‘রাজসিক’ বাল্যকাল
শরীর মন সব উথাল পাথাল করছে। এ্যাকে নিজে শয্যাশায়ী- এ্যাক্কেবারে অকেজো হয়ে গেছি- তায় একের পর ভ্রাতৃপ্রতিম- কন্যাসমা পুত্রসম সহকর্মীদের মৃত্যুসংবাদ আসছে। পাশ করার পরের
শরীর মন সব উথাল পাথাল করছে। এ্যাকে নিজে শয্যাশায়ী- এ্যাক্কেবারে অকেজো হয়ে গেছি- তায় একের পর ভ্রাতৃপ্রতিম- কন্যাসমা পুত্রসম সহকর্মীদের মৃত্যুসংবাদ আসছে। পাশ করার পরের
উদ্বাস্তু। অসিত বরণ চক্রবর্তী। ষাঠের কোঠায় বয়স। বার্মিজ ধরনের চেহারা - গাঁট্টাগোঁট্টা। ছোট ছোট করে ছাঁটা কাঁচা পাকা চুল। চ্যাপ্টা নাক। দাড়িগোঁফ পরিস্কার করে কামানো।
আর কয়েকজন মাত্র রোগী আসতে বাকি আছে – তারপর হাতুড়েবুড়ো পেশীমানব গজানন মাশ্চাকট মশায়ের বাড়ি ওনার গিন্নিকে দেখতে যাবেন। মনোজের দোকানে এক কাপ উষদুষ্ণ ক্যামেলিয়া
একদা সঞ্ঝাকালে আমাদের শ্রীমৎ হাতুড়েবাবা গবাক্ষ পথে ধূম্রজাল রচনা করতঃ সন্ধ্যার মেঘমালা উপভোগ কচ্ছিলেন এবং সমধুর সুরে “ফুলের মতোন উঠুক ফুটে জিলিপির দল- আহা গরম
সদ্য শীতের রাত। কল্যাণীর বাতাস ঝুপঝুপে কুয়াশায় ঢাকা। একটা ভাঙাচোরা বাতিল হওয়া সরকারি ছোট্ট কোয়ার্টারে একটা ক্লাবপার্টি চলে। বকফুলের গাছ তার দুয়ারে। ম–স্ত লম্বাটে কম্পাউন্ড।
আমি একজন সুন্দরীর সঙ্গে বসবাস করি। সে নখপুলিশ পরতে ভালবাসে। আবার নখপুলিশ খেতেও ভালবাসে। সে শুধু সুন্দরী নয় রুদালিও বটে। একবার বেরোলেই হলো বারান্দার গ্রিলে
আমার বয়স হয়েছে। স্মৃতিচারণই এখন আমার প্রিয় অবকাশ যাপন। মনে পড়ে ছোটোবেলায় ঝাল লাগতো বলে ভেতরের তরকারিটা না খেয়ে সিঙাড়ার শক্ত শক্ত তিনটে কোণা খেয়ে
মুখোশবন্ধ :- চিকিৎসা ব্যবসায়ে দীর্ঘ জীবন প্রায় অতিক্রান্ত অথচ চিরকালই সদ্য মায়েদের চেম্বার থেকে হুশ হুশ করে বিদায় করেছি। আমি এসব কিছু জানি না বলে।
মেনিদা ঘড়াইবাবুর রোয়াকে বসে ওর পেল্লাই নাক খুঁটে খুঁটে টুস্কি মেরে রাস্তায় পোঁটা ফেলছিলো আকাশে একটা চীল উড়ছিলো। মেনিদা উর্ফ ভজ কার্তিক হাতি বসে বসে
০৪/১০/২০ ধর্ষণ। অর্থাৎ একটা মেয়ের জীবন নষ্ট। তার আর বিয়ে হবে না। কেননা শাস্ত্রে অক্ষত যোনির বিবাহ বিধান বলা আছে। অহো অতীব চমৎকার। বিদ্যাসাগরের বিধবা
তখন বুড়ো হাতুড়ে বাজারে বাজারের উঁচু সান বাঁধানো বেদীতে বসে জিজ্ঞেস করলেন “কাটতে কতো নেবেন গো পিসিমা?” মাছকুটুনি বালিকা মাছ কুটতে কুটতে উত্তর দিলো “ছোটো
আমরা সবাই জানি ডাক্তার তপ্পন বৈদ্য একজন আলাভোলা একলা মানুষ। মদ্যপান ওনার অবকাশ যাপন। প্রায় সন্ধ্যায় তিনটি রুটি কুক্কুট আন্ডা আর একটি স্বদেশী সুরার বোতল
শরীর মন সব উথাল পাথাল করছে। এ্যাকে নিজে শয্যাশায়ী- এ্যাক্কেবারে অকেজো হয়ে গেছি- তায় একের পর ভ্রাতৃপ্রতিম- কন্যাসমা পুত্রসম সহকর্মীদের মৃত্যুসংবাদ আসছে। পাশ করার পরের
উদ্বাস্তু। অসিত বরণ চক্রবর্তী। ষাঠের কোঠায় বয়স। বার্মিজ ধরনের চেহারা - গাঁট্টাগোঁট্টা। ছোট ছোট করে ছাঁটা কাঁচা পাকা চুল। চ্যাপ্টা নাক। দাড়িগোঁফ পরিস্কার করে কামানো।
আর কয়েকজন মাত্র রোগী আসতে বাকি আছে – তারপর হাতুড়েবুড়ো পেশীমানব গজানন মাশ্চাকট মশায়ের বাড়ি ওনার গিন্নিকে দেখতে যাবেন। মনোজের দোকানে এক কাপ উষদুষ্ণ ক্যামেলিয়া
একদা সঞ্ঝাকালে আমাদের শ্রীমৎ হাতুড়েবাবা গবাক্ষ পথে ধূম্রজাল রচনা করতঃ সন্ধ্যার মেঘমালা উপভোগ কচ্ছিলেন এবং সমধুর সুরে “ফুলের মতোন উঠুক ফুটে জিলিপির দল- আহা গরম
সদ্য শীতের রাত। কল্যাণীর বাতাস ঝুপঝুপে কুয়াশায় ঢাকা। একটা ভাঙাচোরা বাতিল হওয়া সরকারি ছোট্ট কোয়ার্টারে একটা ক্লাবপার্টি চলে। বকফুলের গাছ তার দুয়ারে। ম–স্ত লম্বাটে কম্পাউন্ড।
আমি একজন সুন্দরীর সঙ্গে বসবাস করি। সে নখপুলিশ পরতে ভালবাসে। আবার নখপুলিশ খেতেও ভালবাসে। সে শুধু সুন্দরী নয় রুদালিও বটে। একবার বেরোলেই হলো বারান্দার গ্রিলে
আমার বয়স হয়েছে। স্মৃতিচারণই এখন আমার প্রিয় অবকাশ যাপন। মনে পড়ে ছোটোবেলায় ঝাল লাগতো বলে ভেতরের তরকারিটা না খেয়ে সিঙাড়ার শক্ত শক্ত তিনটে কোণা খেয়ে
মুখোশবন্ধ :- চিকিৎসা ব্যবসায়ে দীর্ঘ জীবন প্রায় অতিক্রান্ত অথচ চিরকালই সদ্য মায়েদের চেম্বার থেকে হুশ হুশ করে বিদায় করেছি। আমি এসব কিছু জানি না বলে।
মেনিদা ঘড়াইবাবুর রোয়াকে বসে ওর পেল্লাই নাক খুঁটে খুঁটে টুস্কি মেরে রাস্তায় পোঁটা ফেলছিলো আকাশে একটা চীল উড়ছিলো। মেনিদা উর্ফ ভজ কার্তিক হাতি বসে বসে
০৪/১০/২০ ধর্ষণ। অর্থাৎ একটা মেয়ের জীবন নষ্ট। তার আর বিয়ে হবে না। কেননা শাস্ত্রে অক্ষত যোনির বিবাহ বিধান বলা আছে। অহো অতীব চমৎকার। বিদ্যাসাগরের বিধবা
তখন বুড়ো হাতুড়ে বাজারে বাজারের উঁচু সান বাঁধানো বেদীতে বসে জিজ্ঞেস করলেন “কাটতে কতো নেবেন গো পিসিমা?” মাছকুটুনি বালিকা মাছ কুটতে কুটতে উত্তর দিলো “ছোটো
আমরা সবাই জানি ডাক্তার তপ্পন বৈদ্য একজন আলাভোলা একলা মানুষ। মদ্যপান ওনার অবকাশ যাপন। প্রায় সন্ধ্যায় তিনটি রুটি কুক্কুট আন্ডা আর একটি স্বদেশী সুরার বোতল
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে