দিনের পথিক মনে রেখ, আমি চলেছিলেম রাতে, সন্ধ্যা প্রদীপ নিয়ে হাতে…
এটি আমার চাকরি জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা। প্রায় তেত্রিশ বছর আগে আমি একটি প্রত্যন্ত জায়গায় একটি ক্ষুদ্র স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত ছিলাম। মাত্র একঘন্টার নোটিশে একটি
এটি আমার চাকরি জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা। প্রায় তেত্রিশ বছর আগে আমি একটি প্রত্যন্ত জায়গায় একটি ক্ষুদ্র স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত ছিলাম। মাত্র একঘন্টার নোটিশে একটি
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ১৬ প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগে, এক প্রখর গ্রীষ্মের অপরাহ্নে দীর্ঘ আউটডোর আর অপারেশন শেষ করে, হাসপাতাল থেকে ঘরে গিয়ে খেতে বসেছি,
প্রায় ষোল সতেরো বছর আগের এক বর্ষণমন্দ্রিত সন্ধ্যায় পাশের রাজ্য থেকে এক ভদ্রমহিলা আমাদের হাসপাতালে ভর্তি হলেন। একটি দুর্ঘটনায় তাঁর বাহুর হিউমেরাস হাড়টি প্রায় মাঝামাঝি
প্রায় পনেরো ষোল বছর আগের কথা, আমার শাটল কক্ তখন আবার বড়ো হাসপাতালের কোর্টে। আউট ডোরে বসে রোগীর স্রোত সামলাচ্ছি। আমার আগের হাসপাতালের এক সিনিয়র
বাইশ তেইশ বছর আগের কথা। একদিন আউটডোরে বসে রোগী দেখছি এমন সময় দূরভাষের অতি মধুর আর্তনাদ! মুঠোফোন তখনও সর্বব্যাপী হয়নি। পুরনো আমলের কৃষ্ণবর্ণ ফোন। রিসিভার
আগের পর্বে ভারতের পশ্চিম প্রান্তের একটি হাসপাতালে আমার কর্মজীবনের কথা বলেছিলাম। এটিও সেই হাসপাতালেরই ঘটনা। ওই ডিভিশনের একটি বিশেষ ইউনিয়নের সম্পাদক দোর্দণ্ড প্রতাপ এক মহামহিম
কর্মসূত্রে আমায় যেতে হয়েছিল ভারতবর্ষের পশ্চিম প্রান্তের একটি শহরের ক্ষুদ্র এক হাসপাতালের সুপারের দায়িত্ব নিয়ে। প্রথম দিন অফিসে বসে সব সহকর্মীদের সাথে পরিচিত হলাম। প্রায়
এটিও প্রায় পঁচিশ বছর আগের ঘটনা। একটি দুর্ঘটনার রোগীদের দেখার জন্য পাশের রাজ্যে যেতে হয়েছিল। রাতের বিশেষ ট্রেনে করে সকালে একটি ছোট্ট শহরে নামলাম ,
আমার আগের লেখায়, একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় এক মহান নেতার মহানুভবতার কথা লিখেছিলাম, এবারও সেই হাসপাতালের আর এক নেতার দার্ঢ্যের কথা বলব। ইনি হাসপাতালের
প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগের কথা, আমি তখন একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত। কর্মী ইউনিয়নগুলির অত্যুগ্র মনোযোগের জন্যে এই হাসপাতালের বিশেষ খ্যাতি। কর্মী ইউনিয়নগুলির নেতৃবৃন্দ হাসপাতালের
প্রায় সাতাশ বছর আগের কথা। এক হেমন্ত সন্ধ্যায় কুড়ি-পঁচিশ বছরের একটি তরুণী আমার কাছে ভর্তি হলো। তার কোমরের নীচে থেকে দুটি পা সম্পূর্ণ পক্ষাঘাতগ্রস্ত। সরকারী
প্রায় ছাব্বিশ বছর আগে, এক রবিবারের ক্ষান্তবর্ষণ সকালে, উন্নততর অর্ধাংশের হাতে তৈরী টিপিন খেয়ে, সদ্যক্রীত পেরী ম্যাসন হাতে তক্তপোশে পিঠ দিয়েছি। তীব্র শব্দে দূরভাষের আওয়াজে
এটি আমার চাকরি জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা। প্রায় তেত্রিশ বছর আগে আমি একটি প্রত্যন্ত জায়গায় একটি ক্ষুদ্র স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত ছিলাম। মাত্র একঘন্টার নোটিশে একটি
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ১৬ প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগে, এক প্রখর গ্রীষ্মের অপরাহ্নে দীর্ঘ আউটডোর আর অপারেশন শেষ করে, হাসপাতাল থেকে ঘরে গিয়ে খেতে বসেছি,
প্রায় ষোল সতেরো বছর আগের এক বর্ষণমন্দ্রিত সন্ধ্যায় পাশের রাজ্য থেকে এক ভদ্রমহিলা আমাদের হাসপাতালে ভর্তি হলেন। একটি দুর্ঘটনায় তাঁর বাহুর হিউমেরাস হাড়টি প্রায় মাঝামাঝি
প্রায় পনেরো ষোল বছর আগের কথা, আমার শাটল কক্ তখন আবার বড়ো হাসপাতালের কোর্টে। আউট ডোরে বসে রোগীর স্রোত সামলাচ্ছি। আমার আগের হাসপাতালের এক সিনিয়র
বাইশ তেইশ বছর আগের কথা। একদিন আউটডোরে বসে রোগী দেখছি এমন সময় দূরভাষের অতি মধুর আর্তনাদ! মুঠোফোন তখনও সর্বব্যাপী হয়নি। পুরনো আমলের কৃষ্ণবর্ণ ফোন। রিসিভার
আগের পর্বে ভারতের পশ্চিম প্রান্তের একটি হাসপাতালে আমার কর্মজীবনের কথা বলেছিলাম। এটিও সেই হাসপাতালেরই ঘটনা। ওই ডিভিশনের একটি বিশেষ ইউনিয়নের সম্পাদক দোর্দণ্ড প্রতাপ এক মহামহিম
কর্মসূত্রে আমায় যেতে হয়েছিল ভারতবর্ষের পশ্চিম প্রান্তের একটি শহরের ক্ষুদ্র এক হাসপাতালের সুপারের দায়িত্ব নিয়ে। প্রথম দিন অফিসে বসে সব সহকর্মীদের সাথে পরিচিত হলাম। প্রায়
এটিও প্রায় পঁচিশ বছর আগের ঘটনা। একটি দুর্ঘটনার রোগীদের দেখার জন্য পাশের রাজ্যে যেতে হয়েছিল। রাতের বিশেষ ট্রেনে করে সকালে একটি ছোট্ট শহরে নামলাম ,
আমার আগের লেখায়, একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় এক মহান নেতার মহানুভবতার কথা লিখেছিলাম, এবারও সেই হাসপাতালের আর এক নেতার দার্ঢ্যের কথা বলব। ইনি হাসপাতালের
প্রায় কুড়ি বাইশ বছর আগের কথা, আমি তখন একটি ছোট হাসপাতালে কর্মরত। কর্মী ইউনিয়নগুলির অত্যুগ্র মনোযোগের জন্যে এই হাসপাতালের বিশেষ খ্যাতি। কর্মী ইউনিয়নগুলির নেতৃবৃন্দ হাসপাতালের
প্রায় সাতাশ বছর আগের কথা। এক হেমন্ত সন্ধ্যায় কুড়ি-পঁচিশ বছরের একটি তরুণী আমার কাছে ভর্তি হলো। তার কোমরের নীচে থেকে দুটি পা সম্পূর্ণ পক্ষাঘাতগ্রস্ত। সরকারী
প্রায় ছাব্বিশ বছর আগে, এক রবিবারের ক্ষান্তবর্ষণ সকালে, উন্নততর অর্ধাংশের হাতে তৈরী টিপিন খেয়ে, সদ্যক্রীত পেরী ম্যাসন হাতে তক্তপোশে পিঠ দিয়েছি। তীব্র শব্দে দূরভাষের আওয়াজে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে