দাম
অর্থমূল্য বেশি, এমন কোনো পার্থিব জিনিসের উপর আমার সাংঘাতিক টান কখনো ছিল না, এখনো নেই। বিলাসব্যসনের সামগ্রীর সংজ্ঞা এই বিশ্বায়নোত্তর যুগে পালটে গিয়েছে — আগে
অর্থমূল্য বেশি, এমন কোনো পার্থিব জিনিসের উপর আমার সাংঘাতিক টান কখনো ছিল না, এখনো নেই। বিলাসব্যসনের সামগ্রীর সংজ্ঞা এই বিশ্বায়নোত্তর যুগে পালটে গিয়েছে — আগে
আমার ইস্কুলজীবনের পাঠ্য বিষয়গুলির উপরে (অঙ্ক ও পদার্থবিদ্যে বাদে) আমার অকৃত্রিম টান থাকা সত্ত্বেও কেন যে ইস্কুল ব্যাপারটাতেই আমার একটা চূড়ান্ত ভীতি আর বিবমিষা ছিল,
গতকাল হাসপাতাল থেকে ডিউটি ফেরত গিয়েছিলাম বাজার করতে। সবজি ফুরিয়েছে। একার পেট হলেও অল্পস্বল্প কিছু লাগে তো, তাই কিনতেই গিয়েছিলাম। জিঞ্জিরা বাজারে। অতি উত্তম শাকসবজির
ফেসবুকের বন্ধু/গুরুজনেরা বলছেন আজকাল আমার লেখায় বড্ড বেশি বিষাদ থাকে। অস্বীকার করি না, থাকে। আজ বলে নয়, চিরদিনই। ইদানীং হয়ত একটু বেশি। নিজের চারিত্রিক অনপনেয়
হুশহুশ করে কানের পাশ দিয়ে হাওয়া কেটে সরে যাচ্ছে দিনগুলো। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটছে মানুষ। হাঁপাচ্ছে, পড়ছে, উঠছে — ফের ছুটছে। কিছু জন পড়ে
বছরশেষের ছড়া আখরগুলো ঝাপসা এতই যাচ্ছে না তাই পড়া। একলা শীতের সাঁঝে, অক্সিমিটার কান্না লুকোয় নীল চাদরের ভাঁজে। গুমরে মনে মনে, বছরখানা হারিয়ে গেল শোবার
অনুবাদ গল্প সে অনেক, অনেককাল আগের কথা। পৃথিবীর উত্তরতম প্রান্ত ছুঁয়ে যে বেরিং সাগর রয়েছে, সেই সাগরের তীর ঘেঁষা উত্তরপূর্ব সাইবেরিয়া অঞ্চলে, চাকচি নামের এক
প্রায় তিরিশ মাস (আড়াই বছর লিখে লিখে আঙুল পচে গিয়েচে) পরে ফেসবুকে ফিরে কেমন একটা ‘গিমি গড়গড়ি কেরোসিন বোম’ টাইপের ফিল হচ্চে। সদ্য সংশোধনাগার (জেল
মরশুমি লেপ, ঠোঁটে গ্লিসারিন, কুয়াশায় মোড়া ময়দানি ঘোড়া — নাহুমের কেক, ফ্রেঞ্চ ওয়াইন, লাল সিগন্যালে গোলাপের তোড়া। শরীরের ভাঁজে চেনা মোহনায়, আলো পিছলায় — সাইকেডেলিক।
সকলের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম। এই শতকের গোড়ার দিকে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এক প্রবীণ স্বাস্থ্য আধিকারিকের মুখে একটি গল্প শুনেছিলাম। রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি দফতরের পক্ষে যাঁরা
ছুটির দুপুরে খাবার টেবিলে পার্বতীদির যত্ন করে রেঁধে রাখা ঠান্ডা ভাত আর মুরগির মাংস, এক গরাস নৈঃশব্দ্য দিয়ে মেখে মুখে তুলছিলাম। ডাইনিং টেবিলটা বুড়োদাদুর আমলের।
‘আমার সকল নিয়ে বসে আছি সর্বনাশের আশায়’ —- ফেসবুক মূলত আমার অবরুদ্ধ চিন্তাভাবনাকে মেলে ধরার একটা মুক্ত পরিসর ছিল আমার নিজেরই কাছে, নিশ্চয় আর সকলের
অর্থমূল্য বেশি, এমন কোনো পার্থিব জিনিসের উপর আমার সাংঘাতিক টান কখনো ছিল না, এখনো নেই। বিলাসব্যসনের সামগ্রীর সংজ্ঞা এই বিশ্বায়নোত্তর যুগে পালটে গিয়েছে — আগে
আমার ইস্কুলজীবনের পাঠ্য বিষয়গুলির উপরে (অঙ্ক ও পদার্থবিদ্যে বাদে) আমার অকৃত্রিম টান থাকা সত্ত্বেও কেন যে ইস্কুল ব্যাপারটাতেই আমার একটা চূড়ান্ত ভীতি আর বিবমিষা ছিল,
গতকাল হাসপাতাল থেকে ডিউটি ফেরত গিয়েছিলাম বাজার করতে। সবজি ফুরিয়েছে। একার পেট হলেও অল্পস্বল্প কিছু লাগে তো, তাই কিনতেই গিয়েছিলাম। জিঞ্জিরা বাজারে। অতি উত্তম শাকসবজির
ফেসবুকের বন্ধু/গুরুজনেরা বলছেন আজকাল আমার লেখায় বড্ড বেশি বিষাদ থাকে। অস্বীকার করি না, থাকে। আজ বলে নয়, চিরদিনই। ইদানীং হয়ত একটু বেশি। নিজের চারিত্রিক অনপনেয়
হুশহুশ করে কানের পাশ দিয়ে হাওয়া কেটে সরে যাচ্ছে দিনগুলো। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটছে মানুষ। হাঁপাচ্ছে, পড়ছে, উঠছে — ফের ছুটছে। কিছু জন পড়ে
বছরশেষের ছড়া আখরগুলো ঝাপসা এতই যাচ্ছে না তাই পড়া। একলা শীতের সাঁঝে, অক্সিমিটার কান্না লুকোয় নীল চাদরের ভাঁজে। গুমরে মনে মনে, বছরখানা হারিয়ে গেল শোবার
অনুবাদ গল্প সে অনেক, অনেককাল আগের কথা। পৃথিবীর উত্তরতম প্রান্ত ছুঁয়ে যে বেরিং সাগর রয়েছে, সেই সাগরের তীর ঘেঁষা উত্তরপূর্ব সাইবেরিয়া অঞ্চলে, চাকচি নামের এক
প্রায় তিরিশ মাস (আড়াই বছর লিখে লিখে আঙুল পচে গিয়েচে) পরে ফেসবুকে ফিরে কেমন একটা ‘গিমি গড়গড়ি কেরোসিন বোম’ টাইপের ফিল হচ্চে। সদ্য সংশোধনাগার (জেল
মরশুমি লেপ, ঠোঁটে গ্লিসারিন, কুয়াশায় মোড়া ময়দানি ঘোড়া — নাহুমের কেক, ফ্রেঞ্চ ওয়াইন, লাল সিগন্যালে গোলাপের তোড়া। শরীরের ভাঁজে চেনা মোহনায়, আলো পিছলায় — সাইকেডেলিক।
সকলের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম। এই শতকের গোড়ার দিকে, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এক প্রবীণ স্বাস্থ্য আধিকারিকের মুখে একটি গল্প শুনেছিলাম। রাজ্যের গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন সরকারি দফতরের পক্ষে যাঁরা
ছুটির দুপুরে খাবার টেবিলে পার্বতীদির যত্ন করে রেঁধে রাখা ঠান্ডা ভাত আর মুরগির মাংস, এক গরাস নৈঃশব্দ্য দিয়ে মেখে মুখে তুলছিলাম। ডাইনিং টেবিলটা বুড়োদাদুর আমলের।
‘আমার সকল নিয়ে বসে আছি সর্বনাশের আশায়’ —- ফেসবুক মূলত আমার অবরুদ্ধ চিন্তাভাবনাকে মেলে ধরার একটা মুক্ত পরিসর ছিল আমার নিজেরই কাছে, নিশ্চয় আর সকলের
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে