রাখে হরি মারে কে
৯ই আগস্ট নাগাসাকি দিবস ১৯৪৫ সালের আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ। বার্লিন শহরের কাছে পটসড্যামে মিত্রশক্তির কনফারেন্স চলছে। উপস্থিত হয়েছেন তিন বৃহৎ সামরিক শক্তির মস্তিষ্ক’রা। হ্যারি
৯ই আগস্ট নাগাসাকি দিবস ১৯৪৫ সালের আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ। বার্লিন শহরের কাছে পটসড্যামে মিত্রশক্তির কনফারেন্স চলছে। উপস্থিত হয়েছেন তিন বৃহৎ সামরিক শক্তির মস্তিষ্ক’রা। হ্যারি
৩২ নম্বর গোরাচাঁদ রোডের লোহার গেট পেরিয়ে ঢুকলাম যখন, সময়টা মনে হয়েছিল থমকে আছে। ডানদিকে ছোট্ট একটা লাল সিমেন্ট বাঁধানো ঘর, উপরে টিনের চাল। তার
পার্ক সার্কাস সেভেন পয়েন্ট ক্রসিং থেকে যে রাস্তাটা শহরের পূবদিকে চলে গিয়েছে তার পোশাকি নাম সুরাবর্দি এভিনিউ। এই সুরাবর্দি কিন্তু ব্রিটিশ ভারতের, অবিভক্ত বাংলার প্রাক্তন
ডিহি শ্রীরামপুর রোডটা যে আমাদের কলেজের সামনে দিয়ে চলে গিয়েছে, সেটা জেনে অবাক হয়েছিলাম প্রথমে। আসলে ডিহি শব্দটা আষ্ঠেপৃষ্ঠে জুড়ে রয়েছে পুরনো কলকাতার সাথে। যেমন
২৭ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত দেড় টা বাজে। পার্কিং লটে বিশ্রামরত গাড়িটার গায়ে হেলান দিয়ে আকাশ দেখছিলাম আমি। রাতের অন্ধকারে হাসপাতালের বিপরীতপ্রান্তে বিস্তৃত মাছের ভেড়ির
বিষাক্ত রাসায়নিক হিসাবে পটাশিয়াম সায়ানাইডের কুখ্যাতি আজকের নয়। তাছাড়া বিষ বলেই হয়তো তার প্রতি রয়েছে মানুষের অমোঘ আকর্ষণ। কিন্তু এখনো অবধি তার স্বাদ নিয়ে রয়ে
কানের পাশে একটানা সুর করে ভেসে থাকা আওয়াজে রাতের সুখনিদ্রাটুকু ভেঙেই গেল অর্জুনের। এমনিতেই পুজোর ছুটি শেষ হওয়ার সাথে সাথেই শুরু হতে চলেছে কঠিন সেমিস্টার
সবেমাত্র সকাল দশ টা বেজেছে। শম্বুক গতিতে গাড়ি চলছে রুবি হাসপাতালের সামনে দিয়ে।জানালার কাঁচে বিন্দু বিন্দু জলের ফোঁটা। বুঝলাম ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। কারণ এতক্ষণ গভীর
আজ রবিঠাকুরের জন্মদিন। আজ বৃষ্টি হবে। ছোটবেলায় এই ঘটনাক্রম ছিল অবশ্যম্ভাবী। কারণ সেই দিনটা যে ছিল আমাদের রবীন্দ্রজয়ন্তী পালনের। সেই সন্ধ্যার তোড়জোড় শুরু হয়ে যেত
শুনেছি আমি কাহিনি তিস্তা নদীর দামাল মেয়ের ভরা যৌবন বরষায়, হিমালয় থেকে আসে নেমে উচ্ছ্বাসে প্লাবনে ভাসায় দু কূলের লোকালয়। এ নদীর সাথে আমার সম্পর্ক
কোন প্ল্যান না করেই এবার আসা হয়েছে দার্জিলিঙয়ে। কেজো জীবনের ব্যস্ততার মাঝে আচমকাই পেয়ে যাওয়া দিন কয়েকের ছুটিতে,কাছাকাছি কোথায় যাওয়া যেতে পারে ভেবেই কেটে নেওয়া
পাহাড়ের পাকদণ্ডী বেয়ে কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং শহরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে পড়বে টুং। অঞ্জন দত্তের সেই নস্টালজিক ‘দার্জিলিং’ গানের ‘টুং, সোনাদা, ঘুম পেরিয়ে, একা একা
৯ই আগস্ট নাগাসাকি দিবস ১৯৪৫ সালের আগষ্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ। বার্লিন শহরের কাছে পটসড্যামে মিত্রশক্তির কনফারেন্স চলছে। উপস্থিত হয়েছেন তিন বৃহৎ সামরিক শক্তির মস্তিষ্ক’রা। হ্যারি
৩২ নম্বর গোরাচাঁদ রোডের লোহার গেট পেরিয়ে ঢুকলাম যখন, সময়টা মনে হয়েছিল থমকে আছে। ডানদিকে ছোট্ট একটা লাল সিমেন্ট বাঁধানো ঘর, উপরে টিনের চাল। তার
পার্ক সার্কাস সেভেন পয়েন্ট ক্রসিং থেকে যে রাস্তাটা শহরের পূবদিকে চলে গিয়েছে তার পোশাকি নাম সুরাবর্দি এভিনিউ। এই সুরাবর্দি কিন্তু ব্রিটিশ ভারতের, অবিভক্ত বাংলার প্রাক্তন
ডিহি শ্রীরামপুর রোডটা যে আমাদের কলেজের সামনে দিয়ে চলে গিয়েছে, সেটা জেনে অবাক হয়েছিলাম প্রথমে। আসলে ডিহি শব্দটা আষ্ঠেপৃষ্ঠে জুড়ে রয়েছে পুরনো কলকাতার সাথে। যেমন
২৭ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত দেড় টা বাজে। পার্কিং লটে বিশ্রামরত গাড়িটার গায়ে হেলান দিয়ে আকাশ দেখছিলাম আমি। রাতের অন্ধকারে হাসপাতালের বিপরীতপ্রান্তে বিস্তৃত মাছের ভেড়ির
বিষাক্ত রাসায়নিক হিসাবে পটাশিয়াম সায়ানাইডের কুখ্যাতি আজকের নয়। তাছাড়া বিষ বলেই হয়তো তার প্রতি রয়েছে মানুষের অমোঘ আকর্ষণ। কিন্তু এখনো অবধি তার স্বাদ নিয়ে রয়ে
কানের পাশে একটানা সুর করে ভেসে থাকা আওয়াজে রাতের সুখনিদ্রাটুকু ভেঙেই গেল অর্জুনের। এমনিতেই পুজোর ছুটি শেষ হওয়ার সাথে সাথেই শুরু হতে চলেছে কঠিন সেমিস্টার
সবেমাত্র সকাল দশ টা বেজেছে। শম্বুক গতিতে গাড়ি চলছে রুবি হাসপাতালের সামনে দিয়ে।জানালার কাঁচে বিন্দু বিন্দু জলের ফোঁটা। বুঝলাম ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। কারণ এতক্ষণ গভীর
আজ রবিঠাকুরের জন্মদিন। আজ বৃষ্টি হবে। ছোটবেলায় এই ঘটনাক্রম ছিল অবশ্যম্ভাবী। কারণ সেই দিনটা যে ছিল আমাদের রবীন্দ্রজয়ন্তী পালনের। সেই সন্ধ্যার তোড়জোড় শুরু হয়ে যেত
শুনেছি আমি কাহিনি তিস্তা নদীর দামাল মেয়ের ভরা যৌবন বরষায়, হিমালয় থেকে আসে নেমে উচ্ছ্বাসে প্লাবনে ভাসায় দু কূলের লোকালয়। এ নদীর সাথে আমার সম্পর্ক
কোন প্ল্যান না করেই এবার আসা হয়েছে দার্জিলিঙয়ে। কেজো জীবনের ব্যস্ততার মাঝে আচমকাই পেয়ে যাওয়া দিন কয়েকের ছুটিতে,কাছাকাছি কোথায় যাওয়া যেতে পারে ভেবেই কেটে নেওয়া
পাহাড়ের পাকদণ্ডী বেয়ে কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং শহরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে পড়বে টুং। অঞ্জন দত্তের সেই নস্টালজিক ‘দার্জিলিং’ গানের ‘টুং, সোনাদা, ঘুম পেরিয়ে, একা একা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে