সবুজ মানুষ
– পারমিশন কি এলো মাস্ অ্যাপ্লিকেশনের ? অপু জিজ্ঞেস করল প্রবল উদ্বেগে। – নাঃ, অনু মাথা নাড়ল। ই-মেলে জানাবার কথা ছিল। দিল্লির ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ
– পারমিশন কি এলো মাস্ অ্যাপ্লিকেশনের ? অপু জিজ্ঞেস করল প্রবল উদ্বেগে। – নাঃ, অনু মাথা নাড়ল। ই-মেলে জানাবার কথা ছিল। দিল্লির ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ
★ করোনা? কার হল ফের?… বুদ্ধিজীবীর! তারা খুব ভালোই চেনে… মিত্র শিবির। কিছুতেই পায় না নাকে পোড়ার গন্ধ নাক নেই… মুণ্ডুই নেই, সব কবন্ধ। সেই
– আপনি তো রাইটার? মানে রাইটারদের একজন? যে লোকটা জিজ্ঞেস করল তার চেহারাটা কেমন যেন। ছেঁড়া ছেঁড়া হলদেটে ফ্যাকাশে চামড়া। হাতে মুখে কালো মেচেতার মত
-এক যে ছিল টিকটিকি। – ছিল তো ছিল। বেশ ছিল। তাতে আমার কী? – আছে আছে। তোমার ব্যাপারও আছে। মন দিয়ে শোনোই না, বাড়িমশাই! –
কাহিনি – উপন্যাস কিম্বা ভূতের গল্পের প্লট পাওয়া যাবে? আছে তোমার কাছে? ছোকরা মাথা নাড়ল। মাথা নাড়া দেখে হ্যাঁ নাকি না বোঝা গেল না। শুনেছি
সপ্তম কিস্তি __________________ অবশেষে ইঁদুরের ভারি খুশি হয়ে গেছে মনটা বেড়ালের গলায় যে শেষমেশ বাঁধা গেছে ঘণ্টা! শুনে ডাক্তার কয়, মনে লাগে বড় ভয়, আবার
বলি ও জনগণ আর ক’খানা উৎসব দে সারিতে তৃতীয় ঢেউ এল বাড়িতে… ও জনগণ সাহসী কাজ হবেই পারিতে। ওমিক্রনের বাবুর মত মিষ্টি নাম পেয়ে দ্যাখেন
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ১২ আমি নিউরোসাইকিয়াট্রি বি ৭৫৩ নম্বর কেবিনের রোগী। আমার কাছে আজ ভিজিটার আসবে। বাড়ির লোকেরা আসবেন। আর আসবে দামিনী। ডাক্তারের নির্দেশ প্রতিবারেই
তোর জন্য ভিড় করেছে হাজার খানা গল্প সবাই তোকে নিজের ভেবে সঙ্গে যেতে চায়। সবাই তোকে ভালোবেসেছে নিজের মত করে গল্পগুলো খুব অবাধ্য… সকালে সন্ধ্যায়।
গোড়ালি ছিল উন্মুক্ত তোমার হাতে তির ছিল কিন্তু তুমি পৌঁছোলেই না… রাস্তাতে কি ভিড় ছিল? কিম্বা হয়তো এসেওছিলে আমায় চিনতে পারোনি নিখুঁত কোনও উদাসীনতা করল
বাঙালকে হাইকোর্ট দেখানো একটা প্রাচীন বাক্যবন্ধ। প্রাচীন বললাম বটে, কিন্তু সেই অর্থে সুপ্রাচীন কিন্তু নয়। এর শুরু কলকাতায় হাইকোর্ট ছিল? কে জানে। অরুণাচল খুব ছোটোবেলা
– পারমিশন কি এলো মাস্ অ্যাপ্লিকেশনের ? অপু জিজ্ঞেস করল প্রবল উদ্বেগে। – নাঃ, অনু মাথা নাড়ল। ই-মেলে জানাবার কথা ছিল। দিল্লির ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ
★ করোনা? কার হল ফের?… বুদ্ধিজীবীর! তারা খুব ভালোই চেনে… মিত্র শিবির। কিছুতেই পায় না নাকে পোড়ার গন্ধ নাক নেই… মুণ্ডুই নেই, সব কবন্ধ। সেই
– আপনি তো রাইটার? মানে রাইটারদের একজন? যে লোকটা জিজ্ঞেস করল তার চেহারাটা কেমন যেন। ছেঁড়া ছেঁড়া হলদেটে ফ্যাকাশে চামড়া। হাতে মুখে কালো মেচেতার মত
-এক যে ছিল টিকটিকি। – ছিল তো ছিল। বেশ ছিল। তাতে আমার কী? – আছে আছে। তোমার ব্যাপারও আছে। মন দিয়ে শোনোই না, বাড়িমশাই! –
কাহিনি – উপন্যাস কিম্বা ভূতের গল্পের প্লট পাওয়া যাবে? আছে তোমার কাছে? ছোকরা মাথা নাড়ল। মাথা নাড়া দেখে হ্যাঁ নাকি না বোঝা গেল না। শুনেছি
সপ্তম কিস্তি __________________ অবশেষে ইঁদুরের ভারি খুশি হয়ে গেছে মনটা বেড়ালের গলায় যে শেষমেশ বাঁধা গেছে ঘণ্টা! শুনে ডাক্তার কয়, মনে লাগে বড় ভয়, আবার
বলি ও জনগণ আর ক’খানা উৎসব দে সারিতে তৃতীয় ঢেউ এল বাড়িতে… ও জনগণ সাহসী কাজ হবেই পারিতে। ওমিক্রনের বাবুর মত মিষ্টি নাম পেয়ে দ্যাখেন
দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি বিশেষ ১২ আমি নিউরোসাইকিয়াট্রি বি ৭৫৩ নম্বর কেবিনের রোগী। আমার কাছে আজ ভিজিটার আসবে। বাড়ির লোকেরা আসবেন। আর আসবে দামিনী। ডাক্তারের নির্দেশ প্রতিবারেই
তোর জন্য ভিড় করেছে হাজার খানা গল্প সবাই তোকে নিজের ভেবে সঙ্গে যেতে চায়। সবাই তোকে ভালোবেসেছে নিজের মত করে গল্পগুলো খুব অবাধ্য… সকালে সন্ধ্যায়।
গোড়ালি ছিল উন্মুক্ত তোমার হাতে তির ছিল কিন্তু তুমি পৌঁছোলেই না… রাস্তাতে কি ভিড় ছিল? কিম্বা হয়তো এসেওছিলে আমায় চিনতে পারোনি নিখুঁত কোনও উদাসীনতা করল
বাঙালকে হাইকোর্ট দেখানো একটা প্রাচীন বাক্যবন্ধ। প্রাচীন বললাম বটে, কিন্তু সেই অর্থে সুপ্রাচীন কিন্তু নয়। এর শুরু কলকাতায় হাইকোর্ট ছিল? কে জানে। অরুণাচল খুব ছোটোবেলা
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে