মারীর দেশে ঘরে ফেরার দিন
১. “আর সামনে নয়, এবার পেছন ফেরার পালা” শীত ছেড়ে যাওয়ার দিনে কেন এত বিষন্নতা কে জানে! চরাচর জুড়ে কুয়াশার রহস্যময়তা ক্রমশ উধাও। বেলা বাড়লেই
১. “আর সামনে নয়, এবার পেছন ফেরার পালা” শীত ছেড়ে যাওয়ার দিনে কেন এত বিষন্নতা কে জানে! চরাচর জুড়ে কুয়াশার রহস্যময়তা ক্রমশ উধাও। বেলা বাড়লেই
খুব নামডাকওলা ডাক্তারই হোন কিংবা শিক্ষানবিশ ডাক্তার- সবাই জীবনের বিভিন্ন সময়ে ‘গোল’ খেয়েছেন। বলা ভালো, প্রায় প্রতিদিনই অল্পবিস্তর খান। অভিজ্ঞতা বাড়লে ‘গোল খাওয়া’ খানিক কমে
১. আইসোলেশন ওয়ার্ডে কোভিড রোগী নেই বললেই চলে। কোনো কোনোদিন এক-দু’জন করে ভর্তি হচ্ছে। বেশিরভাগ দিনই ওয়ার্ডে তালাবন্ধ। টিমটিমে আলোর তলায় ভুতুড়ে চেহারা। অথচ, ক’দিন
১. – কী গো মা, বাচ্চা ভালো খাচ্ছে তো? মায়ের বয়স মেরেকেটে বাইশ-তেইশ। লিকলিকে রোগা। চোখে-মুখে স্পষ্ট ক্লান্তির ছাপ। দু’বার জিজ্ঞেস করার পর খুব মিনমিনে
দেশজুড়ে কোভিড টিকাকরণ চলছে। সামান্য কিছু হোঁচট ছাড়া কোভিশিল্ড ভ্যাক্সিনের যাত্রা এখনও অব্দি নিরুপদ্রব। আমি নিজেও আজ টিকা নিলাম। আপাতত বেঁচে আছি এবং সুস্থ আছি।
দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত
১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ দেশজুড়েই করোনা সংক্রমণের হার কমছে। নিউজ চ্যানেলগুলোতে ঘন্টায় ঘন্টায় কোভিড রোগীর সংখ্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ হয়েছে। কিছুদিন আগেও চ্যানেলগুলো দেখলে মনে হ’ত
সকাল থেকে মেজাজটা ওপরের ‘সা’তে বাজছিল ডা. ঘোষের। গত মাসে হার্টের রোগের বাচ্চাটার বাড়ির লোকেদের পই পই করে সব বুঝিয়েছিলেন। হৃৎপিণ্ড থেকে ফুসফুসের দিকে যাওয়ার
শারীরিক গঠন ও শারীরবৃত্তের বিচারে একটি শিশু একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের থেকে অনেকটাই আলাদা। আবার নবজাতক অন্যান্য শিশুদের তুলনায় ভিন্নরকম। এজন্যই মাতৃগর্ভের নিরাপদ পরিবেশ থেকে বেরিয়ে
ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যেসটা বহুদিন গেছে। এই শীতে ঘড়ির কাঁটা আরও পেছোচ্ছে। অ্যালার্ম বন্ধ করে ‘আর পাঁচ মিনিট… আর তিন মিনিট…’ ভাবতে ভাবতে গুটিসুটি
নবজাতক বাড়িতে আসার পর তার যত্ন নিয়ে বিভিন্ন সময়ে লিখেছি। আজ নবজাতকের জন্মের সময়ে হাসপাতালে কীভাবে যত্ন নেওয়া হয় সে ব্যাপারে জানবো। মূল বিষয়ে যাওয়ার
#ডা_নন্দ_ঘোষের_বই ********************* মেডিক্যাল কলেজ আর ইন্সটিটিউট অফ চাইল্ড হেলথ থেকে ডাক্তারি পড়ার পর সরকারি বন্ড পোস্টিং হিসেবে জঙ্গলমহলের শালবনী সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে শিশু-চিকিৎসক হিসেবে কাজে যোগ
১. “আর সামনে নয়, এবার পেছন ফেরার পালা” শীত ছেড়ে যাওয়ার দিনে কেন এত বিষন্নতা কে জানে! চরাচর জুড়ে কুয়াশার রহস্যময়তা ক্রমশ উধাও। বেলা বাড়লেই
খুব নামডাকওলা ডাক্তারই হোন কিংবা শিক্ষানবিশ ডাক্তার- সবাই জীবনের বিভিন্ন সময়ে ‘গোল’ খেয়েছেন। বলা ভালো, প্রায় প্রতিদিনই অল্পবিস্তর খান। অভিজ্ঞতা বাড়লে ‘গোল খাওয়া’ খানিক কমে
১. আইসোলেশন ওয়ার্ডে কোভিড রোগী নেই বললেই চলে। কোনো কোনোদিন এক-দু’জন করে ভর্তি হচ্ছে। বেশিরভাগ দিনই ওয়ার্ডে তালাবন্ধ। টিমটিমে আলোর তলায় ভুতুড়ে চেহারা। অথচ, ক’দিন
১. – কী গো মা, বাচ্চা ভালো খাচ্ছে তো? মায়ের বয়স মেরেকেটে বাইশ-তেইশ। লিকলিকে রোগা। চোখে-মুখে স্পষ্ট ক্লান্তির ছাপ। দু’বার জিজ্ঞেস করার পর খুব মিনমিনে
দেশজুড়ে কোভিড টিকাকরণ চলছে। সামান্য কিছু হোঁচট ছাড়া কোভিশিল্ড ভ্যাক্সিনের যাত্রা এখনও অব্দি নিরুপদ্রব। আমি নিজেও আজ টিকা নিলাম। আপাতত বেঁচে আছি এবং সুস্থ আছি।
দিনমাহাত্ম্যে বিশ্বাস নেই। তবু আজকের দিনটা সবদিক থেকে উজ্জ্বল দিন। সকালের রাউন্ডের সময় কেন জানিনা মনে হ’ল চিৎকার চেঁচামেচি তুলনায় অনেক কম। বেশ একটা শান্ত
১৫ই জানুয়ারী, ২০২১ দেশজুড়েই করোনা সংক্রমণের হার কমছে। নিউজ চ্যানেলগুলোতে ঘন্টায় ঘন্টায় কোভিড রোগীর সংখ্যার আপডেট দেওয়া বন্ধ হয়েছে। কিছুদিন আগেও চ্যানেলগুলো দেখলে মনে হ’ত
সকাল থেকে মেজাজটা ওপরের ‘সা’তে বাজছিল ডা. ঘোষের। গত মাসে হার্টের রোগের বাচ্চাটার বাড়ির লোকেদের পই পই করে সব বুঝিয়েছিলেন। হৃৎপিণ্ড থেকে ফুসফুসের দিকে যাওয়ার
শারীরিক গঠন ও শারীরবৃত্তের বিচারে একটি শিশু একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের থেকে অনেকটাই আলাদা। আবার নবজাতক অন্যান্য শিশুদের তুলনায় ভিন্নরকম। এজন্যই মাতৃগর্ভের নিরাপদ পরিবেশ থেকে বেরিয়ে
ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যেসটা বহুদিন গেছে। এই শীতে ঘড়ির কাঁটা আরও পেছোচ্ছে। অ্যালার্ম বন্ধ করে ‘আর পাঁচ মিনিট… আর তিন মিনিট…’ ভাবতে ভাবতে গুটিসুটি
নবজাতক বাড়িতে আসার পর তার যত্ন নিয়ে বিভিন্ন সময়ে লিখেছি। আজ নবজাতকের জন্মের সময়ে হাসপাতালে কীভাবে যত্ন নেওয়া হয় সে ব্যাপারে জানবো। মূল বিষয়ে যাওয়ার
#ডা_নন্দ_ঘোষের_বই ********************* মেডিক্যাল কলেজ আর ইন্সটিটিউট অফ চাইল্ড হেলথ থেকে ডাক্তারি পড়ার পর সরকারি বন্ড পোস্টিং হিসেবে জঙ্গলমহলের শালবনী সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে শিশু-চিকিৎসক হিসেবে কাজে যোগ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে