দীপঙ্করের চিঠি
প্রিয় পুণ্যদা, আশা করি কুশলে আছেন। সূর্যের তলায় চমৎকার জীবন যাপন করছেন। আমি অত্যন্ত বিপন্ন। আর্থিক এবং মানসিক সঙ্কটে আছি। তাহলে গুছিয়ে বলি। সে অর্থে
প্রিয় পুণ্যদা, আশা করি কুশলে আছেন। সূর্যের তলায় চমৎকার জীবন যাপন করছেন। আমি অত্যন্ত বিপন্ন। আর্থিক এবং মানসিক সঙ্কটে আছি। তাহলে গুছিয়ে বলি। সে অর্থে
অবন্তিকা, এখন গণ হিস্টেরিয়া থেমে গেছে। অবন্তিকা, এখন গণ হিস্টেরিয়া প্রশমিত। এসো আমরা তোমার সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ জানিয়ে একটু গল্প করি।তোমার চলে যাওয়ায় সবাইকার বিদ্রূপ এখন
শরতের রাত। ডাক্তার সম্রাট চক্রবর্তী বসে আছে বারান্দায়। দেশের বাড়িতে। হাস্নুহানা, যুঁই, মাধবীলতার গন্ধ আসছে। হাওয়া দিলে দূর নারকেল পাতার ঝরঝর শব্দ আসছে। কিছু স্মৃতিও
হাতুড়ে যখন বৃদ্ধ, তখন একটা ইউরোলজি ক্যাম্পে প্রাথমিক ঝাড়াই বাছাইয়ের কাজ এসে জুটলো ওনার কপালে। হাতুড়ে ভয়ানক খুশি। একবেলা খাওয়া ফ্রি তার ওপর কত্তো বড়ো
খালপাড়ে বাঁশঝাড়ে ঝুপসি আঁধারে একটা লোক বসে ছিলো। তখন সবে শ্রাবণসন্ধ্যার শহুরে ধোঁয়াশা ঘনিয়ে আসছে। দূরাগত গাড়ির হর্নের শব্দ আর গ্রাম্য শঙ্খধ্বনি মিলে যাচ্ছিল। আমাদের
আমাদের তপ্ননবাবু একটা চায়ের দোকানে বসে পতাকা বিড়ি ফুঁকছিলেন। আপাততঃ উনি খালপাড় বস্তি থেকে উচ্ছেদ হয়ে একটা ফ্ল্যাটে উন্নীত হয়েছেন। সেখানে একতলায় কমনরুমে এক বন্ধুর
বিকেলে ক্লাস শেষের পরে তমোঘ্ন কলেজ ক্যান্টিনে এসে বসেছিলো। হাতে একটা মাউন্টেন ডিউ। মাঝে মাঝে ছোট ছোট চুমুক দিচ্ছে। বগা এসে বললো” কিরে আজ রিহার্শ
সকালটা মেঘলা মেঘলা ছিলো। বাতাস বৃষ্টি বৃষ্টি। আমাদের বুড়ো হাতুড়ে ওনার স্কুটারটা হবু রোদের আয়ত্ত্বের বাইরে একটু তাক মতো দন্ডায়মান করলেন। ছায়া মাড়িয়ে মাড়িয়ে আমাদের
সঞ্জিদা হাসপাতালের লাউঞ্জে বসে ছিলো। একজন চাওয়ালা ঝুলন্ত স্টোভে কেৎলি বসিয়ে ঘুরছে দেখে ডাক দিলো। পাশের চেয়ারে একজন মোবাইল কানে ঊচ্চৈস্বরে হিন্দিতে বকবক করে যাচ্ছে।
১৯/৯/২০২০ একটা ছোট্ট প্যাকেট হাতের মুঠোয় ধরে শ্যামল অন্যমনস্ক এগিয়ে চলছে। চেনা অলিগলি বেয়ে। ভাদ্রের পড়ন্ত দুপুর। সূর্য কিঞ্চিৎ দক্ষিণ ঘেঁষা। এলোমেলো উড়ো মেঘ আকাশে
সকাল বেলা। একজন বৃদ্ধ একটা আরামকেদারায় বসে খবরের কাগজ পড়ছেন। একটা গোল ঘরের মতো, ঠিক ঘরও নয়, বারান্দাও নয়। লাল নিট সিমেন্টের সহস্র ফাটা দাগের
সংবাদপত্রে প্রকাশ এক ব্যক্তির মৃত্যুর পরে তাঁর মৃতদেহ নিয়ে শুধু একটা শংসাপত্রের (ডেথ সার্টিফিকেট) জন্য তাঁর বিধবা স্ত্রী পাঁচ ঘন্টা দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছিলেন। ভদ্রলোক টিবিতে
প্রিয় পুণ্যদা, আশা করি কুশলে আছেন। সূর্যের তলায় চমৎকার জীবন যাপন করছেন। আমি অত্যন্ত বিপন্ন। আর্থিক এবং মানসিক সঙ্কটে আছি। তাহলে গুছিয়ে বলি। সে অর্থে
অবন্তিকা, এখন গণ হিস্টেরিয়া থেমে গেছে। অবন্তিকা, এখন গণ হিস্টেরিয়া প্রশমিত। এসো আমরা তোমার সিদ্ধান্তকে কুর্নিশ জানিয়ে একটু গল্প করি।তোমার চলে যাওয়ায় সবাইকার বিদ্রূপ এখন
শরতের রাত। ডাক্তার সম্রাট চক্রবর্তী বসে আছে বারান্দায়। দেশের বাড়িতে। হাস্নুহানা, যুঁই, মাধবীলতার গন্ধ আসছে। হাওয়া দিলে দূর নারকেল পাতার ঝরঝর শব্দ আসছে। কিছু স্মৃতিও
হাতুড়ে যখন বৃদ্ধ, তখন একটা ইউরোলজি ক্যাম্পে প্রাথমিক ঝাড়াই বাছাইয়ের কাজ এসে জুটলো ওনার কপালে। হাতুড়ে ভয়ানক খুশি। একবেলা খাওয়া ফ্রি তার ওপর কত্তো বড়ো
খালপাড়ে বাঁশঝাড়ে ঝুপসি আঁধারে একটা লোক বসে ছিলো। তখন সবে শ্রাবণসন্ধ্যার শহুরে ধোঁয়াশা ঘনিয়ে আসছে। দূরাগত গাড়ির হর্নের শব্দ আর গ্রাম্য শঙ্খধ্বনি মিলে যাচ্ছিল। আমাদের
আমাদের তপ্ননবাবু একটা চায়ের দোকানে বসে পতাকা বিড়ি ফুঁকছিলেন। আপাততঃ উনি খালপাড় বস্তি থেকে উচ্ছেদ হয়ে একটা ফ্ল্যাটে উন্নীত হয়েছেন। সেখানে একতলায় কমনরুমে এক বন্ধুর
বিকেলে ক্লাস শেষের পরে তমোঘ্ন কলেজ ক্যান্টিনে এসে বসেছিলো। হাতে একটা মাউন্টেন ডিউ। মাঝে মাঝে ছোট ছোট চুমুক দিচ্ছে। বগা এসে বললো” কিরে আজ রিহার্শ
সকালটা মেঘলা মেঘলা ছিলো। বাতাস বৃষ্টি বৃষ্টি। আমাদের বুড়ো হাতুড়ে ওনার স্কুটারটা হবু রোদের আয়ত্ত্বের বাইরে একটু তাক মতো দন্ডায়মান করলেন। ছায়া মাড়িয়ে মাড়িয়ে আমাদের
সঞ্জিদা হাসপাতালের লাউঞ্জে বসে ছিলো। একজন চাওয়ালা ঝুলন্ত স্টোভে কেৎলি বসিয়ে ঘুরছে দেখে ডাক দিলো। পাশের চেয়ারে একজন মোবাইল কানে ঊচ্চৈস্বরে হিন্দিতে বকবক করে যাচ্ছে।
১৯/৯/২০২০ একটা ছোট্ট প্যাকেট হাতের মুঠোয় ধরে শ্যামল অন্যমনস্ক এগিয়ে চলছে। চেনা অলিগলি বেয়ে। ভাদ্রের পড়ন্ত দুপুর। সূর্য কিঞ্চিৎ দক্ষিণ ঘেঁষা। এলোমেলো উড়ো মেঘ আকাশে
সকাল বেলা। একজন বৃদ্ধ একটা আরামকেদারায় বসে খবরের কাগজ পড়ছেন। একটা গোল ঘরের মতো, ঠিক ঘরও নয়, বারান্দাও নয়। লাল নিট সিমেন্টের সহস্র ফাটা দাগের
সংবাদপত্রে প্রকাশ এক ব্যক্তির মৃত্যুর পরে তাঁর মৃতদেহ নিয়ে শুধু একটা শংসাপত্রের (ডেথ সার্টিফিকেট) জন্য তাঁর বিধবা স্ত্রী পাঁচ ঘন্টা দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছিলেন। ভদ্রলোক টিবিতে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে