই আমাকে জানাতে। তেমনই একজন কাছের লেখক সোমা ব্যানার্জি দিদি। তাঁর শেষের তাঁর নিজেরই কিছু ব্যক্তিগত
আমার অতি প্রিয় দাদা তাড়া দিচ্ছিলেন কদিন ধরেই। মধ্যমগ্রামে থাকেন তিনি। মাত্র কদিন আগে তাঁর প্রায় প্রতিবেশীই ছিলাম। অতি সম্প্রতি মা চলে যাবার পর আমি
অফিসে ঢুকবার মুখে বিরাট এক সেলাম ঠুকল মিজানুর রহমান। খুব আন্তরিক ভাবে রোজ যেমন বলে সেই রকম বলল, — আসসেলাম আলেকুম দীপ্তসাহেব। আজ নাস্তা খাইয়া
পিঁপড়েরা আসার কথা। এসেওছিল। অবিনাশ মিত্র বিলেত ফেরত। পাগল কিম্বা বাতিল বিজ্ঞানী। বয়স্ক। একলা মানুষ। আমাদের কেউ কেউ তাঁকে পিঁপড়েদের সঙ্গে কথা বলতে শুনেছি। পাড়ার
আমার জীবন কাহিনিতে ফিরি। আগেও এই কাহিনি ‘গেঁজেল’ শিরোনামে এই ফেসবুকেই প্রকাশিত। সেটিই কিঞ্চিৎ পরিমার্জনা ও সংযোজনার পর পুনঃপ্রকাশ করলাম। আজ্ঞে হ্যাঁ, এই আমার মানে
★ তবে পাখি হওয়া বড় সহজ কাজ ছিল না। গাঁজা টানার ক্ষমতা লাগত। পাখি হওয়ার উদ্দেশ্যে কেউ আটচালায় এলে প্রথমে তাঁকে এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিতে হত।
প্রায়ই আমার চশমা হারায়। নির্ধারিত এক জায়গায় রাখি না, কোথায় রাখলাম ভুলে যাই। দুর্দশার অন্ত থাকে না। গিন্নি প্রভূত গালাগালি সহ খুঁজে দেন। আসলে বাড়িতে
আবার একটা বিতর্কিত ক্যাচাল। সামান্য এডিট করে ________ এক হাজার বছর পাশাপাশি থেকেও ইদ আজ অবধি সব বাঙালির উৎসব হয়ে উঠল না। যেমনটি এপার বাংলায়
সত্যমূর্তিকে আমি চিনি না। সেও আমাকে চেনে না। আমাকে না চিনলে তার ক্ষতি নেই। তাকে চিনলেও আমার লাভ হবার কোনও সম্ভাবনা ছিল না। তবু আমি
যতদূর মনে পড়ে সালটা উনিশশ’ পঁচাত্তর। তখন মেডিকেল কলেজে পড়ি। আমার মায়ের শরীর খুব খারাপ। ইউটেরাইন ফাইব্রয়েড। প্রভাতদা’ কে ধরলাম। প্রভাত ঘোষ। গাইনির হাউসস্টাফ। তাঁর
ঝাড় খেতে ঝাড়গ্রামে চলল বিষাণ। তবু তেজ দেখাচ্ছে… বাপ রে কী শান! চটিচাটা আমলার হুমকির চোটে… চমক-রিলিজ। (আগে হেরে গেছে ভোটে!) তবু তার বহুদিন বাকি
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে