বিদায় সহযোদ্ধা
বিদায় সহযোদ্ধা _________________ আলগা পাথর পাহাড়, পাশে পাতাল ছোঁয়া খাদ ডাকবে হঠাৎ, ছেলে আমার রাখেনি সংবাদ। অথচ এই ছেলেটা তার মেধাবী দুই হাতে, চারপাশকে আগলে
বিদায় সহযোদ্ধা _________________ আলগা পাথর পাহাড়, পাশে পাতাল ছোঁয়া খাদ ডাকবে হঠাৎ, ছেলে আমার রাখেনি সংবাদ। অথচ এই ছেলেটা তার মেধাবী দুই হাতে, চারপাশকে আগলে
কল্প(?)গল্প – লক্ষ করেছ কি, ব্যাপারটা একটা প্যাটার্ন ফলো করছে? – ঠিক বলেছেন। প্রত্যেকটা অপরাধের পর আততায়ী আপাতভাবে খুব অপরাধ বোধে ভুগেছে এই রকমের ভাব
(একটি হলেও তো হতে পারে ধরণের জোর করে ভাবা কল্পগল্প) __________ – বাবা, ও বাবা… -তোকে না কতবার বলেছি আমি তোর বাবা না, আমি তোর
এরিখ হেলিকপ্টারের আওয়াজে মাইকেলের কথা স্পষ্ট বুঝতে পারছিল না। এরা এয়ারলিফট করতে এসেছে একটা বাচ্চাকে। বাচ্চাটা বরফের নীচে চাপা পড়েছিল। বাবা আর ছেলে, নিজেদের বানানো
হরিদ্বারে এসে কোনও অচেনা সন্ন্যাসী, যে তত বিখ্যাত নয়, বিখ্যাত হতেও চায় না, তাকে খুঁজে পাওয়া আর খড়ের গাদায় ছুঁচ খুঁজে পাওয়া একই ব্যাপার। সেই
কল্পগল্প এই পাহাড়ের দেশে আসার আগে এই পাহাড়টার সম্বন্ধে অমলের ধারণাই ছিল না। চেনা সমতলের মফস্বল শহরের সঙ্গে কোনও মিলই নেই চালচলনে। বিকেল চারটে বাজতে
জবর দখল ভাবতে গেলেই জবর কথাটার মানে কী, এই প্রশ্নটা মাথার মধ্যে ঝিলিক মারে। ‘মা তোমার বুদ্ধি তো জবর’–মনীশ ঘটকের কুড়ানি কবিতাটার এই লাইন সকাল
আপনারা খবরের কাগজ পড়েন? আহ্হা, ঠিকাছে, ঠিকাছে, সিরিয়াল, ওটিটির মাঝে খবর চ্যানেল তো দ্যাখেন? তাইলেই হবে। বাইনারি কথাটা আগে এত ভালো বুঝতাম না। ইদানিং মিডিয়া
ভগবান অনেক ওপরে থাকেন। তা’ ছাড়া বলতে নেই তাঁর বয়েসও হল অনেক। আর স্বর্গ-মর্তের মাঝের বাতাসটায় ঘোর দূষণ। তা সত্ত্বেও অসীমরঞ্জনের সীমাহীন সাহস তাঁর দৃষ্টি
আজ, ৩০২১ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে জুলাই। অনলাইন বাংলা সাহিত্যের ক্লাসে অনুপম স্যার আসতেই স্ক্রিনে স্ক্রিনে আনন্দধ্বনি শোনা গেল। নানা রকম ব্যতিক্রমী ভাবনায় ছাত্রছাত্রীদের উদ্বুদ্ধ করেন বলে
তোকে আমরা কী দিইনি, কবি? হৃদয় ভাসিয়ে দিবি বলে তোকে দিয়েছি এক অলকানন্দা জল। যথেচ্ছাচারের সুখে নতুন এক দার্শনিক হবি বলে তোকে দিয়েছি মগজের সব
★ (নাটুর পুরো নাম অম্লান নট্টচৌধুরী। পেশায় রিটায়ার্ড কেমিস্ট্রি প্রফেসার। তার ইসকুলের বন্ধুরা তার স্বল্প উচ্চতার জন্য ডাকনাম দিয়েছিল নট্টচৌধুরী থেকে নাটু চৌধুরী সংক্ষেপে নাটু।
বিদায় সহযোদ্ধা _________________ আলগা পাথর পাহাড়, পাশে পাতাল ছোঁয়া খাদ ডাকবে হঠাৎ, ছেলে আমার রাখেনি সংবাদ। অথচ এই ছেলেটা তার মেধাবী দুই হাতে, চারপাশকে আগলে
কল্প(?)গল্প – লক্ষ করেছ কি, ব্যাপারটা একটা প্যাটার্ন ফলো করছে? – ঠিক বলেছেন। প্রত্যেকটা অপরাধের পর আততায়ী আপাতভাবে খুব অপরাধ বোধে ভুগেছে এই রকমের ভাব
(একটি হলেও তো হতে পারে ধরণের জোর করে ভাবা কল্পগল্প) __________ – বাবা, ও বাবা… -তোকে না কতবার বলেছি আমি তোর বাবা না, আমি তোর
এরিখ হেলিকপ্টারের আওয়াজে মাইকেলের কথা স্পষ্ট বুঝতে পারছিল না। এরা এয়ারলিফট করতে এসেছে একটা বাচ্চাকে। বাচ্চাটা বরফের নীচে চাপা পড়েছিল। বাবা আর ছেলে, নিজেদের বানানো
হরিদ্বারে এসে কোনও অচেনা সন্ন্যাসী, যে তত বিখ্যাত নয়, বিখ্যাত হতেও চায় না, তাকে খুঁজে পাওয়া আর খড়ের গাদায় ছুঁচ খুঁজে পাওয়া একই ব্যাপার। সেই
কল্পগল্প এই পাহাড়ের দেশে আসার আগে এই পাহাড়টার সম্বন্ধে অমলের ধারণাই ছিল না। চেনা সমতলের মফস্বল শহরের সঙ্গে কোনও মিলই নেই চালচলনে। বিকেল চারটে বাজতে
জবর দখল ভাবতে গেলেই জবর কথাটার মানে কী, এই প্রশ্নটা মাথার মধ্যে ঝিলিক মারে। ‘মা তোমার বুদ্ধি তো জবর’–মনীশ ঘটকের কুড়ানি কবিতাটার এই লাইন সকাল
আপনারা খবরের কাগজ পড়েন? আহ্হা, ঠিকাছে, ঠিকাছে, সিরিয়াল, ওটিটির মাঝে খবর চ্যানেল তো দ্যাখেন? তাইলেই হবে। বাইনারি কথাটা আগে এত ভালো বুঝতাম না। ইদানিং মিডিয়া
ভগবান অনেক ওপরে থাকেন। তা’ ছাড়া বলতে নেই তাঁর বয়েসও হল অনেক। আর স্বর্গ-মর্তের মাঝের বাতাসটায় ঘোর দূষণ। তা সত্ত্বেও অসীমরঞ্জনের সীমাহীন সাহস তাঁর দৃষ্টি
আজ, ৩০২১ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে জুলাই। অনলাইন বাংলা সাহিত্যের ক্লাসে অনুপম স্যার আসতেই স্ক্রিনে স্ক্রিনে আনন্দধ্বনি শোনা গেল। নানা রকম ব্যতিক্রমী ভাবনায় ছাত্রছাত্রীদের উদ্বুদ্ধ করেন বলে
তোকে আমরা কী দিইনি, কবি? হৃদয় ভাসিয়ে দিবি বলে তোকে দিয়েছি এক অলকানন্দা জল। যথেচ্ছাচারের সুখে নতুন এক দার্শনিক হবি বলে তোকে দিয়েছি মগজের সব
★ (নাটুর পুরো নাম অম্লান নট্টচৌধুরী। পেশায় রিটায়ার্ড কেমিস্ট্রি প্রফেসার। তার ইসকুলের বন্ধুরা তার স্বল্প উচ্চতার জন্য ডাকনাম দিয়েছিল নট্টচৌধুরী থেকে নাটু চৌধুরী সংক্ষেপে নাটু।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে