ঠাকুরের ফটো
হঠাৎ করে ফটোয় সেজে এলেন ঠাকুর আমার বাড়ি, রাখবো তাঁকে ঠিক যে কোথায় , বিবেচনায় বিপদ ভারি। তোমরা ভাবো হায় রে আপদ, রাখবি ঠাকুরঘরের তাকে
হঠাৎ করে ফটোয় সেজে এলেন ঠাকুর আমার বাড়ি, রাখবো তাঁকে ঠিক যে কোথায় , বিবেচনায় বিপদ ভারি। তোমরা ভাবো হায় রে আপদ, রাখবি ঠাকুরঘরের তাকে
অনেক চেষ্টা করেও, যুদ্ধের অংকটা এখনো শেখা হলো না। একটা দেশে এক হাজার একশো উনচল্লিশ জন নাগরিক জঙ্গী আক্রমণে মারা গেলে, বিপরীত আক্রমণে ঠিক কত
এক হাজার দিন গেলো , চাকরি অধরা, এক হাজার রাত গেলো , ওরা ঠাঁইনড়া, গান্ধীজী নতমুখে দেখেছেন ধর্নার হাজার দুপুর, আদালতে বাঁধা গৎ, গরমেন্ট সাইলেন্ট,
বাংলার মাটি, বাংলার জলে, ক্ষমতার কিছু হ্যাংলার কলে, তোষণ দূষণে বিকৃত হয়ে ম্লান হলো রবিগীতি, বারফট্টাইয়ে কিছু হামবড়া, পূর্ণ করেছে পাপের যে ঘড়া, পুণ্যশ্লোকের চরণে
পাঁচখানা রাজ্যতে ভোট হয়ে গেলো। চারখানাতেই গদি ওলটপালট, হাত ছেড়ে জনগণ গেরুয়া বেছেছেন তিনটেতে, একটায় গাড়ি ছেড়ে হাত ধরেছেন। এক্সিট পোলগুলো কিছুটা মিলেছে আর বাকি
সতেরোটা দিন ধরে কেউ জিজ্ঞেস করেনি, ওরা হিন্দু না মুসলমান, কজন শিখ আর কজন খ্রীষ্টান। সতেরোটা দিন ধরে কেউ ভাবেনি কজন বাংলার শ্রমিক আর ক’জন
মৃত্তিকা সন্দেশ খায় না । সন্দেশ অপচয় চায় না। তবু কেন প্রতিমাকে , গুঁজে দিয়ে ঠোঁটফাঁকে, কদাকার করো মা’র মুখ গো, বিদায়ের আচারে ওটাই কি
তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি ভালো আছো। তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি খারাপ আছো। এখন
দরকারে প্যান্ট কেন জাঙিয়াও খুলে নিতে পারি। যা করতে বলি সেটা কর তাড়াতাড়ি, এক টাকা দিয়ে মাপ গোটা করিডর, ‘আমি বোকা-ড্যাশ’ হাতে হোস্টেল ঘোর, তুই
যদি স্বাধীন দেশের একজন নাগরিককে দেখে, আরেকজন স্বাধীন নাগরিক ভয়ে পেছোতে থাকে দূরে তার থেকে, সেটা ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ, জাত, রাজনীতি, যা কিছু কারণেই হোক,
সবার ব্যথা মুছতে যেতো একটা মানুষ। যে সব ব্যথার হয় না ওষুধ অ্যানালজেসিক, যে বিষবেদন কমবে কিসে জানেই না কেউ সেটা সঠিক, তেমন ব্যথাই না
হঠাৎ করে ফটোয় সেজে এলেন ঠাকুর আমার বাড়ি, রাখবো তাঁকে ঠিক যে কোথায় , বিবেচনায় বিপদ ভারি। তোমরা ভাবো হায় রে আপদ, রাখবি ঠাকুরঘরের তাকে
অনেক চেষ্টা করেও, যুদ্ধের অংকটা এখনো শেখা হলো না। একটা দেশে এক হাজার একশো উনচল্লিশ জন নাগরিক জঙ্গী আক্রমণে মারা গেলে, বিপরীত আক্রমণে ঠিক কত
এক হাজার দিন গেলো , চাকরি অধরা, এক হাজার রাত গেলো , ওরা ঠাঁইনড়া, গান্ধীজী নতমুখে দেখেছেন ধর্নার হাজার দুপুর, আদালতে বাঁধা গৎ, গরমেন্ট সাইলেন্ট,
বাংলার মাটি, বাংলার জলে, ক্ষমতার কিছু হ্যাংলার কলে, তোষণ দূষণে বিকৃত হয়ে ম্লান হলো রবিগীতি, বারফট্টাইয়ে কিছু হামবড়া, পূর্ণ করেছে পাপের যে ঘড়া, পুণ্যশ্লোকের চরণে
পাঁচখানা রাজ্যতে ভোট হয়ে গেলো। চারখানাতেই গদি ওলটপালট, হাত ছেড়ে জনগণ গেরুয়া বেছেছেন তিনটেতে, একটায় গাড়ি ছেড়ে হাত ধরেছেন। এক্সিট পোলগুলো কিছুটা মিলেছে আর বাকি
সতেরোটা দিন ধরে কেউ জিজ্ঞেস করেনি, ওরা হিন্দু না মুসলমান, কজন শিখ আর কজন খ্রীষ্টান। সতেরোটা দিন ধরে কেউ ভাবেনি কজন বাংলার শ্রমিক আর ক’জন
মৃত্তিকা সন্দেশ খায় না । সন্দেশ অপচয় চায় না। তবু কেন প্রতিমাকে , গুঁজে দিয়ে ঠোঁটফাঁকে, কদাকার করো মা’র মুখ গো, বিদায়ের আচারে ওটাই কি
তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি ভালো আছো। তুমি যেই হও, যেখানেই থাকো, কারোর না কারো থেকে তুমি খারাপ আছো। এখন
দরকারে প্যান্ট কেন জাঙিয়াও খুলে নিতে পারি। যা করতে বলি সেটা কর তাড়াতাড়ি, এক টাকা দিয়ে মাপ গোটা করিডর, ‘আমি বোকা-ড্যাশ’ হাতে হোস্টেল ঘোর, তুই
যদি স্বাধীন দেশের একজন নাগরিককে দেখে, আরেকজন স্বাধীন নাগরিক ভয়ে পেছোতে থাকে দূরে তার থেকে, সেটা ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ, জাত, রাজনীতি, যা কিছু কারণেই হোক,
সবার ব্যথা মুছতে যেতো একটা মানুষ। যে সব ব্যথার হয় না ওষুধ অ্যানালজেসিক, যে বিষবেদন কমবে কিসে জানেই না কেউ সেটা সঠিক, তেমন ব্যথাই না
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে