এক নিঃসঙ্গ দ্বীপে একলা এক নারী
নীল সাগরের বুকে এক হারিয়ে যাওয়া দ্বীপ। সুদূর দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জের একটা দ্বীপ।তটে কুড়িয়ে পাওয়া তিমির হাড়, ঘাসপাতার ছাউনি, মরা সীলের চামড়ার একটা কুটির।সামনের
নীল সাগরের বুকে এক হারিয়ে যাওয়া দ্বীপ। সুদূর দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জের একটা দ্বীপ।তটে কুড়িয়ে পাওয়া তিমির হাড়, ঘাসপাতার ছাউনি, মরা সীলের চামড়ার একটা কুটির।সামনের
এটা ভবিষ্যতের রোগ অনিন্দ্যপ্রতিম। ছোটো করে’ ডাকলে অনিন্দ্য। আপাততঃ বহুজাতিক মস্তো বড়ো কোম্পানিতে কাজ করে শহরের এক অভিজাত পাড়ায় ছোটো একটা এক কামরার ফ্ল্যাট নিয়ে
(বিভিন্ন জায়গায় পড়েও যা বিশ্বাস করতে পারি নি) ডগলাস মার্ক রুশকফ (Doglous mark Rushkoff) একজন বাষট্টি বছরের ইয়াঙ্কি মেডিয়া থিওরিস্ট- ইনি পৃথিবীর প্রথম দশজন ক্ষমতাশালী
বিষয়টা এ্যামন জটিল যে একমুখী, গম্ভীর আলোচনা সম্ভবই নয়। মানে শাখাপ্রশাখা, শিকড়, উপশিকড় বহুদূর ছড়িয়ে আছে।গ ত পর্বে বহু মানুষ প্রশ্ন করেছেন– তা মশয়, ডাক্তাররা
কোলেস্টেরল,হৃদয় ও ব্যবসা জীবক মুন্ডা, তিন দিন তিন রাত বিছানায়-পায়ুদ্বারে গরম লোহার ডান্ডা ফোটানো শুওরের মতো চিৎকার করে’ ছটফট করলো- তারপর যে রাতে ভ্যান রিকশায়
একঘেয়ে শরৎশেষের একটা সন্ধ্যা। বুড়ো হাতুড়ে বেরিয়েছে চায়ের সন্ধানে। পৈতৃক লাঠিটুকুই অবলম্বন। একটা বেশ রমরমে চায়ের দোকান। প্রচুর সমবেশী পরিবেশক। ছেলেরা খৈনি টিপছে। আপাততঃ দোকান
ভেসে চলেছি তীর থেকে অকূলে।ভেসে চলেছি এক অদ্ভুত নিস্তব্ধ সাগরে। বহমান স্রোতের ঢেউয়ে ঢেউয়ে দুলতে দুলতে।পাশে ভেসে যায় মৃতদেহের সারি-দেখতে দেখতে মনে হয়-আমিও কি ঐ
রক্তাক্ত হাত মুছে যীশু ক্রিষ্ট চলে যায় শতাব্দীপারে, যেতে থাকে পায়ে হেঁটে, রক্তছাপ মুছে যায় স্মৃতির পাতায়? নন্দিন এসো,আজ ভেঙে ফেলি দেশকালসীমানার বেড়া- যে পাঁচ
কালো মানুষের মৃত্যুর হিসেব নেই
তৃতীয় পর্ব অজ্ঞান অতীশ দীপঙ্করের লেখা উপত্যকার প্রথম মানুষ “জার্মানির নিয়েন্ডার উপত্যকায় ঊনবিংশ শতকের মধ্যভাগে মানুষের নিকটতম পূর্বপুরুষ (কথাটা বোধহয় পূর্বমানুষ হবে) প্রজাতির একটা ফসিল
দ্বিতীয় ভাগ (অজ্ঞান,মাতালের বক্তব্যে হয়তো কিছু ভুলচুক থাকতে পারে জ্ঞানবান মানুষ দয়া করে’ ক্ষমা করবেন।) মানুষের কথা মানুষের মুখে “আয় তবে গোবলাপটাশ মানুষের গল্প বলি”
প্রথম পর্ব (কিছু মাত্র না জেনে গ্রাম্ভারি প্রবন্ধ লেখার জন্য আমার বিশেষ দুঃখ্যাতি আছে-এখেনেও তাই হয়েছে। দয়াবান পুণ্যবান ভাগ্যবান মশাইরা মাফ করে দেবেন) হাতুড়ের হাসি
নীল সাগরের বুকে এক হারিয়ে যাওয়া দ্বীপ। সুদূর দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার চ্যানেল দ্বীপপুঞ্জের একটা দ্বীপ।তটে কুড়িয়ে পাওয়া তিমির হাড়, ঘাসপাতার ছাউনি, মরা সীলের চামড়ার একটা কুটির।সামনের
এটা ভবিষ্যতের রোগ অনিন্দ্যপ্রতিম। ছোটো করে’ ডাকলে অনিন্দ্য। আপাততঃ বহুজাতিক মস্তো বড়ো কোম্পানিতে কাজ করে শহরের এক অভিজাত পাড়ায় ছোটো একটা এক কামরার ফ্ল্যাট নিয়ে
(বিভিন্ন জায়গায় পড়েও যা বিশ্বাস করতে পারি নি) ডগলাস মার্ক রুশকফ (Doglous mark Rushkoff) একজন বাষট্টি বছরের ইয়াঙ্কি মেডিয়া থিওরিস্ট- ইনি পৃথিবীর প্রথম দশজন ক্ষমতাশালী
বিষয়টা এ্যামন জটিল যে একমুখী, গম্ভীর আলোচনা সম্ভবই নয়। মানে শাখাপ্রশাখা, শিকড়, উপশিকড় বহুদূর ছড়িয়ে আছে।গ ত পর্বে বহু মানুষ প্রশ্ন করেছেন– তা মশয়, ডাক্তাররা
কোলেস্টেরল,হৃদয় ও ব্যবসা জীবক মুন্ডা, তিন দিন তিন রাত বিছানায়-পায়ুদ্বারে গরম লোহার ডান্ডা ফোটানো শুওরের মতো চিৎকার করে’ ছটফট করলো- তারপর যে রাতে ভ্যান রিকশায়
একঘেয়ে শরৎশেষের একটা সন্ধ্যা। বুড়ো হাতুড়ে বেরিয়েছে চায়ের সন্ধানে। পৈতৃক লাঠিটুকুই অবলম্বন। একটা বেশ রমরমে চায়ের দোকান। প্রচুর সমবেশী পরিবেশক। ছেলেরা খৈনি টিপছে। আপাততঃ দোকান
ভেসে চলেছি তীর থেকে অকূলে।ভেসে চলেছি এক অদ্ভুত নিস্তব্ধ সাগরে। বহমান স্রোতের ঢেউয়ে ঢেউয়ে দুলতে দুলতে।পাশে ভেসে যায় মৃতদেহের সারি-দেখতে দেখতে মনে হয়-আমিও কি ঐ
রক্তাক্ত হাত মুছে যীশু ক্রিষ্ট চলে যায় শতাব্দীপারে, যেতে থাকে পায়ে হেঁটে, রক্তছাপ মুছে যায় স্মৃতির পাতায়? নন্দিন এসো,আজ ভেঙে ফেলি দেশকালসীমানার বেড়া- যে পাঁচ
কালো মানুষের মৃত্যুর হিসেব নেই
তৃতীয় পর্ব অজ্ঞান অতীশ দীপঙ্করের লেখা উপত্যকার প্রথম মানুষ “জার্মানির নিয়েন্ডার উপত্যকায় ঊনবিংশ শতকের মধ্যভাগে মানুষের নিকটতম পূর্বপুরুষ (কথাটা বোধহয় পূর্বমানুষ হবে) প্রজাতির একটা ফসিল
দ্বিতীয় ভাগ (অজ্ঞান,মাতালের বক্তব্যে হয়তো কিছু ভুলচুক থাকতে পারে জ্ঞানবান মানুষ দয়া করে’ ক্ষমা করবেন।) মানুষের কথা মানুষের মুখে “আয় তবে গোবলাপটাশ মানুষের গল্প বলি”
প্রথম পর্ব (কিছু মাত্র না জেনে গ্রাম্ভারি প্রবন্ধ লেখার জন্য আমার বিশেষ দুঃখ্যাতি আছে-এখেনেও তাই হয়েছে। দয়াবান পুণ্যবান ভাগ্যবান মশাইরা মাফ করে দেবেন) হাতুড়ের হাসি
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে