তর্পণ
হিরণ্ময়? নামটা চেনা …হয়তো বা চিনতাম বহুকাল পাড়া ছাড়া তো। মুখটা মনে পড়ে না। বয়সটাও তো আমারই সমান। চলে গেলি? একসাথে ক্রিকেট- গঙ্গায় চান, ভুলে
হিরণ্ময়? নামটা চেনা …হয়তো বা চিনতাম বহুকাল পাড়া ছাড়া তো। মুখটা মনে পড়ে না। বয়সটাও তো আমারই সমান। চলে গেলি? একসাথে ক্রিকেট- গঙ্গায় চান, ভুলে
লগ্ন গোধূলি। আকাশ জুড়ে ঘন মেঘের দল ঝুঁকে পড়ে একদৃষ্টে আমাদের বুড়ো হাতুড়ের দিকে তাকিয়ে আছে। লম্বা লম্বা সব গাছেরা মেঘের রংয়ে রং মিলিয়ে মাথা
ভাদ্র মাস। সন্ধ্যা ঘনঘোর। সারাদিন অবিশ্রান্ত বর্ষণে আজ চারপাশ সিক্ত হয়ে আছে। একটা মৃদু ঝর্রর্রর্রর্র শব্দে ঝিরঝির করে ক্রমাগত বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। চারপাশ ঝিঁঝিঁ পোকাদের
হাতুড়ে বুড়ো ঝোপ জঙ্গলের মধ্যে ওনার মাধবীদুয়ার বাড়িতে দুইখানা কুকুর নিয়ে বারান্দায় বসে ছিলেন। একটা ওনার নখ পুলিশ মাখা সুন্দরী আর অন্যটা রাস্তার লোম ওঠা
কিডনিমঙ্গল কথা অমৃতসমান হাতুড়ে ডাক্তার ভণে শুন বন্ধুগণ সেদিনকে চা-দোকানে বসে আছি। কদিন ধরে কোমরে ব্যথা আর হলদে হিসি সঙ্গে ইউরিন করার সময় প্রবল জ্বালা।
বিকেল হয়ে এলো। আমগাছের পাতার আড়ালে বেনে বৌ পাখিটা ডেকেই যাচ্ছে। পশ্চিম দিগন্তে ঘন মেঘ ঘনিয়ে এসেছে। আধো অন্ধকারে এক কাপ চায়ের ইচ্ছে হয়। কিন্তু
“বড্ড বেশী ফ্যাকাশে লাগছে – এই ঘোষালদা একটু কৌশিককে ডাকুন তো” বাইরে বর্ষার আকাশ ঘনঘোর। দূরে তালগাছের মাথায় মেঘ আটকে আছে। চারপাশে গাছগাছালি ভীড় করে
(এক আধবুড়ো হাতুড়ের ভাষ্য) চান্স একবারই এসেছিলো জীবনে। হাতুড়ের খুপরির উল্টোবাগের পাড়ার মহিলারা সবাই ওনার রোগী- তাই মহিলা সমিতির বিজয়া সম্মিলনী নামক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমাদের
মুখোশের আড়ালে কারুর মুখে আজকাল হাসি নেই। সক্কলের মন বড্ডই খারাপ। একটা ছোঁয়াচে রোগ বিচ্ছিরি হাওয়ার মতো হুহু করে ছড়াচ্ছে। আমাদের হাতুড়ে বুড়োর মনটনও খারাপ।
গ্রীষ্মের খরদুপুরে যখন রাস্তা জনশূন্য তখন আমাদের কুকুর বাঁদরী ঘরের ভেতর ছটফট করে উঠতো। বাঁকুড়ায় তখন লোডশেডিং নামটা আসে নি। শুধু কারেন্ট চলে যেতো। কুকুররা
আ মরণ– আবাগীর ব্যাটা- সুম্মুন্ধির পো পুরোটাই লক ডাউন করে দে না? বাস টেরাম হাসপেতাল সব বন্ধ করে দে। ঝ্যারা রোগী তারা ঘরে পচুক। ক্যার
হিরণ্ময়? নামটা চেনা …হয়তো বা চিনতাম বহুকাল পাড়া ছাড়া তো। মুখটা মনে পড়ে না। বয়সটাও তো আমারই সমান। চলে গেলি? একসাথে ক্রিকেট- গঙ্গায় চান, ভুলে
লগ্ন গোধূলি। আকাশ জুড়ে ঘন মেঘের দল ঝুঁকে পড়ে একদৃষ্টে আমাদের বুড়ো হাতুড়ের দিকে তাকিয়ে আছে। লম্বা লম্বা সব গাছেরা মেঘের রংয়ে রং মিলিয়ে মাথা
ভাদ্র মাস। সন্ধ্যা ঘনঘোর। সারাদিন অবিশ্রান্ত বর্ষণে আজ চারপাশ সিক্ত হয়ে আছে। একটা মৃদু ঝর্রর্রর্রর্র শব্দে ঝিরঝির করে ক্রমাগত বৃষ্টি হয়েই যাচ্ছে। চারপাশ ঝিঁঝিঁ পোকাদের
হাতুড়ে বুড়ো ঝোপ জঙ্গলের মধ্যে ওনার মাধবীদুয়ার বাড়িতে দুইখানা কুকুর নিয়ে বারান্দায় বসে ছিলেন। একটা ওনার নখ পুলিশ মাখা সুন্দরী আর অন্যটা রাস্তার লোম ওঠা
কিডনিমঙ্গল কথা অমৃতসমান হাতুড়ে ডাক্তার ভণে শুন বন্ধুগণ সেদিনকে চা-দোকানে বসে আছি। কদিন ধরে কোমরে ব্যথা আর হলদে হিসি সঙ্গে ইউরিন করার সময় প্রবল জ্বালা।
বিকেল হয়ে এলো। আমগাছের পাতার আড়ালে বেনে বৌ পাখিটা ডেকেই যাচ্ছে। পশ্চিম দিগন্তে ঘন মেঘ ঘনিয়ে এসেছে। আধো অন্ধকারে এক কাপ চায়ের ইচ্ছে হয়। কিন্তু
“বড্ড বেশী ফ্যাকাশে লাগছে – এই ঘোষালদা একটু কৌশিককে ডাকুন তো” বাইরে বর্ষার আকাশ ঘনঘোর। দূরে তালগাছের মাথায় মেঘ আটকে আছে। চারপাশে গাছগাছালি ভীড় করে
(এক আধবুড়ো হাতুড়ের ভাষ্য) চান্স একবারই এসেছিলো জীবনে। হাতুড়ের খুপরির উল্টোবাগের পাড়ার মহিলারা সবাই ওনার রোগী- তাই মহিলা সমিতির বিজয়া সম্মিলনী নামক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আমাদের
মুখোশের আড়ালে কারুর মুখে আজকাল হাসি নেই। সক্কলের মন বড্ডই খারাপ। একটা ছোঁয়াচে রোগ বিচ্ছিরি হাওয়ার মতো হুহু করে ছড়াচ্ছে। আমাদের হাতুড়ে বুড়োর মনটনও খারাপ।
গ্রীষ্মের খরদুপুরে যখন রাস্তা জনশূন্য তখন আমাদের কুকুর বাঁদরী ঘরের ভেতর ছটফট করে উঠতো। বাঁকুড়ায় তখন লোডশেডিং নামটা আসে নি। শুধু কারেন্ট চলে যেতো। কুকুররা
আ মরণ– আবাগীর ব্যাটা- সুম্মুন্ধির পো পুরোটাই লক ডাউন করে দে না? বাস টেরাম হাসপেতাল সব বন্ধ করে দে। ঝ্যারা রোগী তারা ঘরে পচুক। ক্যার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে