আমাদের বাপ কে! হিপোক্রিটাস না চরক!
বাজারে এখন বড় প্রশ্ন আমাদের বাপ কে! হিপোক্রিটাস না চরক! প্রশ্নটা যদিও কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমার জানা নেই। বাড়ির দেওয়ালের রঙ নীল-সাদা না লাল সেটা
বাজারে এখন বড় প্রশ্ন আমাদের বাপ কে! হিপোক্রিটাস না চরক! প্রশ্নটা যদিও কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমার জানা নেই। বাড়ির দেওয়ালের রঙ নীল-সাদা না লাল সেটা
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ২৬ লেখাটা একান্তই ব্যক্তিগত, তাই সকলের পছন্দ না-ই হতে পারে। কিন্তু লেখার বিষয়বস্তু সামাজিক, তাই এরকম একটা মাধ্যমে দেওয়া যায় মনে হয়।
কয়েক বছর আগে নির্মিত বিশ্ববিখ্যাত এক টিভি সিরিজে আমরা দেখেছিলাম, নিজেদের মধ্যে যুদ্ধরত কয়েকটি গোত্রের অজ্ঞাতেই উত্তরের তুষারাবৃত জনহীন প্রান্তরে ক্রমশ বেড়ে উঠছিল মৃতদের এক
এই গল্পটা আজ কেন বলছি তার বিশেষ কোনো কারণ নেই, জাস্ট ইচ্ছা হলো তাই। বছর দুই আগে জুন মাসে একখানা বিপ্লব হয়েছিল বাংলার বুকে, যার
রোগীর নাম গল্পের স্বার্থেই কিঞ্চিৎ পরে বলবো। এই মহাশয় বছর দেড়েক আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন দুটো পা ফুলিয়ে। পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা যায় ওনার দুই
১. ম্যাকেন্জি ওয়ার্ডে ভর্তি এক অল্পবয়সী ছেলে। তিন মাসের জ্বর, প্রাথমিক পরীক্ষানিরীক্ষায় সেরকম কিছু ধরা পড়েনি। মোটামুটি “অজানা জ্বরে”র সুলুক সন্ধানের জন্যই ভর্তি করা। তখন
নিতান্তই স্বগতোক্তি ভাবতে পারেন, যাঁরা ভাবতে ভালোবাসেন তাঁরাই পড়ুন, যাঁদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে, তাঁরা এড়িয়ে যান। একটু নিরপেক্ষ ভাবে ভাবলে আজ আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সত্যিই একটা
আবারও একবার প্রহৃত চিকিৎসক, এই খবর এখন আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর কারণ খুঁজতে গেলে অনেক কিছুই বেরিয়ে আসবে যার বিশদ বিবরণ ওয়াকিবহাল মানুষেরা ইতিমধ্যেই
১. নাম রায়ান মোল্লা। বাড়ি সুন্দরবন। বয়স পাঁচ বছর। সে বেজায় ডানপিটে, সারাদিন মাঠে মাঠেই কাটে। এই সকালে একটা রুটি চায়ে ডুবিয়ে খেয়ে সেই যে
বাজারে এখন বড় প্রশ্ন আমাদের বাপ কে! হিপোক্রিটাস না চরক! প্রশ্নটা যদিও কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমার জানা নেই। বাড়ির দেওয়ালের রঙ নীল-সাদা না লাল সেটা
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ২৬ লেখাটা একান্তই ব্যক্তিগত, তাই সকলের পছন্দ না-ই হতে পারে। কিন্তু লেখার বিষয়বস্তু সামাজিক, তাই এরকম একটা মাধ্যমে দেওয়া যায় মনে হয়।
কয়েক বছর আগে নির্মিত বিশ্ববিখ্যাত এক টিভি সিরিজে আমরা দেখেছিলাম, নিজেদের মধ্যে যুদ্ধরত কয়েকটি গোত্রের অজ্ঞাতেই উত্তরের তুষারাবৃত জনহীন প্রান্তরে ক্রমশ বেড়ে উঠছিল মৃতদের এক
এই গল্পটা আজ কেন বলছি তার বিশেষ কোনো কারণ নেই, জাস্ট ইচ্ছা হলো তাই। বছর দুই আগে জুন মাসে একখানা বিপ্লব হয়েছিল বাংলার বুকে, যার
রোগীর নাম গল্পের স্বার্থেই কিঞ্চিৎ পরে বলবো। এই মহাশয় বছর দেড়েক আগে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন দুটো পা ফুলিয়ে। পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে দেখা যায় ওনার দুই
১. ম্যাকেন্জি ওয়ার্ডে ভর্তি এক অল্পবয়সী ছেলে। তিন মাসের জ্বর, প্রাথমিক পরীক্ষানিরীক্ষায় সেরকম কিছু ধরা পড়েনি। মোটামুটি “অজানা জ্বরে”র সুলুক সন্ধানের জন্যই ভর্তি করা। তখন
নিতান্তই স্বগতোক্তি ভাবতে পারেন, যাঁরা ভাবতে ভালোবাসেন তাঁরাই পড়ুন, যাঁদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে, তাঁরা এড়িয়ে যান। একটু নিরপেক্ষ ভাবে ভাবলে আজ আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সত্যিই একটা
আবারও একবার প্রহৃত চিকিৎসক, এই খবর এখন আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর কারণ খুঁজতে গেলে অনেক কিছুই বেরিয়ে আসবে যার বিশদ বিবরণ ওয়াকিবহাল মানুষেরা ইতিমধ্যেই
১. নাম রায়ান মোল্লা। বাড়ি সুন্দরবন। বয়স পাঁচ বছর। সে বেজায় ডানপিটে, সারাদিন মাঠে মাঠেই কাটে। এই সকালে একটা রুটি চায়ে ডুবিয়ে খেয়ে সেই যে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে