নেশাকাহিনী (তৃতীয় পর্ব)
নেশাভাংয়েরও শেষ থাকে। অতঃপর নেশা খৎম। মৃত্তিকার ওরিজিন্যাল কোদন্ড টঙ্কারে মরণ। তবে কি মাটিই শত্রু? অবিরল গরল বিষ। নির্বিকার আকাশচারী মাছ। অতিকায় তিমিঙ্গিল সব গিলে
নেশাভাংয়েরও শেষ থাকে। অতঃপর নেশা খৎম। মৃত্তিকার ওরিজিন্যাল কোদন্ড টঙ্কারে মরণ। তবে কি মাটিই শত্রু? অবিরল গরল বিষ। নির্বিকার আকাশচারী মাছ। অতিকায় তিমিঙ্গিল সব গিলে
(প্রতিটি লেখায় একটি করে কবিতা ফাউ) ★★★★★অদ্যকার বিষয়বস্তু মদ্য★★★★★ “সুরাসাগর পার করেও আমি তৃষ্ণার্ত।। তোমার ওষ্ঠাধরে মেটাও তৃষ্ণা। সততঃ বিশুষ্ক হৃদয়; মদ্য কি মেটায় সে
আমাদের ইস্কুলের দীপঙ্কর বলে একজন কবি ছিলো। সে লিখেছিলো:- আদিগন্ত নেশাতুর- রূপ যৌবন আঁকড়ে আঁকড়ে বয়স চলে যায়। আমি নেশায় অতৃপ্ত ঠোঁট পেতে থাকি তোমার
হ্যাঁ, হোস্টেল আমার সেকেন্ড হোম। আমার মাদার ইন্সটিটিউশন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ (এক্সপেরিমেন্টাল স্কুল বা পান্নালাল স্কুল ক্যানো লিখলাম না। জানি না।হয়তো এটাই সংস্কার)। সেখানে খুচখাচ
বীভৎসা আর মৃত্যু মানুষকে খুব টানে। মানে বাজারে চলে। কার সন্তান মারা গ্যাছে, চলো বাইট নি’। আইএসও, অ্যাপারচার, শাটার স্পীড….ক্লিক। বহু সংবাদ সংস্থা এ ছবি
কী এক অনিবার্য তাড়নায় আমি ঈশ্বরচর্চা করছি। যেন ঋণশোধ। এক অদ্ভুত ঘোরের মধ্যে পড়ে চলেছি। এমন মানুষ কি সম্ভব? বিশেষ আমাদের এই পোড়া, অমেরুদন্ডী দেশে?
স্যাটিরিক সেনের লেখা তখন বলে সন্ধ্যাকাল। মাটি পুড়ে লাল হয়ে গ্যাছে। দূরে তাকালে মনে হয় ধোঁয়া উড়ছে। ঘোষের দোকানে বসে’ প্রায়বৃদ্ধ স্যাটিরিক সেন। দোকানের নিভু
বিধবাবিবাহ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, স্ত্রীশিক্ষা প্রতিটাই পরস্পর সম্পৃক্ত। তবুও আলাদা করলাম। না হলে চরিত্রটা কেবল ঘটনা বহুল এবং সমগ্র কর্মকান্ড আমার সীমিত প্রকাশ ক্ষমতার অসাধ্য হয়ে
যেহেতু বাল্যবিবাহ আর বহুবিবাহ তৎকালীন সমাজের দুটি অনপনেয় কলঙ্ক; তাই ইয়াং বেঙ্গলের জীবিত সদস্যরা বঙ্গদেশে মুক্তির আলোকবর্তিকা হিসেবে এই দুই কুৎসিত প্রথার বিরুদ্ধে কলম ধরলেন।
বিবেকানন্দকে একবার বিধবাবিবাহ ও নারীশিক্ষা নিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিলো। বিবেকানন্দ বলেছিলেন উনি বিধবাও নন, নারীও নন, সুতরাং এ বিষয়ে ওনাকে প্রশ্ন করা বৃথা (১৩
(ভাষায় যতদূর সম্ভব বিদ্যাসাগরী প্রভাব বজায় রেখেছি। তথ্য ব্যতীত কোনস্থলে কোনও প্রতিলিপি হয়নি। হলে উদ্ধৃতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়েছে) ঈশ্বরের কর্মজীবন মানে একটি পুনরাবৃত্তির ইতিহাস। চাকুরি ছাড়া
আমার ঈশ্বর এক অদ্ভুতকর্মা মানুষ। যাকে, যার ব্যক্তিত্বটিকে না চিনলে তার কর্মপদ্ধতি বোঝা যাবে না। সুতরাং কর্মজীবনে প্রবেশ করার আগে সেই মানুষটিকে চেনানোর চেষ্টা করি।
নেশাভাংয়েরও শেষ থাকে। অতঃপর নেশা খৎম। মৃত্তিকার ওরিজিন্যাল কোদন্ড টঙ্কারে মরণ। তবে কি মাটিই শত্রু? অবিরল গরল বিষ। নির্বিকার আকাশচারী মাছ। অতিকায় তিমিঙ্গিল সব গিলে
(প্রতিটি লেখায় একটি করে কবিতা ফাউ) ★★★★★অদ্যকার বিষয়বস্তু মদ্য★★★★★ “সুরাসাগর পার করেও আমি তৃষ্ণার্ত।। তোমার ওষ্ঠাধরে মেটাও তৃষ্ণা। সততঃ বিশুষ্ক হৃদয়; মদ্য কি মেটায় সে
আমাদের ইস্কুলের দীপঙ্কর বলে একজন কবি ছিলো। সে লিখেছিলো:- আদিগন্ত নেশাতুর- রূপ যৌবন আঁকড়ে আঁকড়ে বয়স চলে যায়। আমি নেশায় অতৃপ্ত ঠোঁট পেতে থাকি তোমার
হ্যাঁ, হোস্টেল আমার সেকেন্ড হোম। আমার মাদার ইন্সটিটিউশন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ (এক্সপেরিমেন্টাল স্কুল বা পান্নালাল স্কুল ক্যানো লিখলাম না। জানি না।হয়তো এটাই সংস্কার)। সেখানে খুচখাচ
বীভৎসা আর মৃত্যু মানুষকে খুব টানে। মানে বাজারে চলে। কার সন্তান মারা গ্যাছে, চলো বাইট নি’। আইএসও, অ্যাপারচার, শাটার স্পীড….ক্লিক। বহু সংবাদ সংস্থা এ ছবি
কী এক অনিবার্য তাড়নায় আমি ঈশ্বরচর্চা করছি। যেন ঋণশোধ। এক অদ্ভুত ঘোরের মধ্যে পড়ে চলেছি। এমন মানুষ কি সম্ভব? বিশেষ আমাদের এই পোড়া, অমেরুদন্ডী দেশে?
স্যাটিরিক সেনের লেখা তখন বলে সন্ধ্যাকাল। মাটি পুড়ে লাল হয়ে গ্যাছে। দূরে তাকালে মনে হয় ধোঁয়া উড়ছে। ঘোষের দোকানে বসে’ প্রায়বৃদ্ধ স্যাটিরিক সেন। দোকানের নিভু
বিধবাবিবাহ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, স্ত্রীশিক্ষা প্রতিটাই পরস্পর সম্পৃক্ত। তবুও আলাদা করলাম। না হলে চরিত্রটা কেবল ঘটনা বহুল এবং সমগ্র কর্মকান্ড আমার সীমিত প্রকাশ ক্ষমতার অসাধ্য হয়ে
যেহেতু বাল্যবিবাহ আর বহুবিবাহ তৎকালীন সমাজের দুটি অনপনেয় কলঙ্ক; তাই ইয়াং বেঙ্গলের জীবিত সদস্যরা বঙ্গদেশে মুক্তির আলোকবর্তিকা হিসেবে এই দুই কুৎসিত প্রথার বিরুদ্ধে কলম ধরলেন।
বিবেকানন্দকে একবার বিধবাবিবাহ ও নারীশিক্ষা নিয়ে নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিলো। বিবেকানন্দ বলেছিলেন উনি বিধবাও নন, নারীও নন, সুতরাং এ বিষয়ে ওনাকে প্রশ্ন করা বৃথা (১৩
(ভাষায় যতদূর সম্ভব বিদ্যাসাগরী প্রভাব বজায় রেখেছি। তথ্য ব্যতীত কোনস্থলে কোনও প্রতিলিপি হয়নি। হলে উদ্ধৃতিচিহ্ন ব্যবহৃত হয়েছে) ঈশ্বরের কর্মজীবন মানে একটি পুনরাবৃত্তির ইতিহাস। চাকুরি ছাড়া
আমার ঈশ্বর এক অদ্ভুতকর্মা মানুষ। যাকে, যার ব্যক্তিত্বটিকে না চিনলে তার কর্মপদ্ধতি বোঝা যাবে না। সুতরাং কর্মজীবনে প্রবেশ করার আগে সেই মানুষটিকে চেনানোর চেষ্টা করি।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে