প্রসঙ্গঃ শিশুদের কোভিড
প্রথমেই ভালো দিকটা দিয়ে শুরু করি। বড়দের তুলনায় শিশুদের কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং ভাইরাস আক্রান্ত হলেও রোগের ভয়াবহতা তুলনামূলক ভাবে কম। এই লেখায়
প্রথমেই ভালো দিকটা দিয়ে শুরু করি। বড়দের তুলনায় শিশুদের কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং ভাইরাস আক্রান্ত হলেও রোগের ভয়াবহতা তুলনামূলক ভাবে কম। এই লেখায়
এপ্রিল, ১৯১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ তখনও পুরোদমে চলছে। এর মধ্যেই (সম্ভবত আমেরিকার কানসাস প্রদেশ থেকে) সর্দিকাশি-জ্বর থেকে শ্বাসকষ্ট হয়ে একসাথে অনেক সংখ্যক রোগীর মৃত্যু সংবাদ আসতে
ভয়ের দিন আবার ঘুরে আসছে! দুপুরবেলা। সদ্য রাউন্ড শেষ হয়েছে। ঘন্টা তিনেক একটানা দাঁড়ানোর পর চেয়ারে বসে আড়মোড়া ভাঙছি। আমাদের তিন মক্কেলের আড্ডার আসর সবে
আউটডোরে বসলে সারাক্ষণ চেঁচামেচি আর বকবক করে যাওয়া আমার স্বভাব। অবশ্য একেকদিন এত ভিড় হয় যে মুখ তুলে দেখারই সময় থাকে না। তাছাড়া প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য-উপদেশ
১. আমরা মুঠো আলগা করে দিয়েছিলাম। কোভিডের ভয় ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে বলেছিলাম- “ছ্যাঃ! ওসব আবার রোগ নাকি? ওগুলো সব ন্যাকাচন্ডি বড়লোক আর ভয় বেচে খাওয়া
১. আউটডোরে মারমার কাটকাট ভিড়। পাঁচ-ছ’জন ডাক্তার মিলেও হিমশিম খাচ্ছি। সকাল সাড়ে ন’টায় বসে ওপিডি শেষ করতে করতে সাড়ে তিনটে-পৌনে চারটে বাজছে। এখন যত দিন
– ডাক্তারবাবু, ওষুধগুলো হসপিটালেই পাওয়া যাবে তো? – হুঁ। টেবিল থেকে মুখ না তুলেই বললাম। খসখসিয়ে প্রেসক্রিপশন লিখছি। আজ একদমই কথা বলার সময় নেই। সবার
‘বাচ্চা কিচ্ছু খেতে চায় না’ আর ‘*রেল্যাক কতবার খাবে’ এসব প্রশ্নে জেরবার হতে হতে আবার একবার বাচ্চার খাওয়া নিয়ে কলম থুড়ি স্ক্রিন ধরতে হ’ল। বিষয়ের
বাতাসে অতিমারীর দ্বিতীয় তরঙ্গের ভ্রুকুটি! শেষ সপ্তাহ দুয়েকে আবার ধীরে ধীরে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। টিকাকরণ শুরু হলেও এখন অব্দি টিকা পেয়েছেন দেশের
সম্পূর্ণ বাংলায়, সুন্দর হস্তাক্ষরে লেখা একটি প্রেসক্রিপশন বেশ ভাইরাল হয়েছে। যিনি লিখেছেন আমি তাঁর অসম্ভব অনুরাগী। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখা আমি নিয়মিত পড়ি।
১. ওয়ান-টু-থ্রি… পাম্প! ওয়ান-টু-থ্রি… পাম্প! আঙুলের চাপে বারবার উঠছে-নামছে ছোট্ট বুক। বুকের মাঝের জায়গাটা লাল হয়ে উঠেছে। প্রতিবার চাপের সাথে সাথে নাক-মুখ দিয়ে উঠে আসছে
১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি
প্রথমেই ভালো দিকটা দিয়ে শুরু করি। বড়দের তুলনায় শিশুদের কোভিড আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম এবং ভাইরাস আক্রান্ত হলেও রোগের ভয়াবহতা তুলনামূলক ভাবে কম। এই লেখায়
এপ্রিল, ১৯১৮ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ তখনও পুরোদমে চলছে। এর মধ্যেই (সম্ভবত আমেরিকার কানসাস প্রদেশ থেকে) সর্দিকাশি-জ্বর থেকে শ্বাসকষ্ট হয়ে একসাথে অনেক সংখ্যক রোগীর মৃত্যু সংবাদ আসতে
ভয়ের দিন আবার ঘুরে আসছে! দুপুরবেলা। সদ্য রাউন্ড শেষ হয়েছে। ঘন্টা তিনেক একটানা দাঁড়ানোর পর চেয়ারে বসে আড়মোড়া ভাঙছি। আমাদের তিন মক্কেলের আড্ডার আসর সবে
আউটডোরে বসলে সারাক্ষণ চেঁচামেচি আর বকবক করে যাওয়া আমার স্বভাব। অবশ্য একেকদিন এত ভিড় হয় যে মুখ তুলে দেখারই সময় থাকে না। তাছাড়া প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য-উপদেশ
১. আমরা মুঠো আলগা করে দিয়েছিলাম। কোভিডের ভয় ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে বলেছিলাম- “ছ্যাঃ! ওসব আবার রোগ নাকি? ওগুলো সব ন্যাকাচন্ডি বড়লোক আর ভয় বেচে খাওয়া
১. আউটডোরে মারমার কাটকাট ভিড়। পাঁচ-ছ’জন ডাক্তার মিলেও হিমশিম খাচ্ছি। সকাল সাড়ে ন’টায় বসে ওপিডি শেষ করতে করতে সাড়ে তিনটে-পৌনে চারটে বাজছে। এখন যত দিন
– ডাক্তারবাবু, ওষুধগুলো হসপিটালেই পাওয়া যাবে তো? – হুঁ। টেবিল থেকে মুখ না তুলেই বললাম। খসখসিয়ে প্রেসক্রিপশন লিখছি। আজ একদমই কথা বলার সময় নেই। সবার
‘বাচ্চা কিচ্ছু খেতে চায় না’ আর ‘*রেল্যাক কতবার খাবে’ এসব প্রশ্নে জেরবার হতে হতে আবার একবার বাচ্চার খাওয়া নিয়ে কলম থুড়ি স্ক্রিন ধরতে হ’ল। বিষয়ের
বাতাসে অতিমারীর দ্বিতীয় তরঙ্গের ভ্রুকুটি! শেষ সপ্তাহ দুয়েকে আবার ধীরে ধীরে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। টিকাকরণ শুরু হলেও এখন অব্দি টিকা পেয়েছেন দেশের
সম্পূর্ণ বাংলায়, সুন্দর হস্তাক্ষরে লেখা একটি প্রেসক্রিপশন বেশ ভাইরাল হয়েছে। যিনি লিখেছেন আমি তাঁর অসম্ভব অনুরাগী। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখা আমি নিয়মিত পড়ি।
১. ওয়ান-টু-থ্রি… পাম্প! ওয়ান-টু-থ্রি… পাম্প! আঙুলের চাপে বারবার উঠছে-নামছে ছোট্ট বুক। বুকের মাঝের জায়গাটা লাল হয়ে উঠেছে। প্রতিবার চাপের সাথে সাথে নাক-মুখ দিয়ে উঠে আসছে
১. মাস্ক জীবনযাত্রার অঙ্গ হয়ে ওঠার পর আর কার কতখানি ভালো হয়েছে জানি না, আমার অনেকগুলো লাভ হয়েছে। আমার সাংঘাতিক অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ধাত। সামান্য ধুলোবালি
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে