আজ স্বাধীনতা
স্বাধীনতা মানে … একদিন ছুটি, বিকেলে শপিং … দুপুরে মাংস। স্বাধীনতা দিয়ে মাপব ম্যাপএর সকল দ্রাঘিমা আর অক্ষাংশ! বিদেশীরা গেছে। বাতাস শিখল কালো মালিকের হুকুমশব্দ।
স্বাধীনতা মানে … একদিন ছুটি, বিকেলে শপিং … দুপুরে মাংস। স্বাধীনতা দিয়ে মাপব ম্যাপএর সকল দ্রাঘিমা আর অক্ষাংশ! বিদেশীরা গেছে। বাতাস শিখল কালো মালিকের হুকুমশব্দ।
মামাটি মানুষ ছিল, নাম গণতন্ত্র। বাতাসে উড়েছে খুব শয়তানি মন্ত্র। মামা চায় সকলের খাদ্য ও বস্ত্র ভাগ্নেভাগ্নি কয়… ধর্মই অস্ত্র। মাসতুতো ভাইবোন দু’জনই দুরন্ত পেট
শ্রীচরণকমলেষু, আমার এক এবং একমাত্র মেরুদণ্ডমশাই, শারীরিক আর মানসিক উৎপীড়নের আশঙ্কায় আপনাকে সদাসর্বদা দুচ্ছাই করেছি। বলতে কী একরকম তাড়িয়েই দিয়েছি। যদিও নির্দ্বিধায় আজ স্বীকার করি
ল্যাবরেটরির নামটা ভজঘট। সলিড সায়েন্টিফিক কাইনেটিকস অফ মিউটেশন সংক্ষেপে এসএসকেএম। আসলে কাজ হয় জেনেটিকস আর ইভোলিউশন নিয়ে। রাষ্ট্রীয় কাজ। অতীব গোপন, বলাই বাহুল্য। ল্যাবে আজকে
সৃষ্টিসুখের একজন ফোন করলেন রাত আটটা নাগাদ। একটা বই আমাকে দিতে এসেছেন তিনি। বইটার ছবি এখানে দিতে পারব না। তার আগে বইটা সম্বন্ধে বলি। দেশভাগ
★ লক্ষ কোটির গল্প দেখি ছেঁড়া কাঁথার আড়াল দিয়ে। আমরা গাধা, নাটক দেখে মুগ্ধ। ভাবছি, সত্যি কি এ? এর মধ্যেই কোথায় জানি, দিন যাপনের আত্মগ্লানি…
যখন হায়ার সেকেন্ডারিতে আর্টস নিলাম, বাড়িশুদ্ধ সবাই অবাক হয়ে বাধা দিল। আমার চিরস্নেহময় পিতৃদেব অবধি ঘোষণা করলেন, ত্যাজ্যপুত্র করবেন। দোষের মধ্যে দোষ, মাধ্যমিকের নম্বরটা ভালো
যেমন নিঃশব্দে চলে যেতে চাইছিস তুই, এই ভাবে নিঃশব্দে চলে গেছে… আরও অনেকে! জ্বরের পথ্য-নির্দেশ থেকে উবে গেছে বার্লি পুলিশের ইউনিফর্ম থেকে চলে গেছে হাপ্প্যান্ট
এরশাদ বন্ধ চায়ের দোকানের সামনে বসে আছে। দোকান বন্ধ। কিন্তু ফালি বাঁশ দিয়ে তৈরি তার সামনের বেঞ্চিটা মাটিতে গাঁথা। সেটিতে স্থির হয়ে বসে আছে সে।
মেডিকেল কলেজে পড়ার সুবাদে মানে জায়গাটার ভৌগোলিক কারণে না বুঝেই যে যে অমৃতধারার ছোঁয়া পেয়েছি, না বুঝেই, ভাবলে অবাক হই। ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউটের ওই ঘরে যে
পকেট কাটবে কাকা চিকিৎসা? নেই। ফাঁকা। এ রকমই প্রতিদিন গলা কাটে মসৃণ! কার দাঁত? কার নখ? চার্নক। চার্নক। ————–– চন্দন ঘোষ লিখেছিলেন সবই ছিল। ডাক্তার
আমি আসলেই এক জীবন্ত পাথর। রোমানিয়ার বিশেষ অঞ্চলে পাওয়া যায় সেই ট্রোভান্ট পাথর। তারা আদতে নাকি গ্রহান্তরের জীব হলেও হতে পারে। স্থানীয় কেউ কেউ ভাবে।
স্বাধীনতা মানে … একদিন ছুটি, বিকেলে শপিং … দুপুরে মাংস। স্বাধীনতা দিয়ে মাপব ম্যাপএর সকল দ্রাঘিমা আর অক্ষাংশ! বিদেশীরা গেছে। বাতাস শিখল কালো মালিকের হুকুমশব্দ।
মামাটি মানুষ ছিল, নাম গণতন্ত্র। বাতাসে উড়েছে খুব শয়তানি মন্ত্র। মামা চায় সকলের খাদ্য ও বস্ত্র ভাগ্নেভাগ্নি কয়… ধর্মই অস্ত্র। মাসতুতো ভাইবোন দু’জনই দুরন্ত পেট
শ্রীচরণকমলেষু, আমার এক এবং একমাত্র মেরুদণ্ডমশাই, শারীরিক আর মানসিক উৎপীড়নের আশঙ্কায় আপনাকে সদাসর্বদা দুচ্ছাই করেছি। বলতে কী একরকম তাড়িয়েই দিয়েছি। যদিও নির্দ্বিধায় আজ স্বীকার করি
ল্যাবরেটরির নামটা ভজঘট। সলিড সায়েন্টিফিক কাইনেটিকস অফ মিউটেশন সংক্ষেপে এসএসকেএম। আসলে কাজ হয় জেনেটিকস আর ইভোলিউশন নিয়ে। রাষ্ট্রীয় কাজ। অতীব গোপন, বলাই বাহুল্য। ল্যাবে আজকে
সৃষ্টিসুখের একজন ফোন করলেন রাত আটটা নাগাদ। একটা বই আমাকে দিতে এসেছেন তিনি। বইটার ছবি এখানে দিতে পারব না। তার আগে বইটা সম্বন্ধে বলি। দেশভাগ
★ লক্ষ কোটির গল্প দেখি ছেঁড়া কাঁথার আড়াল দিয়ে। আমরা গাধা, নাটক দেখে মুগ্ধ। ভাবছি, সত্যি কি এ? এর মধ্যেই কোথায় জানি, দিন যাপনের আত্মগ্লানি…
যখন হায়ার সেকেন্ডারিতে আর্টস নিলাম, বাড়িশুদ্ধ সবাই অবাক হয়ে বাধা দিল। আমার চিরস্নেহময় পিতৃদেব অবধি ঘোষণা করলেন, ত্যাজ্যপুত্র করবেন। দোষের মধ্যে দোষ, মাধ্যমিকের নম্বরটা ভালো
যেমন নিঃশব্দে চলে যেতে চাইছিস তুই, এই ভাবে নিঃশব্দে চলে গেছে… আরও অনেকে! জ্বরের পথ্য-নির্দেশ থেকে উবে গেছে বার্লি পুলিশের ইউনিফর্ম থেকে চলে গেছে হাপ্প্যান্ট
এরশাদ বন্ধ চায়ের দোকানের সামনে বসে আছে। দোকান বন্ধ। কিন্তু ফালি বাঁশ দিয়ে তৈরি তার সামনের বেঞ্চিটা মাটিতে গাঁথা। সেটিতে স্থির হয়ে বসে আছে সে।
মেডিকেল কলেজে পড়ার সুবাদে মানে জায়গাটার ভৌগোলিক কারণে না বুঝেই যে যে অমৃতধারার ছোঁয়া পেয়েছি, না বুঝেই, ভাবলে অবাক হই। ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউটের ওই ঘরে যে
পকেট কাটবে কাকা চিকিৎসা? নেই। ফাঁকা। এ রকমই প্রতিদিন গলা কাটে মসৃণ! কার দাঁত? কার নখ? চার্নক। চার্নক। ————–– চন্দন ঘোষ লিখেছিলেন সবই ছিল। ডাক্তার
আমি আসলেই এক জীবন্ত পাথর। রোমানিয়ার বিশেষ অঞ্চলে পাওয়া যায় সেই ট্রোভান্ট পাথর। তারা আদতে নাকি গ্রহান্তরের জীব হলেও হতে পারে। স্থানীয় কেউ কেউ ভাবে।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে