মহাপুরুষঃ জুড়িদার
১৯০৮ সালের ৯ই নভেম্বর। একটু আগেই সন্ধ্যা নেমেছে কলকাতা শহরের বুকে। গঙ্গা থেকে বয়ে আসা ঠাণ্ডা হাওয়ায় চলছে শীতের প্রস্তুতি। সারপেন্টাইন লেন,মধ্য কলকাতার একটি ছোট্ট
১৯০৮ সালের ৯ই নভেম্বর। একটু আগেই সন্ধ্যা নেমেছে কলকাতা শহরের বুকে। গঙ্গা থেকে বয়ে আসা ঠাণ্ডা হাওয়ায় চলছে শীতের প্রস্তুতি। সারপেন্টাইন লেন,মধ্য কলকাতার একটি ছোট্ট
মহাপুরুষ ১৯০৮ সালের ৩০শে এপ্রিল। অমাবস্যার রাত। দুই সদ্য তরুণ যুবক পাথরের মত স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন একটি অশ্বত্থ গাছের তলায়। স্থান-মুজঃফরপুর পার্ক। লাগোয়া ইংলিশ
প্রিয় বন্ধু অনেকদিন পর লিখতে বসছি তোকে। যদিও তোর ঠিকানা জানা নেই, তবুও আজ আমি লিখবো। এই মাঝবয়সে এসে এটুকু অন্তত বুঝেছি মনের কথা সময়মতো
অনেকদিন বাদে আজ বিকেলটা ফাঁকা পেয়েছিলাম।অনেকটা পড়ে পাওয়া চোদ্দআনার মতো। কত সন্ধ্যা আর বিকেলবেলাই তো কেটে যায় নিজেদের মতো করে, তার হিসেব আর কেই বা
যে সময়টার কথা বলছি সেটা খুব পুরনো নয়। বিংশ শতাব্দী সে বছরই পা দিতে চলেছে একবিংশতে। Y2K নিয়ে আলোচনা তখন চরমে। নতুন ক্যালেন্ডার কেমন দেখতে
যে সময়ের কথা বলছি তখনো কলকাতায় ঘরে ঘরে টেলিভিশন আসেনি। প্রাত্যহিক লোডশেডিংয়ের উৎপাতে সন্ধ্যে হতেই বাড়িতে হ্যারিকেন জ্বলে উঠতো। সেই আলো-আঁধারির মধ্যেই আমরা ঢুলতে ঢুলতে
আমাদের হাসপাতালের গা ঘেঁষে যে জলাভূমি চলে গেছে পূর্ব কলকাতা হয়ে সল্টলেকের দিকে তা ভারি দৃষ্টিনন্দন। অপারেশন থিয়েটারের লম্বা লম্বা কাঁচের জানালা দিয়ে মন খারাপ
মারাত্মক দ্বিতীয় তরঙ্গটা তাহলে চলেই যাচ্ছে! যদিও এই অভিঘাতের রেশ রয়ে যাবে অনেকদিন। প্রথম ঢেউ এসেছিল অতিমারীর যাবতীয় বিস্ময় নিয়ে। এর আগে আমাদের প্রজন্মর সাথে
খুব ব্যস্ততার মধ্যে কেটে গেল এই সপ্তাহটা। ভেবেছিলাম মহামারীর চাপে বোধ হয় আপাতত দৈনিক সার্জিক্যাল কেসের সংখ্যায় ভাঁটা পড়তে চলেছে। হাসপাতালে একের পর এক ওয়ার্ড
সকালে হাসপাতালে বেরোতে যাব, মোবাইল ফোনটা বাজতে শুরু করলো আচমকাই। উল্টোদিকে এক উদ্বিগ্ন কণ্ঠস্বর। —“ডাক্তারবাবু আমার স্যাচুরেশন অক্সিমিটারে 69 দেখাচ্ছে। আমার কি এক্ষুনি হাসপাতালে ভর্তি
লড়াই টা চালিয়ে যেতেই হবে। জানি কঠিন খুব, তবুও। রোজ চলে যাচ্ছেন কত মানুষ। বেড, অক্সিজেন, জীবনদায়ী ওষুধের অভাব চতুর্দিকে। এটা সত্যি, লক ডাউনের ভ্রুকুটি
দিন কয়েক আগের ঘটনা। আমাদের নিউরোসার্জারি আউটডোরে এমনিতেই ভীড় থাকে।ইমার্জেন্সি অপারেশনের জন্য অনেক সময় কোন দিন রোগী দেখা স্থগিত রাখতে হলে, পরের দিনের আউটডোরে চাপ
১৯০৮ সালের ৯ই নভেম্বর। একটু আগেই সন্ধ্যা নেমেছে কলকাতা শহরের বুকে। গঙ্গা থেকে বয়ে আসা ঠাণ্ডা হাওয়ায় চলছে শীতের প্রস্তুতি। সারপেন্টাইন লেন,মধ্য কলকাতার একটি ছোট্ট
মহাপুরুষ ১৯০৮ সালের ৩০শে এপ্রিল। অমাবস্যার রাত। দুই সদ্য তরুণ যুবক পাথরের মত স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন একটি অশ্বত্থ গাছের তলায়। স্থান-মুজঃফরপুর পার্ক। লাগোয়া ইংলিশ
প্রিয় বন্ধু অনেকদিন পর লিখতে বসছি তোকে। যদিও তোর ঠিকানা জানা নেই, তবুও আজ আমি লিখবো। এই মাঝবয়সে এসে এটুকু অন্তত বুঝেছি মনের কথা সময়মতো
অনেকদিন বাদে আজ বিকেলটা ফাঁকা পেয়েছিলাম।অনেকটা পড়ে পাওয়া চোদ্দআনার মতো। কত সন্ধ্যা আর বিকেলবেলাই তো কেটে যায় নিজেদের মতো করে, তার হিসেব আর কেই বা
যে সময়টার কথা বলছি সেটা খুব পুরনো নয়। বিংশ শতাব্দী সে বছরই পা দিতে চলেছে একবিংশতে। Y2K নিয়ে আলোচনা তখন চরমে। নতুন ক্যালেন্ডার কেমন দেখতে
যে সময়ের কথা বলছি তখনো কলকাতায় ঘরে ঘরে টেলিভিশন আসেনি। প্রাত্যহিক লোডশেডিংয়ের উৎপাতে সন্ধ্যে হতেই বাড়িতে হ্যারিকেন জ্বলে উঠতো। সেই আলো-আঁধারির মধ্যেই আমরা ঢুলতে ঢুলতে
আমাদের হাসপাতালের গা ঘেঁষে যে জলাভূমি চলে গেছে পূর্ব কলকাতা হয়ে সল্টলেকের দিকে তা ভারি দৃষ্টিনন্দন। অপারেশন থিয়েটারের লম্বা লম্বা কাঁচের জানালা দিয়ে মন খারাপ
মারাত্মক দ্বিতীয় তরঙ্গটা তাহলে চলেই যাচ্ছে! যদিও এই অভিঘাতের রেশ রয়ে যাবে অনেকদিন। প্রথম ঢেউ এসেছিল অতিমারীর যাবতীয় বিস্ময় নিয়ে। এর আগে আমাদের প্রজন্মর সাথে
খুব ব্যস্ততার মধ্যে কেটে গেল এই সপ্তাহটা। ভেবেছিলাম মহামারীর চাপে বোধ হয় আপাতত দৈনিক সার্জিক্যাল কেসের সংখ্যায় ভাঁটা পড়তে চলেছে। হাসপাতালে একের পর এক ওয়ার্ড
সকালে হাসপাতালে বেরোতে যাব, মোবাইল ফোনটা বাজতে শুরু করলো আচমকাই। উল্টোদিকে এক উদ্বিগ্ন কণ্ঠস্বর। —“ডাক্তারবাবু আমার স্যাচুরেশন অক্সিমিটারে 69 দেখাচ্ছে। আমার কি এক্ষুনি হাসপাতালে ভর্তি
লড়াই টা চালিয়ে যেতেই হবে। জানি কঠিন খুব, তবুও। রোজ চলে যাচ্ছেন কত মানুষ। বেড, অক্সিজেন, জীবনদায়ী ওষুধের অভাব চতুর্দিকে। এটা সত্যি, লক ডাউনের ভ্রুকুটি
দিন কয়েক আগের ঘটনা। আমাদের নিউরোসার্জারি আউটডোরে এমনিতেই ভীড় থাকে।ইমার্জেন্সি অপারেশনের জন্য অনেক সময় কোন দিন রোগী দেখা স্থগিত রাখতে হলে, পরের দিনের আউটডোরে চাপ
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে