সুভাষ বিবেক আমার দিলদার
মাথাটা আমার বেহেড খারাপ করে দিলদার| দিলদার আমার সবচেয়ে মজাদার ছাত্র| দিন শুরু করে সে কদম কদম বাড়ায়ে চল গান দিয়ে| তারপর সারাটাদিন প্রতিটি স্টেপে
মাথাটা আমার বেহেড খারাপ করে দিলদার| দিলদার আমার সবচেয়ে মজাদার ছাত্র| দিন শুরু করে সে কদম কদম বাড়ায়ে চল গান দিয়ে| তারপর সারাটাদিন প্রতিটি স্টেপে
লাভলী| আমাদের স্কুলের ছাত্রী| এই ডাউন সিনড্রোম বাচ্চাটি তার স্বাভাবিক স্বভাব মাধুর্যে অচেনাকে কাছে টানতে পারে মাত্তর মিনিট পাঁচের মধ্যে| কী বলব আপনাদের, এনতার চুমু
কেরালা গিয়েছিলাম বেশ কবছর আগে| এমন ঘন সবুজে ছাওয়া দেশ– আগে দেখিনি| এতো গাছ আর সে গাছে এমন বড় বড় পাতা– মনে হয় সবুজের একটা
আমার একটি জড়বুদ্ধি ছাত্র আছে| বড় ভালোবাসত সে মনীষী ও দেশনেতাদের গল্প শুনতে| অন্য পড়া তার অল্প বুদ্ধি দিয়ে মনে রাখতে না পারলেও রবীন্দ্রনাথ, নজরুল
“গা জনগণমন অধিনায়ক| গা বলছি| ঠিক দশ গুণব| তার মধ্যে না গাইলে স্কেল|” — কোনো এক ভোরে একটা স্কুলের পাশ দিয়ে যেতে গিয়ে এই পিকুইলিয়ার
আমার মেজকাকার কাছে সম্প্রতি দুটি বাচ্চা ছেলে আসাযাওয়া করছে| পাশের বাড়ির গৃহরক্ষকের দুই ছেলে| দুই ভাই| আমার মেজকাকা ইতিহাসের একনিষ্ঠ পণ্ডিত মানুষ| সারাদিন নিজের বই
কপালে দুর্বাসা বসেছিল সেদিন| কপালে দুর্বাসা বসা —শব্দগুলো আমার ঠাকুমা রাধারাণীর আবিষ্কার| খুব মুডি আমি| ইচ্ছে আর অনিচ্ছেতে দুলতেই থাকি সারা দিন| সারা মাস| বছর
ও বাতাসের রূপ নেই| চুলে, গায়ে, গায়ের লোমে খেললে তবে তাকে বুঝি| গাছের পাতার চলনে বুঝি বাতাস| জলাশয়ের তরঙ্গে বুঝি বাতাস| গাছের ডাল ভাঙলে বুঝি,
অনেক বছর আগে| মুক বধিরদের শিক্ষিকা হয়ে সবে ঢুকেছি তখন স্পেশাল স্কুলে| এ বিষয়ে প্রথাগত শিক্ষাটাই শেষ করেছি মাত্র|কী করে বধির শিশুর কাছে ভাষা পৌঁছে
আমি এক শ্রমিকের কথা বলব| এক অটোচালকের সৎ থাকার শেষ চেষ্টার কথা বলব| এবার অটোচালককে ঠিক কী জাতীয় শ্রমিক হিসেবে ক্লাসিফাইড করা যায় — তাঁকে
সেদিন সকাল থেকেই আকাশবরণ শাড়ি পরে নাচতে লেগেছিল মেয়ে| বইপত্তর রংপেন্সিল সব ফেলে সে মেয়ের খালি নাচ| নাচ খালি| বুদ্ধি সাধারণের থেকে অনেকখানি কম| আজকের
বগমবা বম বম ভোলে শিব আল্লা দোলে জয় শ্রী রামকৃষ্ণ| জয় স্বামী বিবেকানন্দ| ধন্য আপনাদের শিষ্য| ধন্য তারাপীঠের সেবায়েত| হ্যাঁ– আমি ময়ূরী মিত্র– গোটা জীবনের
মাথাটা আমার বেহেড খারাপ করে দিলদার| দিলদার আমার সবচেয়ে মজাদার ছাত্র| দিন শুরু করে সে কদম কদম বাড়ায়ে চল গান দিয়ে| তারপর সারাটাদিন প্রতিটি স্টেপে
লাভলী| আমাদের স্কুলের ছাত্রী| এই ডাউন সিনড্রোম বাচ্চাটি তার স্বাভাবিক স্বভাব মাধুর্যে অচেনাকে কাছে টানতে পারে মাত্তর মিনিট পাঁচের মধ্যে| কী বলব আপনাদের, এনতার চুমু
কেরালা গিয়েছিলাম বেশ কবছর আগে| এমন ঘন সবুজে ছাওয়া দেশ– আগে দেখিনি| এতো গাছ আর সে গাছে এমন বড় বড় পাতা– মনে হয় সবুজের একটা
আমার একটি জড়বুদ্ধি ছাত্র আছে| বড় ভালোবাসত সে মনীষী ও দেশনেতাদের গল্প শুনতে| অন্য পড়া তার অল্প বুদ্ধি দিয়ে মনে রাখতে না পারলেও রবীন্দ্রনাথ, নজরুল
“গা জনগণমন অধিনায়ক| গা বলছি| ঠিক দশ গুণব| তার মধ্যে না গাইলে স্কেল|” — কোনো এক ভোরে একটা স্কুলের পাশ দিয়ে যেতে গিয়ে এই পিকুইলিয়ার
আমার মেজকাকার কাছে সম্প্রতি দুটি বাচ্চা ছেলে আসাযাওয়া করছে| পাশের বাড়ির গৃহরক্ষকের দুই ছেলে| দুই ভাই| আমার মেজকাকা ইতিহাসের একনিষ্ঠ পণ্ডিত মানুষ| সারাদিন নিজের বই
কপালে দুর্বাসা বসেছিল সেদিন| কপালে দুর্বাসা বসা —শব্দগুলো আমার ঠাকুমা রাধারাণীর আবিষ্কার| খুব মুডি আমি| ইচ্ছে আর অনিচ্ছেতে দুলতেই থাকি সারা দিন| সারা মাস| বছর
ও বাতাসের রূপ নেই| চুলে, গায়ে, গায়ের লোমে খেললে তবে তাকে বুঝি| গাছের পাতার চলনে বুঝি বাতাস| জলাশয়ের তরঙ্গে বুঝি বাতাস| গাছের ডাল ভাঙলে বুঝি,
অনেক বছর আগে| মুক বধিরদের শিক্ষিকা হয়ে সবে ঢুকেছি তখন স্পেশাল স্কুলে| এ বিষয়ে প্রথাগত শিক্ষাটাই শেষ করেছি মাত্র|কী করে বধির শিশুর কাছে ভাষা পৌঁছে
আমি এক শ্রমিকের কথা বলব| এক অটোচালকের সৎ থাকার শেষ চেষ্টার কথা বলব| এবার অটোচালককে ঠিক কী জাতীয় শ্রমিক হিসেবে ক্লাসিফাইড করা যায় — তাঁকে
সেদিন সকাল থেকেই আকাশবরণ শাড়ি পরে নাচতে লেগেছিল মেয়ে| বইপত্তর রংপেন্সিল সব ফেলে সে মেয়ের খালি নাচ| নাচ খালি| বুদ্ধি সাধারণের থেকে অনেকখানি কম| আজকের
বগমবা বম বম ভোলে শিব আল্লা দোলে জয় শ্রী রামকৃষ্ণ| জয় স্বামী বিবেকানন্দ| ধন্য আপনাদের শিষ্য| ধন্য তারাপীঠের সেবায়েত| হ্যাঁ– আমি ময়ূরী মিত্র– গোটা জীবনের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে