
কাগজ পড়ার সেকাল একাল
‘কাগচ’ না ‘কাগজ’ তফাৎটা বোঝার আগে থেকেই বাড়িতে খবরের কাগজ দেখছি। রোববার দুপুরে খানদুয়েক দৈনিক চেবানোর পর আজ হঠাৎ মনে হল চার দশক ধরে কাগজ

‘কাগচ’ না ‘কাগজ’ তফাৎটা বোঝার আগে থেকেই বাড়িতে খবরের কাগজ দেখছি। রোববার দুপুরে খানদুয়েক দৈনিক চেবানোর পর আজ হঠাৎ মনে হল চার দশক ধরে কাগজ

করতে বলা হয়েছে স্মৃতিচারণ। কী শোনাব? এক ব্যতিক্রমী ব্যথা বিশারদের কাহিনি? না কি এক নিকট বন্ধুর চেনা-অচেনা গল্প? এক বুদ্ধিদীপ্ত, সাহসী, নিঃস্বার্থ মানুষের যাপনগাথা? নাকি

Be soft on my curves…এই কথাটুকু যদি রাস্তায় একটি সুদৃশ্য বোর্ডে লেখা দেখেন তাহলে কি ভাববেন? আচ্ছা আপনি কি ভাববেন জানি না, তবে আমি একটু

জানো টাকোদা, তোমার সাথে কত্তো কথা হয়েছে! একসাথে কাগজে পত্রে আর্টিকল লিখেছি। তোমাকে নিয়ে বই লিখেছি। কোরাস গেয়েছি। মিছিলে হেঁটেছি। তবু এতো বছরের সম্পর্কে তোমায়

নিজেদের বই ‘অবেদন’ সম্পর্কে সামান্য ক’টা কথা। একজন নিষ্ঠাবান ও সংবেদী চিকিৎসকের গল্প। গ্রামের ছেলের জনপ্রিয় ব্যথা-বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠার গল্পও বলা যেতে পারে। একাধারে প্রতিষ্ঠান

বিটোফেন তাঁর সেরা কীর্তি নবম সিম্ফনি রচনা করে ফেললেন। এক ঘণ্টার মাস্টারপিসে অর্কেস্ট্রা রইল, কোরাস রইল। এমনকী একক সঙ্গীতও। আর এই সবের স্রষ্টা তখন এক

পুজো মানেই জমিয়ে আড্ডা, টোঁ টোঁ করে ঘুরে বেড়ানো, ঘড়ির দিকে না তাকিয়ে দিন কাটানো।থাকে শারদীয় গান, কবিতা, উপন্যাস ইত্যাদি। আরো বেশি ভালো লাগে যদি

লম্বকর্ণ ক্যাপ্টেন স্পক (Star Trek) এর রক্তের রং সবুজ। আরশোলার রক্ত সাদা। কিন্তু নীল রক্ত কাদের? প্রথমেই মনে আসতে পারে রাজা উজিরদের কথা। কিন্তু একটা

রক্তই নাকি আত্মার প্রকৃত আশ্রয়স্থল (Old Testament) । দ্বিতীয় শতকে ধারণা হলো আত্মা থাকে লিভারে (Galen)। পরবর্তীতে শোনা গেল আত্মা বসত করে ব্রেনে (Descartes)। ব্রেনের

একটা অত্যন্ত ভালো বইয়ের নাম ঝেড়ে আমার এই গল্পের শিরোনাম বানালাম। অধিকাংশ গল্পই সেখান থেকে টোকা। তবু বুক রিভিউ বলতে পারছি না কারণ এদিক ওদিক

World Down Syndrome Day নিয়ে লিখতে বসে প্রথমই মনে পড়ে তারিখটার কথা। একুশ নম্বর পজিশনে এক জোড়ার বদলে তিন পিস ক্রোমোজোম থাকলে তাকে বলা হয়

(গর্ভপাত নিয়ে একটি কাল্পনিক কথোপকথন) ডাক্তারবাবু, গর্ভ-উপনিষদ পড়েছেন? না, অত সময় নেই। প্রয়োজনে গুগল করে নি। সনাতন ভারতীয় শিক্ষা বলছে ভ্রূণের সংস্কার (Garbhsamskar) শুরু হয়ে

‘কাগচ’ না ‘কাগজ’ তফাৎটা বোঝার আগে থেকেই বাড়িতে খবরের কাগজ দেখছি। রোববার দুপুরে খানদুয়েক দৈনিক চেবানোর পর আজ হঠাৎ মনে হল চার দশক ধরে কাগজ

করতে বলা হয়েছে স্মৃতিচারণ। কী শোনাব? এক ব্যতিক্রমী ব্যথা বিশারদের কাহিনি? না কি এক নিকট বন্ধুর চেনা-অচেনা গল্প? এক বুদ্ধিদীপ্ত, সাহসী, নিঃস্বার্থ মানুষের যাপনগাথা? নাকি

Be soft on my curves…এই কথাটুকু যদি রাস্তায় একটি সুদৃশ্য বোর্ডে লেখা দেখেন তাহলে কি ভাববেন? আচ্ছা আপনি কি ভাববেন জানি না, তবে আমি একটু

জানো টাকোদা, তোমার সাথে কত্তো কথা হয়েছে! একসাথে কাগজে পত্রে আর্টিকল লিখেছি। তোমাকে নিয়ে বই লিখেছি। কোরাস গেয়েছি। মিছিলে হেঁটেছি। তবু এতো বছরের সম্পর্কে তোমায়

নিজেদের বই ‘অবেদন’ সম্পর্কে সামান্য ক’টা কথা। একজন নিষ্ঠাবান ও সংবেদী চিকিৎসকের গল্প। গ্রামের ছেলের জনপ্রিয় ব্যথা-বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠার গল্পও বলা যেতে পারে। একাধারে প্রতিষ্ঠান

বিটোফেন তাঁর সেরা কীর্তি নবম সিম্ফনি রচনা করে ফেললেন। এক ঘণ্টার মাস্টারপিসে অর্কেস্ট্রা রইল, কোরাস রইল। এমনকী একক সঙ্গীতও। আর এই সবের স্রষ্টা তখন এক

পুজো মানেই জমিয়ে আড্ডা, টোঁ টোঁ করে ঘুরে বেড়ানো, ঘড়ির দিকে না তাকিয়ে দিন কাটানো।থাকে শারদীয় গান, কবিতা, উপন্যাস ইত্যাদি। আরো বেশি ভালো লাগে যদি

লম্বকর্ণ ক্যাপ্টেন স্পক (Star Trek) এর রক্তের রং সবুজ। আরশোলার রক্ত সাদা। কিন্তু নীল রক্ত কাদের? প্রথমেই মনে আসতে পারে রাজা উজিরদের কথা। কিন্তু একটা

রক্তই নাকি আত্মার প্রকৃত আশ্রয়স্থল (Old Testament) । দ্বিতীয় শতকে ধারণা হলো আত্মা থাকে লিভারে (Galen)। পরবর্তীতে শোনা গেল আত্মা বসত করে ব্রেনে (Descartes)। ব্রেনের

একটা অত্যন্ত ভালো বইয়ের নাম ঝেড়ে আমার এই গল্পের শিরোনাম বানালাম। অধিকাংশ গল্পই সেখান থেকে টোকা। তবু বুক রিভিউ বলতে পারছি না কারণ এদিক ওদিক

World Down Syndrome Day নিয়ে লিখতে বসে প্রথমই মনে পড়ে তারিখটার কথা। একুশ নম্বর পজিশনে এক জোড়ার বদলে তিন পিস ক্রোমোজোম থাকলে তাকে বলা হয়

(গর্ভপাত নিয়ে একটি কাল্পনিক কথোপকথন) ডাক্তারবাবু, গর্ভ-উপনিষদ পড়েছেন? না, অত সময় নেই। প্রয়োজনে গুগল করে নি। সনাতন ভারতীয় শিক্ষা বলছে ভ্রূণের সংস্কার (Garbhsamskar) শুরু হয়ে







আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে