বিয়ের ছবি
কেউ কেউ স্বয়ং দেয়, আবার কারও বা সন্তানেরা। ফেসবুকের দেওয়ালে অনেকেই দেয় নিজেদের বা মা-বাবার বিয়ের ছবি। অরুণাচল নিজে কোনও দিন দেয়নি নিজের বিয়ের ছবি।
কেউ কেউ স্বয়ং দেয়, আবার কারও বা সন্তানেরা। ফেসবুকের দেওয়ালে অনেকেই দেয় নিজেদের বা মা-বাবার বিয়ের ছবি। অরুণাচল নিজে কোনও দিন দেয়নি নিজের বিয়ের ছবি।
আজ প্রতিপদের ভাইফোঁটা। অথচ বহুল প্রচলিত কিন্তু ভ্রাতৃদ্বিতীয়াটিই। এই নিয়ে ছোটোবেলায় খুব ঝামেলা হত। প্রতিপদে যাদের বাড়িতে ভাইফোঁটা হত, তাদের মেয়েরা খুব ঘ্যাম নিয়ে বলত,
আরজিকর- ৩ ★ আরজিকর-এর এক ছাত্রের মা লিখেছেন। ও’খানে যা ঘটছে, অনেকেই জানতে চেয়েছেন। অনেক খানি জানা যাবে। ______________________________ ওরা সবাই আমার সন্তানতুল্য। তাই এক
প্রায় সত্যি এই গল্পটা আমায় বলেছিলেন, সমুদ্র স্যার। স্যারকে আমি বলেছিলাম গল্পটা একটা গ্রুপে লিখব। ★ শিশু সকালটা ক্রমশ কিশোর হয়ে উঠছে। ডাক্তার সেনগুপ্ত উত্তর
আর জি কর-১ _______________ নামে কি আসে যায়? আমাদের প্রিয়তমা নারীর নাম অপ্রাপনীয়া আমাদের দ্রুততম গাড়ির নাম ন যযৌ ন তস্থৌ আমাদের স্বপ্নসম্ভব বাড়ির নাম
আজ সন্ধ্যের খবরে দেখাল, শিলিগুড়ি থেকে নাকি কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা পাওয়া যাচ্ছে। ভাগ্য ভালো থাকলে, আবহাওয়া ভালো থাকলে, শিলিগুড়ি তথা উত্তর বাংলার নানা জায়গা থেকেই এ’রকম
অবশেষে শুভময় যা কায়মনোবাক্যে চাইছিল, তাই পেয়ে গেল। যদিও পেল, পুরোনো এক গল্পের মোড়কে। সেই যে এক সন্ন্যাসী রোদে পোড়া মাঠে হাঁটার সময় হন্যে হয়ে
ইংরেজি সন ১৯৭৩। মেডিকেল কলেজে পা রাখলাম। তার আগে প্রি-মেডিকেল নামের অর্থহীন একবছরে আমার মাথা চিবোনোর প্রাথমিক কাজটি করেছে, সহপাঠী অমিতাভ। কলেজে এসে আলাপ হল
আমি স্বাস্থ্য দপ্তরের মাথা এবং উপ-মাথাদের কাছে একটা করুণ আবেদন করছি। আপনারা, নিশ্চয়ই, উত্তরের পাহাড় আর পাহাড়ের সানুদেশে থাকা তরাইকে আমাদের মানচিত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে
সকাল থেকে… উঁহু সকাল না ভোররাত থেকে লাইন পড়েছে। তা পড়ুক। মানুষের হাতে টাকা আসা দরকার। বিনায়ক ব্যানার্জি বলেছে। এই পাড়ায় যার কথা বেদবাক্য, যার
একটা কথা গতকাল উঠেছিল আমাদের বন্ধুদের কবিতা পাঠের এক ভার্চুয়াল জমায়েতে। সেখানেই এই বিষয়টা , যা আমি বন্ধুদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, সেটি হল প্যারোডি, মানে নামকরা
তোমরা প্রায়ই তো বক্কাবাজ ঘনাদা’দের, কিম্বা চণ্ডীমণ্ডপের সবজান্তা সেই সিইওকে বলো কথাটা। “কোথায় খাপ খুলেছ শিবাজি?” সেই ‘কোথায় খাপ খুলেছ শিবাজি’র গল্পটা জানো তোমরা? শোনো,
কেউ কেউ স্বয়ং দেয়, আবার কারও বা সন্তানেরা। ফেসবুকের দেওয়ালে অনেকেই দেয় নিজেদের বা মা-বাবার বিয়ের ছবি। অরুণাচল নিজে কোনও দিন দেয়নি নিজের বিয়ের ছবি।
আজ প্রতিপদের ভাইফোঁটা। অথচ বহুল প্রচলিত কিন্তু ভ্রাতৃদ্বিতীয়াটিই। এই নিয়ে ছোটোবেলায় খুব ঝামেলা হত। প্রতিপদে যাদের বাড়িতে ভাইফোঁটা হত, তাদের মেয়েরা খুব ঘ্যাম নিয়ে বলত,
আরজিকর- ৩ ★ আরজিকর-এর এক ছাত্রের মা লিখেছেন। ও’খানে যা ঘটছে, অনেকেই জানতে চেয়েছেন। অনেক খানি জানা যাবে। ______________________________ ওরা সবাই আমার সন্তানতুল্য। তাই এক
প্রায় সত্যি এই গল্পটা আমায় বলেছিলেন, সমুদ্র স্যার। স্যারকে আমি বলেছিলাম গল্পটা একটা গ্রুপে লিখব। ★ শিশু সকালটা ক্রমশ কিশোর হয়ে উঠছে। ডাক্তার সেনগুপ্ত উত্তর
আর জি কর-১ _______________ নামে কি আসে যায়? আমাদের প্রিয়তমা নারীর নাম অপ্রাপনীয়া আমাদের দ্রুততম গাড়ির নাম ন যযৌ ন তস্থৌ আমাদের স্বপ্নসম্ভব বাড়ির নাম
আজ সন্ধ্যের খবরে দেখাল, শিলিগুড়ি থেকে নাকি কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা পাওয়া যাচ্ছে। ভাগ্য ভালো থাকলে, আবহাওয়া ভালো থাকলে, শিলিগুড়ি তথা উত্তর বাংলার নানা জায়গা থেকেই এ’রকম
অবশেষে শুভময় যা কায়মনোবাক্যে চাইছিল, তাই পেয়ে গেল। যদিও পেল, পুরোনো এক গল্পের মোড়কে। সেই যে এক সন্ন্যাসী রোদে পোড়া মাঠে হাঁটার সময় হন্যে হয়ে
ইংরেজি সন ১৯৭৩। মেডিকেল কলেজে পা রাখলাম। তার আগে প্রি-মেডিকেল নামের অর্থহীন একবছরে আমার মাথা চিবোনোর প্রাথমিক কাজটি করেছে, সহপাঠী অমিতাভ। কলেজে এসে আলাপ হল
আমি স্বাস্থ্য দপ্তরের মাথা এবং উপ-মাথাদের কাছে একটা করুণ আবেদন করছি। আপনারা, নিশ্চয়ই, উত্তরের পাহাড় আর পাহাড়ের সানুদেশে থাকা তরাইকে আমাদের মানচিত্রের অবিচ্ছেদ্য অংশ মনে
সকাল থেকে… উঁহু সকাল না ভোররাত থেকে লাইন পড়েছে। তা পড়ুক। মানুষের হাতে টাকা আসা দরকার। বিনায়ক ব্যানার্জি বলেছে। এই পাড়ায় যার কথা বেদবাক্য, যার
একটা কথা গতকাল উঠেছিল আমাদের বন্ধুদের কবিতা পাঠের এক ভার্চুয়াল জমায়েতে। সেখানেই এই বিষয়টা , যা আমি বন্ধুদের জিজ্ঞেস করেছিলাম, সেটি হল প্যারোডি, মানে নামকরা
তোমরা প্রায়ই তো বক্কাবাজ ঘনাদা’দের, কিম্বা চণ্ডীমণ্ডপের সবজান্তা সেই সিইওকে বলো কথাটা। “কোথায় খাপ খুলেছ শিবাজি?” সেই ‘কোথায় খাপ খুলেছ শিবাজি’র গল্পটা জানো তোমরা? শোনো,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে