দিনলিপি মার্গারেট’স ডেক
পাহাড়ের পাকদণ্ডী বেয়ে কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং শহরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে পড়বে টুং। অঞ্জন দত্তের সেই নস্টালজিক ‘দার্জিলিং’ গানের ‘টুং, সোনাদা, ঘুম পেরিয়ে, একা একা
পাহাড়ের পাকদণ্ডী বেয়ে কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং শহরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে পড়বে টুং। অঞ্জন দত্তের সেই নস্টালজিক ‘দার্জিলিং’ গানের ‘টুং, সোনাদা, ঘুম পেরিয়ে, একা একা
পুরনো সম্পর্ক আর পুরনো গান, এগুলি বোধহয় সত্যিই কোনদিন পুরনো হওয়ার নয়। নিজের অজান্তেই তারা ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে স্মৃতির পাতা থেকে নেমে আসে জীবনের মাঝে।
সচরাচর দেরি হয় না আমার তবে গতকাল বাড়ি ফিরতে রাত হয়ে গিয়েছিল। আর মাঝরাত্তিরের ইমার্জেন্সিতে হাসপাতালে অনেক সময় যেতে হয় বলে, তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ার অভ্যাস
অনেক পুরনো কাগজ ঝাড়াই বাছাই চলছিল বাড়িতে। যেমন সব পরিবারেই হয়ে থাকে। কাগজ আর অব্যবহৃত জিনিষের ভীড়ে যখন ওষ্ঠাগত প্রাণ, তখন সব বাড়িতেই শুরু হয়
হাসপাতালের বাইরে, ঠিক উল্টোদিকের চায়ের দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম দু’জনে। সকালের ভিড়েঠাসা আউটডোর শেষ করে, স্বস্তির চায়ের ভাঁড়ে চুমুক দিয়ে সবে সিগারেট ধরিয়েছে অর্পণ। “আরে
শীতের দুপুর। বাড়ির গোটা ছাদ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে মিঠে রোদ্দুর। একটা শতরঞ্চি বিছিয়ে বেশ জমিয়ে বসে আছি।আচমকাই দেখি একটা সাদা রঙের হুলো বিড়াল ছাদের রেলিঙে
সবাই লক্ষ্য করেছেন কিনা জানি না, যে কোন সিনেমায় মুখ্য অথবা পার্শ্ব চরিত্রেরা যখন অভিনয় করেন তখন কিছু কিছু দৃশ্যে, সে মাঠে ময়দানে যেখানেই হোক
অমিক্রন, অমিক্রন। সারা বিশ্বজুড়ে আপাতত ত্রাসের কারণ। বাংলা তথা সারা ভারতের বেশিরভাগ জনগণ যখন মাস্ক খুলে, সামাজিক দূরত্বকে দূরে সরিয়ে রেখে পুজো আরা নানারকম আনন্দ
মৌলালি আসতেই বাস থেকে নেমে পড়লো সাত্যকি। শীতের বিকেলে এমনিতেই ঝপ করে সন্ধ্যা নেমে যায়, পা চালিয়ে শিয়ালদহের দিকে এগিয়ে গেলো সে। গন্তব্য এন আর
আপনার বা আমাদের সবার মস্তিষ্ক কি ঠিকঠাক কাজ করে সবসময়? উত্তরটা হ্যাঁ বা না যাই হোক না কেন তার ব্যাখ্যা কিন্তু একটাই। আমাদের সবার ভিতরেই
আমরা যখন কলকাতা শহরে পাকাপাকি ভাবে ফিরে আসি, সেটা ১৯৭৭ সাল। বাবা জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল থেকে বদলি হয়ে কলকাতার হাসপাতালের যোগদান করার পর। সেই সময়ে
পন্ডিত ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর আর রাজা রামমোহন রায়।ভারতের নবজাগরণের ইতিহাসের দুই যুগপুরুষ। দুজনের জীবনের মধ্যে এক আশ্চর্যজনক মিল। দুজনেই লড়ে গিয়েছিলেন তৎকালীন সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে।
পাহাড়ের পাকদণ্ডী বেয়ে কার্শিয়াং থেকে দার্জিলিং শহরের দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে পড়বে টুং। অঞ্জন দত্তের সেই নস্টালজিক ‘দার্জিলিং’ গানের ‘টুং, সোনাদা, ঘুম পেরিয়ে, একা একা
পুরনো সম্পর্ক আর পুরনো গান, এগুলি বোধহয় সত্যিই কোনদিন পুরনো হওয়ার নয়। নিজের অজান্তেই তারা ধুলোর আস্তরণ সরিয়ে স্মৃতির পাতা থেকে নেমে আসে জীবনের মাঝে।
সচরাচর দেরি হয় না আমার তবে গতকাল বাড়ি ফিরতে রাত হয়ে গিয়েছিল। আর মাঝরাত্তিরের ইমার্জেন্সিতে হাসপাতালে অনেক সময় যেতে হয় বলে, তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ার অভ্যাস
অনেক পুরনো কাগজ ঝাড়াই বাছাই চলছিল বাড়িতে। যেমন সব পরিবারেই হয়ে থাকে। কাগজ আর অব্যবহৃত জিনিষের ভীড়ে যখন ওষ্ঠাগত প্রাণ, তখন সব বাড়িতেই শুরু হয়
হাসপাতালের বাইরে, ঠিক উল্টোদিকের চায়ের দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম দু’জনে। সকালের ভিড়েঠাসা আউটডোর শেষ করে, স্বস্তির চায়ের ভাঁড়ে চুমুক দিয়ে সবে সিগারেট ধরিয়েছে অর্পণ। “আরে
শীতের দুপুর। বাড়ির গোটা ছাদ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে মিঠে রোদ্দুর। একটা শতরঞ্চি বিছিয়ে বেশ জমিয়ে বসে আছি।আচমকাই দেখি একটা সাদা রঙের হুলো বিড়াল ছাদের রেলিঙে
সবাই লক্ষ্য করেছেন কিনা জানি না, যে কোন সিনেমায় মুখ্য অথবা পার্শ্ব চরিত্রেরা যখন অভিনয় করেন তখন কিছু কিছু দৃশ্যে, সে মাঠে ময়দানে যেখানেই হোক
অমিক্রন, অমিক্রন। সারা বিশ্বজুড়ে আপাতত ত্রাসের কারণ। বাংলা তথা সারা ভারতের বেশিরভাগ জনগণ যখন মাস্ক খুলে, সামাজিক দূরত্বকে দূরে সরিয়ে রেখে পুজো আরা নানারকম আনন্দ
মৌলালি আসতেই বাস থেকে নেমে পড়লো সাত্যকি। শীতের বিকেলে এমনিতেই ঝপ করে সন্ধ্যা নেমে যায়, পা চালিয়ে শিয়ালদহের দিকে এগিয়ে গেলো সে। গন্তব্য এন আর
আপনার বা আমাদের সবার মস্তিষ্ক কি ঠিকঠাক কাজ করে সবসময়? উত্তরটা হ্যাঁ বা না যাই হোক না কেন তার ব্যাখ্যা কিন্তু একটাই। আমাদের সবার ভিতরেই
আমরা যখন কলকাতা শহরে পাকাপাকি ভাবে ফিরে আসি, সেটা ১৯৭৭ সাল। বাবা জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল থেকে বদলি হয়ে কলকাতার হাসপাতালের যোগদান করার পর। সেই সময়ে
পন্ডিত ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর আর রাজা রামমোহন রায়।ভারতের নবজাগরণের ইতিহাসের দুই যুগপুরুষ। দুজনের জীবনের মধ্যে এক আশ্চর্যজনক মিল। দুজনেই লড়ে গিয়েছিলেন তৎকালীন সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে