করোনার দিনগুলি ৬ কমপ্লিট শাটডাউন
সারি সারি দোকানের শাটার বন্ধ। চারিদিকে শ্মশানের নিস্তব্ধতা। তার মধ্যে শুধু কাকুর ওষুধের দোকানে আলো জ্বলছে, আর আমার খুপরিতে। রাত মাত্র সাড়ে ন’টা বাজে। এসময়
সারি সারি দোকানের শাটার বন্ধ। চারিদিকে শ্মশানের নিস্তব্ধতা। তার মধ্যে শুধু কাকুর ওষুধের দোকানে আলো জ্বলছে, আর আমার খুপরিতে। রাত মাত্র সাড়ে ন’টা বাজে। এসময়
বড্ড একঘেয়ে লাগছে। সারাদিন ধরে শুধু জ্বরের রোগী দেখছি। সকলের মুখ মাস্কে ঢাকা। চেনা লোককেও অচেনা লাগছে। কারো কারো মুখ দেখলেই হঠাৎ করে খারাপ লাগাটা
করোনা মহামারী নিয়ে লোকজন ভীষণ আতংকিত। এসময় ছ্যাবলামি মার্কা এই পোস্টের জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। দয়া করে পড়ার পর গালি দেবেন না।? প্রথমে পিছিয়ে এসেছিলাম। ভেবেছিলাম
ভদ্রমহিলা থাকেন মধ্যমগ্রামের দোহাড়িয়ায়। সত্তরের উপর বয়স। ছোটো খাটো চেহারা। এখনও সোজা হয়ে গটগটিয়ে হাঁটেন। আগে একটি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। অবসর গ্রহণের পর বসে
এমনিতে রোগী দেখার সময়ে আমি বিশেষ ফোন ধরি না। কিন্তু পীযূষদা যখনই ফোন করুক তখনই ধরি। রাত সাড়ে দশটায় পীযূষদা ফোন করল। একজন রেনাল কলিকের
খুপরিতে বসে রোগী দেখছিলাম। করোনা মহামারীর ভয়ে সুগার, প্রেশারের ধারাবাহিক রোগীরা আসা প্রায় বন্ধ করেছেন। অধিকাংশই জ্বর, সর্দি কাশির রোগী। তাছাড়া দু-চারজন এমারজেন্সি রোগী। রোগীরা
ডায়াবেটিস আমেরিকায় ২০ থেকে ৭৪ বছরের মধ্যে অন্ধত্বের সবচেয়ে বড় কারণ। যদিও আমাদের দেশে অন্ধত্বের প্রধান কারণ ছানি বা ক্যাটারাক্ট। তবে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিও এক বড়
ডায়াবেটিস বিশেষ করে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগ ধরা পরে দেরিতে। রোগীর তেমন কোনো সমস্যা থাকে না। যেমন- বারবার প্রস্রাব করা, ওজন হ্রাস পাওয়া
ডায়াবেটিস টাইপ ১ এর মূল কারণ প্যানক্রিয়াসের বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন তৈরি না হওয়া। এক্ষেত্রে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা প্যানক্রিয়াসের বিটা কোষকে ধ্বংস করে
ডায়াবেটিস নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু জানতে চাইছেন। তাঁরা প্রশ্ন করছেন ডক্টরস ডায়লগে, ফেসবুকে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে। সবাইকে সময়ের অভাবে অনেক সময় আলাদা করে উত্তর দেওয়া সম্ভব
আগে ডায়াবেটিসকে দু ভাগে ভাগ করা হত। ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাস এবং নন-ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাস। কিন্তু পরবর্তী কালে দেখা গেল নন-ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাসের
আজকে বরঞ্চ একটা গল্প শোনাই। এলিজাবেথ হুগেসের জন্ম ১৯০৭ সালে। ছোট্ট মেয়েটির গাঢ় বাদামী চুল, টানা টানা চোখ। হাসিখুশি মেয়েটি তার বাবা মায়ের নয়নের মণি।
সারি সারি দোকানের শাটার বন্ধ। চারিদিকে শ্মশানের নিস্তব্ধতা। তার মধ্যে শুধু কাকুর ওষুধের দোকানে আলো জ্বলছে, আর আমার খুপরিতে। রাত মাত্র সাড়ে ন’টা বাজে। এসময়
বড্ড একঘেয়ে লাগছে। সারাদিন ধরে শুধু জ্বরের রোগী দেখছি। সকলের মুখ মাস্কে ঢাকা। চেনা লোককেও অচেনা লাগছে। কারো কারো মুখ দেখলেই হঠাৎ করে খারাপ লাগাটা
করোনা মহামারী নিয়ে লোকজন ভীষণ আতংকিত। এসময় ছ্যাবলামি মার্কা এই পোস্টের জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। দয়া করে পড়ার পর গালি দেবেন না।? প্রথমে পিছিয়ে এসেছিলাম। ভেবেছিলাম
ভদ্রমহিলা থাকেন মধ্যমগ্রামের দোহাড়িয়ায়। সত্তরের উপর বয়স। ছোটো খাটো চেহারা। এখনও সোজা হয়ে গটগটিয়ে হাঁটেন। আগে একটি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন। অবসর গ্রহণের পর বসে
এমনিতে রোগী দেখার সময়ে আমি বিশেষ ফোন ধরি না। কিন্তু পীযূষদা যখনই ফোন করুক তখনই ধরি। রাত সাড়ে দশটায় পীযূষদা ফোন করল। একজন রেনাল কলিকের
খুপরিতে বসে রোগী দেখছিলাম। করোনা মহামারীর ভয়ে সুগার, প্রেশারের ধারাবাহিক রোগীরা আসা প্রায় বন্ধ করেছেন। অধিকাংশই জ্বর, সর্দি কাশির রোগী। তাছাড়া দু-চারজন এমারজেন্সি রোগী। রোগীরা
ডায়াবেটিস আমেরিকায় ২০ থেকে ৭৪ বছরের মধ্যে অন্ধত্বের সবচেয়ে বড় কারণ। যদিও আমাদের দেশে অন্ধত্বের প্রধান কারণ ছানি বা ক্যাটারাক্ট। তবে ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথিও এক বড়
ডায়াবেটিস বিশেষ করে টাইপ ২ ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগ ধরা পরে দেরিতে। রোগীর তেমন কোনো সমস্যা থাকে না। যেমন- বারবার প্রস্রাব করা, ওজন হ্রাস পাওয়া
ডায়াবেটিস টাইপ ১ এর মূল কারণ প্যানক্রিয়াসের বিটা কোষ থেকে ইনসুলিন তৈরি না হওয়া। এক্ষেত্রে শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা প্যানক্রিয়াসের বিটা কোষকে ধ্বংস করে
ডায়াবেটিস নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু জানতে চাইছেন। তাঁরা প্রশ্ন করছেন ডক্টরস ডায়লগে, ফেসবুকে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে। সবাইকে সময়ের অভাবে অনেক সময় আলাদা করে উত্তর দেওয়া সম্ভব
আগে ডায়াবেটিসকে দু ভাগে ভাগ করা হত। ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাস এবং নন-ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাস। কিন্তু পরবর্তী কালে দেখা গেল নন-ইনসুলিন ডিপেন্ডেন্ট ডায়াবেটিস মেলিটাসের
আজকে বরঞ্চ একটা গল্প শোনাই। এলিজাবেথ হুগেসের জন্ম ১৯০৭ সালে। ছোট্ট মেয়েটির গাঢ় বাদামী চুল, টানা টানা চোখ। হাসিখুশি মেয়েটি তার বাবা মায়ের নয়নের মণি।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে