হাইপারটেনশনের অ থেকে চন্দ্রবিন্দু- ৭
প্রশ্নোত্তর একঘেঁয়েমি কাটানোর জন্য এই পর্বে হাইপারটেনশন নিয়ে সাধারণ মানুষের কয়েকটি ভুল ধারণার কথা বলি, যা আমাদের চিকিৎসকদের প্রতিদিনই শুনতে হয়। ১) ডাক্তারবাবু, আপনি বলছেন
প্রশ্নোত্তর একঘেঁয়েমি কাটানোর জন্য এই পর্বে হাইপারটেনশন নিয়ে সাধারণ মানুষের কয়েকটি ভুল ধারণার কথা বলি, যা আমাদের চিকিৎসকদের প্রতিদিনই শুনতে হয়। ১) ডাক্তারবাবু, আপনি বলছেন
হাইপারটেনশনের শ্রেণী বিভাগ হাইপারটেনশনকে দু-ভাগে ভাগ করা যায়। এসেনশিয়াল হাইপারটেনশন (Essential Hypertension) এবং সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন (Secondary Hypertension)। এসেনশিয়াল হাইপারটেনশন ৯০% এর বেশি রোগীর রক্তচাপ বৃদ্ধির
২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুলেটরি ব্লাড প্রেশার মনিটারিং এক্ষেত্রে রোগীর বাহুতে একটি বিশেষ ভাবে প্রস্তুত স্বয়ংক্রিয় রক্তচাপ মাপার যন্ত্র বেঁধে দেওয়া হয়। এই যন্ত্র সারাদিন ধরে রোগীর
রক্তচাপ মাপার সময় সতর্কতা রক্তচাপ মাপার সময় কয়েকটি বিষয় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, যেগুলি খেয়াল না রাখলে রক্তচাপ মাপায় ভুল হতে পারে। যদি রোগী হেলান
রক্তচাপ মাপার পদ্ধতি রক্তচাপ মাপার আগে রোগীর প্রস্তুতিঃ রোগী রক্তচাপ মাপার আগে অন্তত ৫ মিনিট বিশ্রাম নেবেন। ক্যাফিন যুক্ত পানীয় যেমন চা, কফি খাওয়ার একঘণ্টার
উপসর্গ হাইপারটেনশনে আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তির কোনো উপসর্গ থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ অন্য কারণে ডাক্তার দেখানোর সময় রক্তচাপ মাপতে গিয়ে হাইপারটেনশন ধরা পরে। সে কারণে
রোগনির্ণয় সিস্টোলিক ও ডায়াস্টলিক প্রেসারঃ রক্ত প্রবাহিত হওয়ার সময়রক্তনালীর দেওয়ালের উপর যে চাপ দেয় তাকে বলে রক্তচাপ। রক্তচাপ দুই প্রকারের। সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টলিক। আমাদের হৃদপিণ্ড
সাত সকালে স্কুটার নিয়ে মিলন পল্লীতে গৌড়ের চেম্বারে রোগী দেখতে যাচ্ছিলাম। চৌমাথার সিগন্যালে আটকে গেলাম। লকডাউনের কল্যাণে এসব সিগন্যালের কথা ভুলেই গেছিলাম। লকডাউন উঠে যাওয়ার
রোগীর চাপে বাকি সব কিছু মাথায় উঠেছে। সকাল থেকে রাত অবধি রোগী দেখছি। তাও সামলাতে পারছি না। সামলানোর জন্য নাম লেখার পদ্ধতি চালু করা হয়েছে।
চেম্বারের ফাঁকা সময়ে ডাক্তারবাবুর পড়াশুনো মাথায় উঠেছে। এলাকায় করোনা ছড়িয়ে যাওয়ার পর থেকেই রোগীর সংখ্যা অত্যাধিক বেড়ে গেছে। সবই প্রায় জ্বরের রোগী। সারাদিন ধরেই তিনি
ছোট্ট একটা খুপরিতে রোগী দেখছি। মাঝ বয়সী ভদ্রমহিলা ধপাস করে টুলে বসে বললেন, ‘ওহ… আপনাকে দেখানোর জন্য যা অপেক্ষা করতে হলো…. আঁটি পুঁতলে এতক্ষণে আম
অতিমারিতে অতি মারাত্মক কিছু ঘটছে না। তবে কম মারাত্মক ঘটনা রোজই ঘটছে। খুপরিতে রোগী দেখতে দেখতে চিৎকার করছিলাম। এক রোগিনীকে এক মাস বাদে আসতে বলেছিলাম।
প্রশ্নোত্তর একঘেঁয়েমি কাটানোর জন্য এই পর্বে হাইপারটেনশন নিয়ে সাধারণ মানুষের কয়েকটি ভুল ধারণার কথা বলি, যা আমাদের চিকিৎসকদের প্রতিদিনই শুনতে হয়। ১) ডাক্তারবাবু, আপনি বলছেন
হাইপারটেনশনের শ্রেণী বিভাগ হাইপারটেনশনকে দু-ভাগে ভাগ করা যায়। এসেনশিয়াল হাইপারটেনশন (Essential Hypertension) এবং সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন (Secondary Hypertension)। এসেনশিয়াল হাইপারটেনশন ৯০% এর বেশি রোগীর রক্তচাপ বৃদ্ধির
২৪ ঘণ্টা অ্যাম্বুলেটরি ব্লাড প্রেশার মনিটারিং এক্ষেত্রে রোগীর বাহুতে একটি বিশেষ ভাবে প্রস্তুত স্বয়ংক্রিয় রক্তচাপ মাপার যন্ত্র বেঁধে দেওয়া হয়। এই যন্ত্র সারাদিন ধরে রোগীর
রক্তচাপ মাপার সময় সতর্কতা রক্তচাপ মাপার সময় কয়েকটি বিষয় আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, যেগুলি খেয়াল না রাখলে রক্তচাপ মাপায় ভুল হতে পারে। যদি রোগী হেলান
রক্তচাপ মাপার পদ্ধতি রক্তচাপ মাপার আগে রোগীর প্রস্তুতিঃ রোগী রক্তচাপ মাপার আগে অন্তত ৫ মিনিট বিশ্রাম নেবেন। ক্যাফিন যুক্ত পানীয় যেমন চা, কফি খাওয়ার একঘণ্টার
উপসর্গ হাইপারটেনশনে আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তির কোনো উপসর্গ থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ অন্য কারণে ডাক্তার দেখানোর সময় রক্তচাপ মাপতে গিয়ে হাইপারটেনশন ধরা পরে। সে কারণে
রোগনির্ণয় সিস্টোলিক ও ডায়াস্টলিক প্রেসারঃ রক্ত প্রবাহিত হওয়ার সময়রক্তনালীর দেওয়ালের উপর যে চাপ দেয় তাকে বলে রক্তচাপ। রক্তচাপ দুই প্রকারের। সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টলিক। আমাদের হৃদপিণ্ড
সাত সকালে স্কুটার নিয়ে মিলন পল্লীতে গৌড়ের চেম্বারে রোগী দেখতে যাচ্ছিলাম। চৌমাথার সিগন্যালে আটকে গেলাম। লকডাউনের কল্যাণে এসব সিগন্যালের কথা ভুলেই গেছিলাম। লকডাউন উঠে যাওয়ার
রোগীর চাপে বাকি সব কিছু মাথায় উঠেছে। সকাল থেকে রাত অবধি রোগী দেখছি। তাও সামলাতে পারছি না। সামলানোর জন্য নাম লেখার পদ্ধতি চালু করা হয়েছে।
চেম্বারের ফাঁকা সময়ে ডাক্তারবাবুর পড়াশুনো মাথায় উঠেছে। এলাকায় করোনা ছড়িয়ে যাওয়ার পর থেকেই রোগীর সংখ্যা অত্যাধিক বেড়ে গেছে। সবই প্রায় জ্বরের রোগী। সারাদিন ধরেই তিনি
ছোট্ট একটা খুপরিতে রোগী দেখছি। মাঝ বয়সী ভদ্রমহিলা ধপাস করে টুলে বসে বললেন, ‘ওহ… আপনাকে দেখানোর জন্য যা অপেক্ষা করতে হলো…. আঁটি পুঁতলে এতক্ষণে আম
অতিমারিতে অতি মারাত্মক কিছু ঘটছে না। তবে কম মারাত্মক ঘটনা রোজই ঘটছে। খুপরিতে রোগী দেখতে দেখতে চিৎকার করছিলাম। এক রোগিনীকে এক মাস বাদে আসতে বলেছিলাম।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে