ডা নন্দ ঘোষের চেম্বার পর্ব ৩৪ চুল নিয়ে চুলোচুলি
ডা নন্দ ঘোষের চেম্বারের পাশেই সাধনের চা দোকান। সকাল থেকেই তার দোকানে চা-বুভুক্ষুরা ভিড় জমান। এলাচ দিয়ে ঘন দুধের চা-ই হোক কিংবা লেবু বা মশলা
ডা নন্দ ঘোষের চেম্বারের পাশেই সাধনের চা দোকান। সকাল থেকেই তার দোকানে চা-বুভুক্ষুরা ভিড় জমান। এলাচ দিয়ে ঘন দুধের চা-ই হোক কিংবা লেবু বা মশলা
– ডক্টর এই ওষুধের কোনও সাইড এফেক্ট নেই তো? ডা. ঘোষ টেবিল থেকে মুখ তুলে ভদ্রলোককে আপাদমস্তক একবার দেখে নিয়ে মৃদুস্বরে বললেন.. – একদম নেই
১৮৯৫ সাল। জার্মানির উর্জবার্গ শহর আসন্ন বড়দিন উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে। চারিদিকে উৎসবের আমেজ। আর মাত্র তিনদিন.. এ সময় প্রিয়জনকে উপহার দিতে হয়। অথচ বছর পঞ্চাশের
************************** – তুই তো বললেই এক্ষুনি রেগে যাবি কিন্তু সত্যিটাকে অস্বীকার করবি কীভাবে? সকাল সকাল দুই বন্ধু মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছিলেন। বন্ধু বলতে ডা. মিত্র আর
************************ – এতক্ষণ ভোত্তি কোচ্ছি অ্যাখোনো স্লাইন চালায় নি? শুয়ারের বাচ্চা ডাক্তার টিটম্যান জানে? ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডের সামনে জনা দশেক লোকের জটলা। বছরের চল্লিশের মদ্যপ লোকটার
– এরকম ফোলার রোগ কবে থেকে? – সে আজ পেরায় তিন বচ্ছর – কতবার ফুলেছে এর মধ্যে? – উ কুনো ঠিক নাই। বছরে এক-দু’বার যখন
যেদিকে তাকাচ্ছি সেখানেই কোভিড পজিটিভ! আগে শুধু আইসোলেশন ওয়ার্ডে ধরা পড়তো। এখন সেসবের বালাই চুকেছে। সাধারণ শিশু ওয়ার্ড থেকে নবজাতকদের বিভাগ.. সব জায়গায় থাবা বসিয়েছে
তখন ক্লাস সেভেনের ফাইনাল পরীক্ষা হয়ে গেছে। পড়াশোনার বালাই নেই। টো টো করে ঘুরে বেড়াচ্ছি। মোবাইল ফোন নামক বস্তুটির আবির্ভাব তখনও ঢের দেরি। আমাদের জাগতিক
গাঁয়ের মোড়ল বিচার করে বলে তাকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বানিয়ে দিলে কেমন হবে? গরুর গাড়ি চলে বলে তাতে করে নিউ মার্কেট থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে
আমার লেখার প্রতি একটা পরিচিত অভিযোগ থাকে- বড্ড একঘেয়ে। সেই একই রোগী, একই হাসপাতাল, একই চিকিৎসা আর চিকিৎসকের রোজনামচা। বলাই বাহুল্য, এ অভিযোগ একশোভাগ সত্যি।
সকাল থেকে অগুনতি শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছি। খুব ইচ্ছে থাকলেও সবাইকে উত্তর দিতে পারিনি। আশা করি, অক্ষমতা মাফ করবেন। আমার মতো নিতান্ত ক্ষুদ্র মানুষ এত ভালোবাসা আর
কুয়াশার দিন এল। বড় মায়াবী এইসব দিন। কুয়াশার আবছায়ায় কেমন যেন অব্যক্ত মনকেমন। দূরের ধোঁওয়া ধোঁওয়া দিগন্তে নারকেল-সুপুরি গাছের সারি। সন্ধ্যের লাল সূর্য হাল্কা হতে
ডা নন্দ ঘোষের চেম্বারের পাশেই সাধনের চা দোকান। সকাল থেকেই তার দোকানে চা-বুভুক্ষুরা ভিড় জমান। এলাচ দিয়ে ঘন দুধের চা-ই হোক কিংবা লেবু বা মশলা
– ডক্টর এই ওষুধের কোনও সাইড এফেক্ট নেই তো? ডা. ঘোষ টেবিল থেকে মুখ তুলে ভদ্রলোককে আপাদমস্তক একবার দেখে নিয়ে মৃদুস্বরে বললেন.. – একদম নেই
১৮৯৫ সাল। জার্মানির উর্জবার্গ শহর আসন্ন বড়দিন উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে। চারিদিকে উৎসবের আমেজ। আর মাত্র তিনদিন.. এ সময় প্রিয়জনকে উপহার দিতে হয়। অথচ বছর পঞ্চাশের
************************** – তুই তো বললেই এক্ষুনি রেগে যাবি কিন্তু সত্যিটাকে অস্বীকার করবি কীভাবে? সকাল সকাল দুই বন্ধু মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছিলেন। বন্ধু বলতে ডা. মিত্র আর
************************ – এতক্ষণ ভোত্তি কোচ্ছি অ্যাখোনো স্লাইন চালায় নি? শুয়ারের বাচ্চা ডাক্তার টিটম্যান জানে? ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডের সামনে জনা দশেক লোকের জটলা। বছরের চল্লিশের মদ্যপ লোকটার
– এরকম ফোলার রোগ কবে থেকে? – সে আজ পেরায় তিন বচ্ছর – কতবার ফুলেছে এর মধ্যে? – উ কুনো ঠিক নাই। বছরে এক-দু’বার যখন
যেদিকে তাকাচ্ছি সেখানেই কোভিড পজিটিভ! আগে শুধু আইসোলেশন ওয়ার্ডে ধরা পড়তো। এখন সেসবের বালাই চুকেছে। সাধারণ শিশু ওয়ার্ড থেকে নবজাতকদের বিভাগ.. সব জায়গায় থাবা বসিয়েছে
তখন ক্লাস সেভেনের ফাইনাল পরীক্ষা হয়ে গেছে। পড়াশোনার বালাই নেই। টো টো করে ঘুরে বেড়াচ্ছি। মোবাইল ফোন নামক বস্তুটির আবির্ভাব তখনও ঢের দেরি। আমাদের জাগতিক
গাঁয়ের মোড়ল বিচার করে বলে তাকে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বানিয়ে দিলে কেমন হবে? গরুর গাড়ি চলে বলে তাতে করে নিউ মার্কেট থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে
আমার লেখার প্রতি একটা পরিচিত অভিযোগ থাকে- বড্ড একঘেয়ে। সেই একই রোগী, একই হাসপাতাল, একই চিকিৎসা আর চিকিৎসকের রোজনামচা। বলাই বাহুল্য, এ অভিযোগ একশোভাগ সত্যি।
সকাল থেকে অগুনতি শুভেচ্ছাবার্তা পেয়েছি। খুব ইচ্ছে থাকলেও সবাইকে উত্তর দিতে পারিনি। আশা করি, অক্ষমতা মাফ করবেন। আমার মতো নিতান্ত ক্ষুদ্র মানুষ এত ভালোবাসা আর
কুয়াশার দিন এল। বড় মায়াবী এইসব দিন। কুয়াশার আবছায়ায় কেমন যেন অব্যক্ত মনকেমন। দূরের ধোঁওয়া ধোঁওয়া দিগন্তে নারকেল-সুপুরি গাছের সারি। সন্ধ্যের লাল সূর্য হাল্কা হতে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে