গাউট বা গেঁটে বাত
ফি ফি আইল্যান্ড থেকে যখন দুপুরের খাওয়ার খেয়ে বেরিয়ে আসছি, তখনই ঘটলো বিপত্তি। সফরসঙ্গী বাংলাদেশী ভদ্রলোক হঠাৎই যন্ত্রণায় পা ধরে বসে পড়লেন ফি ফি ডনের বিস্তীর্ণ ধবধবে
ফি ফি আইল্যান্ড থেকে যখন দুপুরের খাওয়ার খেয়ে বেরিয়ে আসছি, তখনই ঘটলো বিপত্তি। সফরসঙ্গী বাংলাদেশী ভদ্রলোক হঠাৎই যন্ত্রণায় পা ধরে বসে পড়লেন ফি ফি ডনের বিস্তীর্ণ ধবধবে
ইদানীং রোগের চিকিৎসার থেকে রোগীদের ভুল ধারণার শেকড় উপড়ে ফেলতে বেশি কষ্ট করতে হয়। ইন্টারনেটের যুগে সবাই নেট আউড়ে রোগ নিয়ে কম বেশি জেনেই আসেন।
বড়দের স্ট্রোক হয় শুনেছি। আমাদের পাড়ায় তো ১৫ বছরের মেয়েটারও স্ট্রোক হয়েছে। কি দিনকাল পড়লো বলুন দেখি। চেম্বারের বাইরে জমে থাকা ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন
প্রবল শীতের সে সন্ধ্যেয় বৃদ্ধা যখন জোয়ান নাতির হাত ধরে চেম্বারে এসেছিলেন তখন চেম্বার প্রায় শেষ। হাতে একগুচ্ছ প্রেসক্রিপশনের বান্ডিল। প্রেসক্রিপশনের বান্ডিলে চোখ বোলাতে বোলাতেই
বুধবারের পড়ন্ত বেলায় যূথিকা যখন আমার চেম্বারে ঢুকলো তখন তার বাঁ চোখ ঘিরে নিশ্ছিদ্র ব্যান্ডেজ। মাথার বাম দিক গামছায় মোড়া। অপর চোখে অতি যন্ত্রণার ক্লিষ্ট
সেবার শীতে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো। ডেবরা হাসপাতালে জয়েন করার পরে কাছের এক সম্ভ্রান্ত বাড়ির ছেলে এসে আবদার করলেন উনার বাবাকে একবার দেখে দিতে হবে।
মদন পাকড়াশি। নামেই “মদ” অন। আবার গোত্রে মদগেল্য (মধুকূল্য)। এই যুক্তি দিয়েই দূরান্তের জানগুরু মদ ছাড়ানোর অপারগতা জানিয়ে হাত তুলে নিয়েছেন। তাই অগত্যা আপনার শরণাপন্ন
জৈষ্ঠ্যের কাঠফাটা রোদ্দুরে এককথায় ঘেমে নেয়ে একসা। তপসিয়া গ্রামীণ হাসপাতালের আউটডোর লোকে লোকারণ্য। তার মাঝে একা কুম্ভ আমি। একের পর এক রোগীর ভিড়ে এমারজেন্সি থেকে
২০১৫ সালে ডেবরা হাসপাতালে যখন জয়েন করি তখন হাসপাতাল এত ঝাঁ চকচকে সুপার স্পেশালিটি হয়নি। হাতে গোনা কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে আমাদের রোজনামচায় রোগের চিকিৎসার
মাস খানেক আগের কথা। সপ্তাহ খানেকের ভোগান্তি নিয়ে চেম্বারে এসেছিলো বছর সাতেকের অনুপম। হাঁটু,গোড়ালি,কব্জিতে অসহ্য ব্যথা। চোখদুটি লাল। “এই কয়েকদিনে অনেক ওষুধ খেয়েছে ডাক্তারবাবু। কিছুতেই
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে ক্লাস নিয়ে ফেরার সময় ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সামনে গাড়ি দাঁড় করালাম। টুক করে খানিক স্মৃতি রোমন্থনের লোভে ঢুকে পড়লাম আমার পুরানো
গ্রামীণ এক হাসপাতালের চিকিৎসক তখন। শ্রাবণের এলোপাথাড়ি হাওয়া চলছে বাইরে। বৃষ্টি নেই। আকাশে মেঘের ভ্রূকুটি। লম্বা সাদা দাড়িওলা এক বৃদ্ধকে নিয়ে এক যুবক ঢুকলো হাসপাতালের
ফি ফি আইল্যান্ড থেকে যখন দুপুরের খাওয়ার খেয়ে বেরিয়ে আসছি, তখনই ঘটলো বিপত্তি। সফরসঙ্গী বাংলাদেশী ভদ্রলোক হঠাৎই যন্ত্রণায় পা ধরে বসে পড়লেন ফি ফি ডনের বিস্তীর্ণ ধবধবে
ইদানীং রোগের চিকিৎসার থেকে রোগীদের ভুল ধারণার শেকড় উপড়ে ফেলতে বেশি কষ্ট করতে হয়। ইন্টারনেটের যুগে সবাই নেট আউড়ে রোগ নিয়ে কম বেশি জেনেই আসেন।
বড়দের স্ট্রোক হয় শুনেছি। আমাদের পাড়ায় তো ১৫ বছরের মেয়েটারও স্ট্রোক হয়েছে। কি দিনকাল পড়লো বলুন দেখি। চেম্বারের বাইরে জমে থাকা ভিড়ের মধ্যে কেউ একজন
প্রবল শীতের সে সন্ধ্যেয় বৃদ্ধা যখন জোয়ান নাতির হাত ধরে চেম্বারে এসেছিলেন তখন চেম্বার প্রায় শেষ। হাতে একগুচ্ছ প্রেসক্রিপশনের বান্ডিল। প্রেসক্রিপশনের বান্ডিলে চোখ বোলাতে বোলাতেই
বুধবারের পড়ন্ত বেলায় যূথিকা যখন আমার চেম্বারে ঢুকলো তখন তার বাঁ চোখ ঘিরে নিশ্ছিদ্র ব্যান্ডেজ। মাথার বাম দিক গামছায় মোড়া। অপর চোখে অতি যন্ত্রণার ক্লিষ্ট
সেবার শীতে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো। ডেবরা হাসপাতালে জয়েন করার পরে কাছের এক সম্ভ্রান্ত বাড়ির ছেলে এসে আবদার করলেন উনার বাবাকে একবার দেখে দিতে হবে।
মদন পাকড়াশি। নামেই “মদ” অন। আবার গোত্রে মদগেল্য (মধুকূল্য)। এই যুক্তি দিয়েই দূরান্তের জানগুরু মদ ছাড়ানোর অপারগতা জানিয়ে হাত তুলে নিয়েছেন। তাই অগত্যা আপনার শরণাপন্ন
জৈষ্ঠ্যের কাঠফাটা রোদ্দুরে এককথায় ঘেমে নেয়ে একসা। তপসিয়া গ্রামীণ হাসপাতালের আউটডোর লোকে লোকারণ্য। তার মাঝে একা কুম্ভ আমি। একের পর এক রোগীর ভিড়ে এমারজেন্সি থেকে
২০১৫ সালে ডেবরা হাসপাতালে যখন জয়েন করি তখন হাসপাতাল এত ঝাঁ চকচকে সুপার স্পেশালিটি হয়নি। হাতে গোনা কয়েকজন স্বাস্থ্য কর্মী নিয়ে আমাদের রোজনামচায় রোগের চিকিৎসার
মাস খানেক আগের কথা। সপ্তাহ খানেকের ভোগান্তি নিয়ে চেম্বারে এসেছিলো বছর সাতেকের অনুপম। হাঁটু,গোড়ালি,কব্জিতে অসহ্য ব্যথা। চোখদুটি লাল। “এই কয়েকদিনে অনেক ওষুধ খেয়েছে ডাক্তারবাবু। কিছুতেই
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে ক্লাস নিয়ে ফেরার সময় ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের সামনে গাড়ি দাঁড় করালাম। টুক করে খানিক স্মৃতি রোমন্থনের লোভে ঢুকে পড়লাম আমার পুরানো
গ্রামীণ এক হাসপাতালের চিকিৎসক তখন। শ্রাবণের এলোপাথাড়ি হাওয়া চলছে বাইরে। বৃষ্টি নেই। আকাশে মেঘের ভ্রূকুটি। লম্বা সাদা দাড়িওলা এক বৃদ্ধকে নিয়ে এক যুবক ঢুকলো হাসপাতালের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে