ভুলে যাওয়া তারা
আঠেরোই এপ্রিল, মনে আছে কারো কি, স্মৃতি থেকে মুছে গেছে স্বাধীনতা-স্মারকই, আঠেরোই এপ্রিল, ভারতের চাট-গাঁ, ব্রিটিশকে বলেছিলো পারিস তো আটকা, শাসকের ভাগ্যতে এনেছিলো দুর্যোগ বাঘা
আঠেরোই এপ্রিল, মনে আছে কারো কি, স্মৃতি থেকে মুছে গেছে স্বাধীনতা-স্মারকই, আঠেরোই এপ্রিল, ভারতের চাট-গাঁ, ব্রিটিশকে বলেছিলো পারিস তো আটকা, শাসকের ভাগ্যতে এনেছিলো দুর্যোগ বাঘা
সবলের পক্ষে বিচার গেলে পুলিশ আদালত ও রাষ্ট্র, সবার সুবিধা। দুর্বলের না থাকে পয়সার জোর, না ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস , কাঁপা হাতে পুনরায় কেনই বা
চিত্তবাবুর বয়েস যে বিরাশি হয়েছে, না বলে দিলে কেউ বুঝবে না, অনায়াসে বছর দশেক কমিয়ে বলা যায়। এখনো রোজ নিয়ম করে তিন কিমি হাঁটেন, রীতিমতো
ওখানে যাবেন না মহামতি, আর যেখানেই যান, যুযুধান দু দলের মাঝে পড়ে আপনার জন্মের থান, স্তব্ধ, যেমন থাকে কবর শ্মশান। ওখানে যাবেন না দোহাই, যতই
একরাশ খেলনা পড়ে আছে। একটা টেডি বিয়ার, লোমগুলো হালকা উঠে গেছে একটা বার্বি গোছের পুতুল, পায়ে এক পাটি জুতো নেই, দুটো ট্রাক, নড়বড়ে আটটা চাকা,
খ্রীস্টমাসে কেক-সুবাসে নাক যত হোক ভরপুর, রাইয়ের কৃপায় সে সুখ পালায় হাওয়ায় যেমন কর্পূর। কেকের দোকান সস্তা দিলেও আমার ঘোড়ার ডিম , ভাগ্যে প্লেটে এক
হঠাৎ করে ফটোয় সেজে এলেন ঠাকুর আমার বাড়ি, রাখবো তাঁকে ঠিক যে কোথায় , বিবেচনায় বিপদ ভারি। তোমরা ভাবো হায় রে আপদ, রাখবি ঠাকুরঘরের তাকে
অনেক চেষ্টা করেও, যুদ্ধের অংকটা এখনো শেখা হলো না। একটা দেশে এক হাজার একশো উনচল্লিশ জন নাগরিক জঙ্গী আক্রমণে মারা গেলে, বিপরীত আক্রমণে ঠিক কত
এক হাজার দিন গেলো , চাকরি অধরা, এক হাজার রাত গেলো , ওরা ঠাঁইনড়া, গান্ধীজী নতমুখে দেখেছেন ধর্নার হাজার দুপুর, আদালতে বাঁধা গৎ, গরমেন্ট সাইলেন্ট,
বাংলার মাটি, বাংলার জলে, ক্ষমতার কিছু হ্যাংলার কলে, তোষণ দূষণে বিকৃত হয়ে ম্লান হলো রবিগীতি, বারফট্টাইয়ে কিছু হামবড়া, পূর্ণ করেছে পাপের যে ঘড়া, পুণ্যশ্লোকের চরণে
পাঁচখানা রাজ্যতে ভোট হয়ে গেলো। চারখানাতেই গদি ওলটপালট, হাত ছেড়ে জনগণ গেরুয়া বেছেছেন তিনটেতে, একটায় গাড়ি ছেড়ে হাত ধরেছেন। এক্সিট পোলগুলো কিছুটা মিলেছে আর বাকি
সতেরোটা দিন ধরে কেউ জিজ্ঞেস করেনি, ওরা হিন্দু না মুসলমান, কজন শিখ আর কজন খ্রীষ্টান। সতেরোটা দিন ধরে কেউ ভাবেনি কজন বাংলার শ্রমিক আর ক’জন
আঠেরোই এপ্রিল, মনে আছে কারো কি, স্মৃতি থেকে মুছে গেছে স্বাধীনতা-স্মারকই, আঠেরোই এপ্রিল, ভারতের চাট-গাঁ, ব্রিটিশকে বলেছিলো পারিস তো আটকা, শাসকের ভাগ্যতে এনেছিলো দুর্যোগ বাঘা
সবলের পক্ষে বিচার গেলে পুলিশ আদালত ও রাষ্ট্র, সবার সুবিধা। দুর্বলের না থাকে পয়সার জোর, না ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস , কাঁপা হাতে পুনরায় কেনই বা
চিত্তবাবুর বয়েস যে বিরাশি হয়েছে, না বলে দিলে কেউ বুঝবে না, অনায়াসে বছর দশেক কমিয়ে বলা যায়। এখনো রোজ নিয়ম করে তিন কিমি হাঁটেন, রীতিমতো
ওখানে যাবেন না মহামতি, আর যেখানেই যান, যুযুধান দু দলের মাঝে পড়ে আপনার জন্মের থান, স্তব্ধ, যেমন থাকে কবর শ্মশান। ওখানে যাবেন না দোহাই, যতই
একরাশ খেলনা পড়ে আছে। একটা টেডি বিয়ার, লোমগুলো হালকা উঠে গেছে একটা বার্বি গোছের পুতুল, পায়ে এক পাটি জুতো নেই, দুটো ট্রাক, নড়বড়ে আটটা চাকা,
খ্রীস্টমাসে কেক-সুবাসে নাক যত হোক ভরপুর, রাইয়ের কৃপায় সে সুখ পালায় হাওয়ায় যেমন কর্পূর। কেকের দোকান সস্তা দিলেও আমার ঘোড়ার ডিম , ভাগ্যে প্লেটে এক
হঠাৎ করে ফটোয় সেজে এলেন ঠাকুর আমার বাড়ি, রাখবো তাঁকে ঠিক যে কোথায় , বিবেচনায় বিপদ ভারি। তোমরা ভাবো হায় রে আপদ, রাখবি ঠাকুরঘরের তাকে
অনেক চেষ্টা করেও, যুদ্ধের অংকটা এখনো শেখা হলো না। একটা দেশে এক হাজার একশো উনচল্লিশ জন নাগরিক জঙ্গী আক্রমণে মারা গেলে, বিপরীত আক্রমণে ঠিক কত
এক হাজার দিন গেলো , চাকরি অধরা, এক হাজার রাত গেলো , ওরা ঠাঁইনড়া, গান্ধীজী নতমুখে দেখেছেন ধর্নার হাজার দুপুর, আদালতে বাঁধা গৎ, গরমেন্ট সাইলেন্ট,
বাংলার মাটি, বাংলার জলে, ক্ষমতার কিছু হ্যাংলার কলে, তোষণ দূষণে বিকৃত হয়ে ম্লান হলো রবিগীতি, বারফট্টাইয়ে কিছু হামবড়া, পূর্ণ করেছে পাপের যে ঘড়া, পুণ্যশ্লোকের চরণে
পাঁচখানা রাজ্যতে ভোট হয়ে গেলো। চারখানাতেই গদি ওলটপালট, হাত ছেড়ে জনগণ গেরুয়া বেছেছেন তিনটেতে, একটায় গাড়ি ছেড়ে হাত ধরেছেন। এক্সিট পোলগুলো কিছুটা মিলেছে আর বাকি
সতেরোটা দিন ধরে কেউ জিজ্ঞেস করেনি, ওরা হিন্দু না মুসলমান, কজন শিখ আর কজন খ্রীষ্টান। সতেরোটা দিন ধরে কেউ ভাবেনি কজন বাংলার শ্রমিক আর ক’জন
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে