সাধারণের গল্প ২
মানুষ শুধু বেঁচে থাকার জন্য কতো কী যে করতে পারে! তাও খুব ভালোভাবে বাঁচা না, কোনো রকমে দু’বেলার খাবার জোগাড় করে পশুর মতো বাঁচা। খুপরিজীবী
মানুষ শুধু বেঁচে থাকার জন্য কতো কী যে করতে পারে! তাও খুব ভালোভাবে বাঁচা না, কোনো রকমে দু’বেলার খাবার জোগাড় করে পশুর মতো বাঁচা। খুপরিজীবী
কিছু কিছু মানুষ কিছুতেই হারেন না। বারবার ফিরে আসেন। যেমন উত্তম দত্ত মহাশয়। বিরাটিতে স্টেশনের কাছে বণিক পাড়ায় ‘মায়ের বাড়ি’র ঠিক পাশে তাঁর একটি বইয়ের
রোজ কত কিছু ঘটে যায়, লেখা হয় না। আসলে লেখার ইচ্ছেও হয় না। খুপরি জীবন ভয়ানক একঘেয়ে হয়ে উঠেছে। বিচিত্র কত অসুখ, মানুষের কত অসহায়তা,
নদীর জলে শুধু জাহাজই ভাসে না, কচুরিপানাও ভেসে যায় ভাঁটার টানে। সাথে অনেকটা মন খারাপও। আমাদের আশেপাশে পাহাড় নেই, জঙ্গল নেই, সমুদ্র নেই, মোহময় মেঠো
“মিলতো যদি চাঁদের বুকে সজনে ডাঁটার চচ্চড়ি আর্মস্ট্রং কি সেখান থেকে আসতো ফিরে সত্বরই অক্লেশে সব তুচ্ছ করে রকেটটারই পুচ্ছ ধরে মহাকাশে চলতো ঘুরে হয়তো
বর্ষাকালের সকালে বাইকে রাজীবের চেম্বারে গেলে ভিজতে হবেই। রেনকোট পরলে ঘামে ভিজতে হবে, আর না পরলে বৃষ্টিতে। কোথায়, কখন, কীভাবে যে বৃষ্টি নামবে- বলা মুশকিল।
চেয়ারে বসে ঘুমানোর ব্যাপারে পুলিশরা বেশ পটু। মেডিক্যাল কলেজের এমারজেন্সিতে বসে চারদিক পর্যবেক্ষণ করছি। রাত বারোটা বেজেছে। এমারজেন্সি একটু ফাঁকা। গেটের কাছে একজন যুবক পুলিশ
জীবনের শুরুতে অনেক স্বপ্ন থাকে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্বপ্ন গুলো অলীক মনে হয়। সেগুলো স্বপ্নের দোষ না বয়সের দোষ বলা মুশকিল। মধ্যমগ্রাম স্কুলে ক্লাস
সারাজীবনে কতো মানুষের সাথে পরিচয় হয়- বন্ধুত্ব হয়। খুব অল্প জনই থেকে যায় বাকি জীবনের জন্য। একসময় যাকে ছাড়া এমুহূর্তও চলবে না মনে হয়, তাকে
এত মনোযোগ দিয়ে অনেকদিন রাস্তায় হাঁটিনি। পেছন থেকে লাল্টুদা বলল, সবাই মিলে একটা ছবি তুললে হয়। বেশ ছোটো বেলার মধ্যমগ্রামের একটা ফিলিংস আসছে। রাস্তার কাউকে
বয়স্ক ভদ্রলোক মাঝে মধ্যেই আসেন। কদিন আগে যখন এলেন অবস্থা সুবিধার না। বুক শ্লেষ্মায় ঘড়ঘড় করছে। আমার হাত দুখানা ধরে বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, আর মাত্র ১১
মানুষকে দেখে বোঝা দায় তার ভিতরে কী আছে। একেকজন আছে- বেশ ঝকঝকে চেহারা, বুদ্ধিদীপ্ত কথা বার্তা। অথচ ভালো করে চেনাশোনা হওয়ার পর বোঝা গেল, তার
মানুষ শুধু বেঁচে থাকার জন্য কতো কী যে করতে পারে! তাও খুব ভালোভাবে বাঁচা না, কোনো রকমে দু’বেলার খাবার জোগাড় করে পশুর মতো বাঁচা। খুপরিজীবী
কিছু কিছু মানুষ কিছুতেই হারেন না। বারবার ফিরে আসেন। যেমন উত্তম দত্ত মহাশয়। বিরাটিতে স্টেশনের কাছে বণিক পাড়ায় ‘মায়ের বাড়ি’র ঠিক পাশে তাঁর একটি বইয়ের
রোজ কত কিছু ঘটে যায়, লেখা হয় না। আসলে লেখার ইচ্ছেও হয় না। খুপরি জীবন ভয়ানক একঘেয়ে হয়ে উঠেছে। বিচিত্র কত অসুখ, মানুষের কত অসহায়তা,
নদীর জলে শুধু জাহাজই ভাসে না, কচুরিপানাও ভেসে যায় ভাঁটার টানে। সাথে অনেকটা মন খারাপও। আমাদের আশেপাশে পাহাড় নেই, জঙ্গল নেই, সমুদ্র নেই, মোহময় মেঠো
“মিলতো যদি চাঁদের বুকে সজনে ডাঁটার চচ্চড়ি আর্মস্ট্রং কি সেখান থেকে আসতো ফিরে সত্বরই অক্লেশে সব তুচ্ছ করে রকেটটারই পুচ্ছ ধরে মহাকাশে চলতো ঘুরে হয়তো
বর্ষাকালের সকালে বাইকে রাজীবের চেম্বারে গেলে ভিজতে হবেই। রেনকোট পরলে ঘামে ভিজতে হবে, আর না পরলে বৃষ্টিতে। কোথায়, কখন, কীভাবে যে বৃষ্টি নামবে- বলা মুশকিল।
চেয়ারে বসে ঘুমানোর ব্যাপারে পুলিশরা বেশ পটু। মেডিক্যাল কলেজের এমারজেন্সিতে বসে চারদিক পর্যবেক্ষণ করছি। রাত বারোটা বেজেছে। এমারজেন্সি একটু ফাঁকা। গেটের কাছে একজন যুবক পুলিশ
জীবনের শুরুতে অনেক স্বপ্ন থাকে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্বপ্ন গুলো অলীক মনে হয়। সেগুলো স্বপ্নের দোষ না বয়সের দোষ বলা মুশকিল। মধ্যমগ্রাম স্কুলে ক্লাস
সারাজীবনে কতো মানুষের সাথে পরিচয় হয়- বন্ধুত্ব হয়। খুব অল্প জনই থেকে যায় বাকি জীবনের জন্য। একসময় যাকে ছাড়া এমুহূর্তও চলবে না মনে হয়, তাকে
এত মনোযোগ দিয়ে অনেকদিন রাস্তায় হাঁটিনি। পেছন থেকে লাল্টুদা বলল, সবাই মিলে একটা ছবি তুললে হয়। বেশ ছোটো বেলার মধ্যমগ্রামের একটা ফিলিংস আসছে। রাস্তার কাউকে
বয়স্ক ভদ্রলোক মাঝে মধ্যেই আসেন। কদিন আগে যখন এলেন অবস্থা সুবিধার না। বুক শ্লেষ্মায় ঘড়ঘড় করছে। আমার হাত দুখানা ধরে বললেন, ‘ডাক্তারবাবু, আর মাত্র ১১
মানুষকে দেখে বোঝা দায় তার ভিতরে কী আছে। একেকজন আছে- বেশ ঝকঝকে চেহারা, বুদ্ধিদীপ্ত কথা বার্তা। অথচ ভালো করে চেনাশোনা হওয়ার পর বোঝা গেল, তার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে