Ol Man River
বিখ্যাত গায়ক পল রোবসনের এক অতিপরিচিত গান গেয়ে শোনালেন দীপঙ্কর ঘোষ। আরও বেশী পরিচিত এই গানটি অবলম্বনে ভূপেন হাজারিকার ‘বিস্তীর্ণ দুপারের অসংখ্য মানুষের হাহাকার…’।
বিখ্যাত গায়ক পল রোবসনের এক অতিপরিচিত গান গেয়ে শোনালেন দীপঙ্কর ঘোষ। আরও বেশী পরিচিত এই গানটি অবলম্বনে ভূপেন হাজারিকার ‘বিস্তীর্ণ দুপারের অসংখ্য মানুষের হাহাকার…’।
(প্রতিটি লেখায় একটি করে কবিতা ফাউ) ★★★★★অদ্যকার বিষয়বস্তু মদ্য★★★★ “সুরাসাগর পার করেও আমি তৃষ্ণার্ত।। তোমার ওষ্ঠাধরে মেটাও তৃষ্ণা। সততঃ বিশুষ্ক হৃদয়; মদ্য কি মেটায় সে
আমাদের ইস্কুলের দীপঙ্কর বলে একজন কবি ছিলো। সে লিখেছিলো:- আদিগন্ত নেশাতুর- রূপ যৌবন আঁকড়ে আঁকড়ে বয়স চলে যায়। আমি নেশায় অতৃপ্ত ঠোঁট পেতে থাকি তোমার
অনেকক্ষণ থেকেই আমি একটা কথা বলতে চাইছি। অন্ততঃ যদি কেউ একটা কাগজ কলম দিতো। আমার মুখ নাক সব একটা মুখোশে ঢাকা। গলার ভেতরে কষ্ট- কী
সেদিন কলেজে গাছের ছাওয়ায় বসে পাঁচু অর্থাৎ পাঞ্চজন্য রায় এবং চাঁদু অর্থাৎ চন্দ্রাণী মাহাতো ভাগাভাগি করে বিড়ি খাচ্ছিলেন। বলা যায় ওরা ইয়ে মানে পরস্পরের আকর্ষণে
অনাদি অতীত অনন্ত রাতে কেন শুধু চেয়ে রও শরৎ নয়। তবু ঘন নীল আকাশে দু চারটে সাদা মেঘ।একটা কালো, ঘন নয়, অল্প কালো একটা জলভরা
বিষয় খুব সিরিয়াস। এখানে আমরা কোনও লঘু আলোচনা করবো না। প্রথমেই আমাদের, মানে এইসব খুপরিজীবী হাতুড়েদের কিছু নিত্য অভিজ্ঞতা নিয়ে বলবো, তারপর যাবো বিষয়ের বিস্তারে।
কোঁচকানো শিরা ওঠা হাতে বুড়ো গাড়ির স্টিয়ারিং ধরা। বুড়ো গাড়ি ভারী খুশি কতো মাস, কতো বছর পরে বুড়ো ডাক্তার বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। সিগারেটের ধোঁয়া খোলা
সূত্র ১ [একজন ব্যতীক্রমী মহিলা। আমার মা। ডাক্তার গায়ত্রী দত্ত। অসীম দারিদ্র্যের ভেতর দিয়ে বড়ো হয়েছে, সরকারি ইশকুলে পড়ারও পয়সা ছিলো না- তাই প্রাইভেটে ম্যাট্রিক,ইন্টারমিডিয়েট
জানালা খোলা। সন্ধেবেলা আকাশে বেশ কয়েকটা রং খেলা করছে। লাল থেকে গেরুয়া, নীল থেকে বেগুনি থেকে নীলচে কালো। তাতে ফুটে উঠছে হীরের কুচির মতো ছোটো
গলাটা অসম্ভব শুকনো লাগছে। দীপ্তর মনে হচ্ছে কতোদিন জল খায়নি- অথচ অ্যাকোয়াগার্ড ভর্তি জল। সকালেই মানসীদিদি ভরে দিয়ে গ্যাছে। সকালে ব্রেকফাস্ট তৈরি করে, দুবেলার ভাত
বিখ্যাত গায়ক পল রোবসনের এক অতিপরিচিত গান গেয়ে শোনালেন দীপঙ্কর ঘোষ। আরও বেশী পরিচিত এই গানটি অবলম্বনে ভূপেন হাজারিকার ‘বিস্তীর্ণ দুপারের অসংখ্য মানুষের হাহাকার…’।
(প্রতিটি লেখায় একটি করে কবিতা ফাউ) ★★★★★অদ্যকার বিষয়বস্তু মদ্য★★★★ “সুরাসাগর পার করেও আমি তৃষ্ণার্ত।। তোমার ওষ্ঠাধরে মেটাও তৃষ্ণা। সততঃ বিশুষ্ক হৃদয়; মদ্য কি মেটায় সে
আমাদের ইস্কুলের দীপঙ্কর বলে একজন কবি ছিলো। সে লিখেছিলো:- আদিগন্ত নেশাতুর- রূপ যৌবন আঁকড়ে আঁকড়ে বয়স চলে যায়। আমি নেশায় অতৃপ্ত ঠোঁট পেতে থাকি তোমার
অনেকক্ষণ থেকেই আমি একটা কথা বলতে চাইছি। অন্ততঃ যদি কেউ একটা কাগজ কলম দিতো। আমার মুখ নাক সব একটা মুখোশে ঢাকা। গলার ভেতরে কষ্ট- কী
সেদিন কলেজে গাছের ছাওয়ায় বসে পাঁচু অর্থাৎ পাঞ্চজন্য রায় এবং চাঁদু অর্থাৎ চন্দ্রাণী মাহাতো ভাগাভাগি করে বিড়ি খাচ্ছিলেন। বলা যায় ওরা ইয়ে মানে পরস্পরের আকর্ষণে
অনাদি অতীত অনন্ত রাতে কেন শুধু চেয়ে রও শরৎ নয়। তবু ঘন নীল আকাশে দু চারটে সাদা মেঘ।একটা কালো, ঘন নয়, অল্প কালো একটা জলভরা
বিষয় খুব সিরিয়াস। এখানে আমরা কোনও লঘু আলোচনা করবো না। প্রথমেই আমাদের, মানে এইসব খুপরিজীবী হাতুড়েদের কিছু নিত্য অভিজ্ঞতা নিয়ে বলবো, তারপর যাবো বিষয়ের বিস্তারে।
কোঁচকানো শিরা ওঠা হাতে বুড়ো গাড়ির স্টিয়ারিং ধরা। বুড়ো গাড়ি ভারী খুশি কতো মাস, কতো বছর পরে বুড়ো ডাক্তার বাড়ি ফিরে যাচ্ছে। সিগারেটের ধোঁয়া খোলা
সূত্র ১ [একজন ব্যতীক্রমী মহিলা। আমার মা। ডাক্তার গায়ত্রী দত্ত। অসীম দারিদ্র্যের ভেতর দিয়ে বড়ো হয়েছে, সরকারি ইশকুলে পড়ারও পয়সা ছিলো না- তাই প্রাইভেটে ম্যাট্রিক,ইন্টারমিডিয়েট
জানালা খোলা। সন্ধেবেলা আকাশে বেশ কয়েকটা রং খেলা করছে। লাল থেকে গেরুয়া, নীল থেকে বেগুনি থেকে নীলচে কালো। তাতে ফুটে উঠছে হীরের কুচির মতো ছোটো
গলাটা অসম্ভব শুকনো লাগছে। দীপ্তর মনে হচ্ছে কতোদিন জল খায়নি- অথচ অ্যাকোয়াগার্ড ভর্তি জল। সকালেই মানসীদিদি ভরে দিয়ে গ্যাছে। সকালে ব্রেকফাস্ট তৈরি করে, দুবেলার ভাত
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে