স্যাঙাতনি
ভর দুপুরে দরজায় ধাই ধপাধপ। — খোলেন খোলেন কে আবার! পাড়াচড়ানি স্যাঙাতনি। কোঁচড় থেকে দুটো টুসটুসে গাছপাকা আম বের করে ফিসফিস করে বলে–রাখেন রাখেন, দারুণ
ভর দুপুরে দরজায় ধাই ধপাধপ। — খোলেন খোলেন কে আবার! পাড়াচড়ানি স্যাঙাতনি। কোঁচড় থেকে দুটো টুসটুসে গাছপাকা আম বের করে ফিসফিস করে বলে–রাখেন রাখেন, দারুণ
স্বাভাবিক নিয়মেই, ঘরে আইসোলেশনে থাকা করোনা রোগী ও তার পরিবার কখন কি খাবেন জানতে চাইছেন । সুষম পুষ্টিকর খাবার করোনা রোগীর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
ছিয়াসি সালে হাউসস্টাফ কালের কথা। অনেক মাস ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছে ছেলেটা। ছাত্রদের জন্য আইডিয়াল কেস। রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজ– একদম ধ্রুপদী মাইট্রাল স্টেনোসিস– হার্টের
পাতা ওলটাতে ওলটাতে,অনেক আগে, এক্কেবারে শুরুতে পিছিয়ে যাই। ডাক্তারি শিক্ষার প্রথমে সবচেয়ে উত্তেজনা থাকে ডিসেকশন নিয়ে। অন্য বিষয় নিয়ে পড়তে যাওয়া বন্ধুরা, আত্মীয় স্বজন সবার
সেই তখনকার ছবি, যখন হাসপাতালেই সারাদিন আমাদের ঘরদোর, খাওয়া দাওয়া, ঝগড়া ঝাঁটি, সুখ দুঃখ। সরকারি হাসপাতাল খুব গরীবের সংসার তো! একটা ভোঁতা বাতিল সার্জিক্যাল নাইফ
আবার সেই দুঃখ আর ভ্যাঁ-র গল্প। এ আবার যেমন তেমন দুঃখ নয়– খোদ কর্ণভূষণ-সম্পর্কিত মর্মবেদনা! কানে ‘মণিমাণিক্য খচিত কর্ণকুন্ডল’ ব্যতীত খোদ রাজা-মহারাজার চরিত্র চিত্রণের ক্ষেত্রেই
রাধানগর বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ইউটিউব চ্যানেল থেকে।
মহামারী হঠাৎ আসে, সম্প্রতি আমফান যেমন বলে-কয়ে এলো তেমনি একটু সময় দিয়ে আসে না। এসে যখন পড়ে, তা জীবন নিয়ে খেলার পুতুলের মতো লোফালুফি করে।
গত এগারোই মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ভাইরাস কোভিড 19 ঘটিত অসুখকে বিশ্বব্যাপী মহামারী ঘোষিত করেছে । এমন সময়ে সেই প্রায় ভুলে যাওয়া অধ্যায় চতুর্দশ
চোখ কপালে তোলার কিছু নেই। আজকাল শুধু হাতে অঢেল পয়সা থাকা মহিলারা নয়, মধ্যবিত্ত ঘরের মহিলারাও পরামর্শ নিতে আসেন–কি ভাবে স্তনের গঠন বদলানো যাবে –বাড়ানো,কমানো
ডাক্তার ব্যাটা হতচ্ছাড়া –যত্তসব চশমখোর লুটেরা–পেশেন্ট পার্টির রক্তচোষা ছারপোকা –আরো নানাবিধ বিশেষণে আমরা আজকাল ভূষিত হয়ে থাকি, একেবারেই যে অকারণে সেটাও হয়তো নয়। ভালো ডাক্তার
ভর দুপুরে দরজায় ধাই ধপাধপ। — খোলেন খোলেন কে আবার! পাড়াচড়ানি স্যাঙাতনি। কোঁচড় থেকে দুটো টুসটুসে গাছপাকা আম বের করে ফিসফিস করে বলে–রাখেন রাখেন, দারুণ
স্বাভাবিক নিয়মেই, ঘরে আইসোলেশনে থাকা করোনা রোগী ও তার পরিবার কখন কি খাবেন জানতে চাইছেন । সুষম পুষ্টিকর খাবার করোনা রোগীর ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
ছিয়াসি সালে হাউসস্টাফ কালের কথা। অনেক মাস ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছে ছেলেটা। ছাত্রদের জন্য আইডিয়াল কেস। রিউম্যাটিক হার্ট ডিজিজ– একদম ধ্রুপদী মাইট্রাল স্টেনোসিস– হার্টের
পাতা ওলটাতে ওলটাতে,অনেক আগে, এক্কেবারে শুরুতে পিছিয়ে যাই। ডাক্তারি শিক্ষার প্রথমে সবচেয়ে উত্তেজনা থাকে ডিসেকশন নিয়ে। অন্য বিষয় নিয়ে পড়তে যাওয়া বন্ধুরা, আত্মীয় স্বজন সবার
সেই তখনকার ছবি, যখন হাসপাতালেই সারাদিন আমাদের ঘরদোর, খাওয়া দাওয়া, ঝগড়া ঝাঁটি, সুখ দুঃখ। সরকারি হাসপাতাল খুব গরীবের সংসার তো! একটা ভোঁতা বাতিল সার্জিক্যাল নাইফ
আবার সেই দুঃখ আর ভ্যাঁ-র গল্প। এ আবার যেমন তেমন দুঃখ নয়– খোদ কর্ণভূষণ-সম্পর্কিত মর্মবেদনা! কানে ‘মণিমাণিক্য খচিত কর্ণকুন্ডল’ ব্যতীত খোদ রাজা-মহারাজার চরিত্র চিত্রণের ক্ষেত্রেই
রাধানগর বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ইউটিউব চ্যানেল থেকে।
মহামারী হঠাৎ আসে, সম্প্রতি আমফান যেমন বলে-কয়ে এলো তেমনি একটু সময় দিয়ে আসে না। এসে যখন পড়ে, তা জীবন নিয়ে খেলার পুতুলের মতো লোফালুফি করে।
গত এগারোই মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ভাইরাস কোভিড 19 ঘটিত অসুখকে বিশ্বব্যাপী মহামারী ঘোষিত করেছে । এমন সময়ে সেই প্রায় ভুলে যাওয়া অধ্যায় চতুর্দশ
চোখ কপালে তোলার কিছু নেই। আজকাল শুধু হাতে অঢেল পয়সা থাকা মহিলারা নয়, মধ্যবিত্ত ঘরের মহিলারাও পরামর্শ নিতে আসেন–কি ভাবে স্তনের গঠন বদলানো যাবে –বাড়ানো,কমানো
ডাক্তার ব্যাটা হতচ্ছাড়া –যত্তসব চশমখোর লুটেরা–পেশেন্ট পার্টির রক্তচোষা ছারপোকা –আরো নানাবিধ বিশেষণে আমরা আজকাল ভূষিত হয়ে থাকি, একেবারেই যে অকারণে সেটাও হয়তো নয়। ভালো ডাক্তার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে