করোনার_দিনগুলি_২৮
লক ডাউন হয়তো আরও বাড়তে চলেছে। কিন্তু সেই একই প্রশ্ন প্রথম থেকে মাথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু লকডাউন করেই কি এই আমরা এই মহামারীকে ঠেকিয়ে দিতে
লক ডাউন হয়তো আরও বাড়তে চলেছে। কিন্তু সেই একই প্রশ্ন প্রথম থেকে মাথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু লকডাউন করেই কি এই আমরা এই মহামারীকে ঠেকিয়ে দিতে
লকডাউনটাও যেন গা সওয়া হয়ে গেছে। এই মহামারী নিয়ে ঘর করাটাও। একদম প্রথম দিকের যুদ্ধ যুদ্ধ মনোভাবটা উধাও হয়ে গেছে? কিসের যুদ্ধ? কার সাথে যুদ্ধ?
আমেরিকার সিডিসি(Centers For Disease Control and Prevention) করোনা রোগী নির্ণয় করার জন্য নতুন কয়েকটি উপসর্গের উল্লেখ করেছে। এর আগে ডব্লিউএইচও অনুযায়ী কোভিড-১৯ এর উপসর্গ ছিল
হাইপক্সিয়া কাকে বলে? আমাদের রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাওয়াকে হাইপক্সিয়া বলে। হাসপাতালে বা ডাক্তারের চেম্বারে পালস অক্সিমিটার নামে একটি যন্ত্র আঙুলে লাগিয়ে খুব সহজেই রক্তের
ছোটো বেলায় রূপকথার গল্প বলতেন মা। “তারপর অনেক রাক্ষস খোক্কস রাজপুত্রকে ঘিরে ধরল। রাজপুত্র তো ভয়ে অস্থির। কি করবে, এতো ভয়ংকর শত্রুদের সাথে লড়বে কি
কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তির সাধারণত জ্বর, সর্দি, শুকনো কাশি, গলা ব্যথা হয়। তাঁরা সাধারণ চিকিৎসাতেই সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু প্রায় ১৫% রোগীর মারাত্মক নিউমোনিয়া
রোজই বেরোতে হচ্ছে। আগে সোদপুরে স্কুটারে যেতে সময় লাগত কুড়ি মিনিট। এখন আট মিনিটেই পৌঁছে যাচ্ছি। প্রথম প্রথম রোমাঞ্চ লাগত ফাঁকা রাস্তায় স্কুটার চালাতে। মনে
বিসিজি ভ্যাকসিন বেশ গোলমেলে ভ্যাকসিন। যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিনটি নিয়ে চিকিৎসক মহলে নানারকম মতান্তর আছে। ইদানীং কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ে এই ভ্যাকসিন আবার সংবাদের শিরোনামে
সারাদিনে অসংখ্য ফোন আসে। এই করোনা মহামারীর সময়ে বেশ কিছু অদ্ভুত ফোনও পাচ্ছি। একটা ফোন পেলাম। ‘ডাক্তার বাবু, আপনার গাড়ি কি ভাড়া পাওয়া যাবে?’ শুনে
ডাঃ চঞ্চল রায় কোনো মহাপুরুষ নন। তিনি ভালমন্দ মেশানো সাধারণ মানুষ। তাঁর জীবনে অনেক সাধ আহ্লাদ আছে। ডাক্তারি পেশার জন্য তিনি জীবনটাকে নষ্ট করতে ইচ্ছুক
মধ্যমগ্রামের পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। সম্ভবত খুব ভালো দিকে যাচ্ছে না। দিকে দিকে রাস্তা বন্ধ । নববারাকপুরে যাওয়ার দুটো ব্রিজই বাঁশ দিয়ে
আজ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্যানিক এটাকের রোগী দেখলাম। গতকাল ১০ নম্বর ওয়ার্ড কে পুরোপুরি আইসোলেটেড করার পর মধ্যমগ্রামের মানুষের মধ্যে ভীতি আরও বেড়েছে। অদ্ভুত ভাবে
লক ডাউন হয়তো আরও বাড়তে চলেছে। কিন্তু সেই একই প্রশ্ন প্রথম থেকে মাথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু লকডাউন করেই কি এই আমরা এই মহামারীকে ঠেকিয়ে দিতে
লকডাউনটাও যেন গা সওয়া হয়ে গেছে। এই মহামারী নিয়ে ঘর করাটাও। একদম প্রথম দিকের যুদ্ধ যুদ্ধ মনোভাবটা উধাও হয়ে গেছে? কিসের যুদ্ধ? কার সাথে যুদ্ধ?
আমেরিকার সিডিসি(Centers For Disease Control and Prevention) করোনা রোগী নির্ণয় করার জন্য নতুন কয়েকটি উপসর্গের উল্লেখ করেছে। এর আগে ডব্লিউএইচও অনুযায়ী কোভিড-১৯ এর উপসর্গ ছিল
হাইপক্সিয়া কাকে বলে? আমাদের রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যাওয়াকে হাইপক্সিয়া বলে। হাসপাতালে বা ডাক্তারের চেম্বারে পালস অক্সিমিটার নামে একটি যন্ত্র আঙুলে লাগিয়ে খুব সহজেই রক্তের
ছোটো বেলায় রূপকথার গল্প বলতেন মা। “তারপর অনেক রাক্ষস খোক্কস রাজপুত্রকে ঘিরে ধরল। রাজপুত্র তো ভয়ে অস্থির। কি করবে, এতো ভয়ংকর শত্রুদের সাথে লড়বে কি
কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত অধিকাংশ ব্যক্তির সাধারণত জ্বর, সর্দি, শুকনো কাশি, গলা ব্যথা হয়। তাঁরা সাধারণ চিকিৎসাতেই সুস্থ হয়ে ওঠেন। কিন্তু প্রায় ১৫% রোগীর মারাত্মক নিউমোনিয়া
রোজই বেরোতে হচ্ছে। আগে সোদপুরে স্কুটারে যেতে সময় লাগত কুড়ি মিনিট। এখন আট মিনিটেই পৌঁছে যাচ্ছি। প্রথম প্রথম রোমাঞ্চ লাগত ফাঁকা রাস্তায় স্কুটার চালাতে। মনে
বিসিজি ভ্যাকসিন বেশ গোলমেলে ভ্যাকসিন। যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধের জন্য ভ্যাকসিনটি নিয়ে চিকিৎসক মহলে নানারকম মতান্তর আছে। ইদানীং কোভিড-১৯ মহামারীর সময়ে এই ভ্যাকসিন আবার সংবাদের শিরোনামে
সারাদিনে অসংখ্য ফোন আসে। এই করোনা মহামারীর সময়ে বেশ কিছু অদ্ভুত ফোনও পাচ্ছি। একটা ফোন পেলাম। ‘ডাক্তার বাবু, আপনার গাড়ি কি ভাড়া পাওয়া যাবে?’ শুনে
ডাঃ চঞ্চল রায় কোনো মহাপুরুষ নন। তিনি ভালমন্দ মেশানো সাধারণ মানুষ। তাঁর জীবনে অনেক সাধ আহ্লাদ আছে। ডাক্তারি পেশার জন্য তিনি জীবনটাকে নষ্ট করতে ইচ্ছুক
মধ্যমগ্রামের পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারছি না। সম্ভবত খুব ভালো দিকে যাচ্ছে না। দিকে দিকে রাস্তা বন্ধ । নববারাকপুরে যাওয়ার দুটো ব্রিজই বাঁশ দিয়ে
আজ সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্যানিক এটাকের রোগী দেখলাম। গতকাল ১০ নম্বর ওয়ার্ড কে পুরোপুরি আইসোলেটেড করার পর মধ্যমগ্রামের মানুষের মধ্যে ভীতি আরও বেড়েছে। অদ্ভুত ভাবে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে