কোভিড ১৯ থেকে আমরা কি কিছু শিখছি?
গত কয়েক বছর ধরে চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ বার বার সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক দলগুলির কাছে একটাই আবেদন করে এসেছেন- সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালী করুন
গত কয়েক বছর ধরে চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ বার বার সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক দলগুলির কাছে একটাই আবেদন করে এসেছেন- সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালী করুন
পশ্চিমবঙ্গ সরকার পয়লা জুলাই ছুটি ঘোষণা করেছেন। ছুটি দিয়ে নাকি চিকিৎসকদের সম্মান জানানো হবে। এই উদ্যোগ স্বভাবতই চিকিৎসকদের বৃহৎ অংশের কাছে বস্তুত পক্ষে খুব হাস্যকর
আজ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে করোনা বিশেষ ক্ষতি করতে পারে নি। এমন দিনে তিনি এই কথা বলেছেন যখন মৃতের সংখ্যা 11000 ছাড়িয়ে গেল। তিন লক্ষ 54
সরকার আর কো-মরবিডিটি মৃত্যুর কথা বলছে না দেখে অনেকে- তাঁদের মধ্যে চিকিৎসকরাও আছেন- অনেক কথা বলছেন। কো-মরবিডিটি থাকলে করোনা নিউমোনিয়াতে মৃত্যুর সম্ভাবনা বাড়ে। এই আলোচনা
বাংলার বুকের পাঁজর ভেঙে বয়ে যাওয়া ঝড়ের তাণ্ডব আপামর বাঙালীর অন্তরাত্মা নাড়া দিয়ে গেছে। এখন আর বেড়ার উপর দাঁড়িয়ে সূক্ষ্ম ভারসাম্যের খেলা দেখার সময় নয়।
আর্টিকেলটি অমর্ত্য সেনের লেখা। ১৫ মার্চ (২০২০), ফিনান্সিয়াল টাইমস এ প্রকাশিত। অনুবাদ করেছেন ডাঃ রেজাউল করিম। “আবার হবে তো দেখা”, ১৯৩৯ সালের সেই কালজয়ী
হোম কোয়ারান্টিন নিয়ে দুয়েকটা কথা বলা দরকার। হোম কোয়ারান্টিন ও উপসর্গহীন করোনা পজিটিভদের বাড়ীতে চিকিৎসা কি সম্ভব? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স্বাস্থ্যের অধিকার নিয়ে যারা বিশ্বব্যাপী
লকডাউনের পর প্রায় একমাস হতে চললো। দরিদ্র মানুষের দুর্দশার নতুন নতুন ছবি চোখের সামনে ভেসে আসছে। নানা সামাজিক সংগঠন, কয়েকটি বাম রাজনৈতিক দল, বামপন্থী যুবক-যুবতীরা
করোনা ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন ও প্রায় ৭০ হাজার,মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই মৃত্যু মিছিল ও পৃথিবীজোড়া আতঙ্ক মানবজাতির কাছে যে চ্যালেঞ্জ
মূল রচনা ডাঃ অতুল গাওয়ান্দে-র, ডাঃ রেজাউল করিমের অনুবাদ। সর্বত্র একটি বার্তাই ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, ঘরে স্বেচ্ছাবন্দি থাকুন। করোনাভাইরাস মহামারীর এই প্রাথমিক পর্যায়ে স্বেচ্ছাবন্দি থাকা
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী একটি সভায় চিকিৎসক ও ফার্মা কোম্পানির অশুভ যোগাযোগ নিয়ে কিছু কথা বলেছেন যা চিকিৎসকদের উষ্মা ও ক্ষোভ উদ্রেক করেছে। প্রধানমন্ত্রীর বাক্যবন্ধ হয়তো একটু
আমার রাজনীতি-বেলার ৪০ দিনে প্রায় ১২০০ কিমি পায়ে হেঁটে বীরভূমের আনাচে-কানাচে ঘুরেছি। এমন নয় যে বীরভূম আমার অচেনা কিন্তু ভোটের ময়দানে অনভিজ্ঞ আমার মনে হয়েছিল
গত কয়েক বছর ধরে চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ বার বার সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক দলগুলির কাছে একটাই আবেদন করে এসেছেন- সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা শক্তিশালী করুন
পশ্চিমবঙ্গ সরকার পয়লা জুলাই ছুটি ঘোষণা করেছেন। ছুটি দিয়ে নাকি চিকিৎসকদের সম্মান জানানো হবে। এই উদ্যোগ স্বভাবতই চিকিৎসকদের বৃহৎ অংশের কাছে বস্তুত পক্ষে খুব হাস্যকর
আজ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দেশে করোনা বিশেষ ক্ষতি করতে পারে নি। এমন দিনে তিনি এই কথা বলেছেন যখন মৃতের সংখ্যা 11000 ছাড়িয়ে গেল। তিন লক্ষ 54
সরকার আর কো-মরবিডিটি মৃত্যুর কথা বলছে না দেখে অনেকে- তাঁদের মধ্যে চিকিৎসকরাও আছেন- অনেক কথা বলছেন। কো-মরবিডিটি থাকলে করোনা নিউমোনিয়াতে মৃত্যুর সম্ভাবনা বাড়ে। এই আলোচনা
বাংলার বুকের পাঁজর ভেঙে বয়ে যাওয়া ঝড়ের তাণ্ডব আপামর বাঙালীর অন্তরাত্মা নাড়া দিয়ে গেছে। এখন আর বেড়ার উপর দাঁড়িয়ে সূক্ষ্ম ভারসাম্যের খেলা দেখার সময় নয়।
আর্টিকেলটি অমর্ত্য সেনের লেখা। ১৫ মার্চ (২০২০), ফিনান্সিয়াল টাইমস এ প্রকাশিত। অনুবাদ করেছেন ডাঃ রেজাউল করিম। “আবার হবে তো দেখা”, ১৯৩৯ সালের সেই কালজয়ী
হোম কোয়ারান্টিন নিয়ে দুয়েকটা কথা বলা দরকার। হোম কোয়ারান্টিন ও উপসর্গহীন করোনা পজিটিভদের বাড়ীতে চিকিৎসা কি সম্ভব? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স্বাস্থ্যের অধিকার নিয়ে যারা বিশ্বব্যাপী
লকডাউনের পর প্রায় একমাস হতে চললো। দরিদ্র মানুষের দুর্দশার নতুন নতুন ছবি চোখের সামনে ভেসে আসছে। নানা সামাজিক সংগঠন, কয়েকটি বাম রাজনৈতিক দল, বামপন্থী যুবক-যুবতীরা
করোনা ভাইরাসে এখন পর্যন্ত ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন ও প্রায় ৭০ হাজার,মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই মৃত্যু মিছিল ও পৃথিবীজোড়া আতঙ্ক মানবজাতির কাছে যে চ্যালেঞ্জ
মূল রচনা ডাঃ অতুল গাওয়ান্দে-র, ডাঃ রেজাউল করিমের অনুবাদ। সর্বত্র একটি বার্তাই ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, ঘরে স্বেচ্ছাবন্দি থাকুন। করোনাভাইরাস মহামারীর এই প্রাথমিক পর্যায়ে স্বেচ্ছাবন্দি থাকা
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী একটি সভায় চিকিৎসক ও ফার্মা কোম্পানির অশুভ যোগাযোগ নিয়ে কিছু কথা বলেছেন যা চিকিৎসকদের উষ্মা ও ক্ষোভ উদ্রেক করেছে। প্রধানমন্ত্রীর বাক্যবন্ধ হয়তো একটু
আমার রাজনীতি-বেলার ৪০ দিনে প্রায় ১২০০ কিমি পায়ে হেঁটে বীরভূমের আনাচে-কানাচে ঘুরেছি। এমন নয় যে বীরভূম আমার অচেনা কিন্তু ভোটের ময়দানে অনভিজ্ঞ আমার মনে হয়েছিল
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে