টিবি, রাজরোগ ও দুচার কথা
প্রাগৈতিহাসিক সমস্ত গল্পের হিরো বা হিরোইন টিবিতে মুখে রক্ত তুলে’ তুলে’ মারা যেতো। ফলতঃ টিবি একটা মহান ট্র্যাজিক রোগ হিসেবে চিহ্নিত হ’য়ে পড়ে। বিশেষতঃ গরীব
প্রাগৈতিহাসিক সমস্ত গল্পের হিরো বা হিরোইন টিবিতে মুখে রক্ত তুলে’ তুলে’ মারা যেতো। ফলতঃ টিবি একটা মহান ট্র্যাজিক রোগ হিসেবে চিহ্নিত হ’য়ে পড়ে। বিশেষতঃ গরীব
লগ্ন গোধূলি, খালপাড়ের সন্ধেবেলা, ভাঙা সিমেন্টের টুকরোর ওপর উপবিষ্ট বুড়ো হাতুড়ে। আজ ওনার ভারি মনখারাপ। এ্যাকে দু হাজার সাত সালে কেনা একটা শৌখিন চটি আজ
(এই লেখা ছ’মাস বা তদুর্ধ্ব শিশুদের জন্য লেখা) হাতুড়ে শস, পেঁয়াজ, চানাচুর দিয়ে মৌরি খাচ্ছিলেন। এবং বিশকুট দিয়ে চা পান করার স্মৃতি রোমন্থন (জাবর) করছিলেন।
ঘোষের মিষ্টির দোকানের ভেতরে দুই খান বেঞ্চি পাতা । মিষ্টি প্রদর্শনীর বাক্সের ওপরে একটা আলো জ্বলছে তার আভায় আড্ডা জমে ক্ষীর। এটা মুক্ত আড্ডা। এখানে
সুন্দরীকে বললেই সুড়সুড় করে’ বাথরুমে গিয়ে শাওয়ারের তলায় গিয়ে দাঁড়ায়- তখন তার ন্যাজ চলে যায় পেটের তলায়। তখন সে বাস্তবিকই একটি ভেজা বেড়াল। চানের পরে
(কিচ্ছু না জেনে, ভুলভাল লেখার জন্য দীপঙ্করের খ্যাতি আছে।কিন্তু আমি যেটুকু বুঝেছি সেটুকু পড়ে যদি কেউ মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে উৎসাহী হয় তাহলে এই লেখা সার্থক)
আজ পর্যন্ত ভারতে মোট করোনা-মৃত্যু কতো? তথ্য সত্য রিকভারি এবং মৃত্যু সাবধান।। সাবধান।। সাবধান।। নওজওয়ান।। হুঁশিয়ার ।। [একটা ছোট্ট ফিরে দ্যাখা] মহামান্য ভারত সরকারের তথ্য
সেদিন সারাদিন অবিশ্রান্ত বর্ষণ হয়ে অবশেষে একটু শান্ত হয়েছে। করোনাকে তিন তুড়ি মেরে চাতাল হাতুড়ে একটা নিকটবর্তী চা-দোকানে উপবেশন করেছে। মাথার ওপরে নীল প্লাস্টিকের ছাদ
সে এক প্রলয়কাল। তখনও ফটাস করিয়া ব্রহ্মকমল ফুটিত, রামদেব্বাবা জন্মগ্রহণ করিতে পারেন নাই কিন্তু জীবক কথিত গাছগাছালি পৃথিবীতে বিদ্যমান ছিলো, ভীষক-সকল, কবিরাজকুল,ইউনানী, হেকিম, তন্ত্র, মন্ত্র,
রাস্তা ধরে ফিরতে ফিরতে পকেট হাতড়ে বিতান চাবির থোকাটা বার করে হাতে নিলো, যে চাবিটার মাথার ঘাটগুলো খুব কাছে কাছে ছোটছোট একটু বেশী মসৃণ সেটা
মিনিয়াপোলিসের ওরফিল্ড ল্যাবরেটরি। মাইক্রোসফ্টের অ্যন-ইকোইক চেম্বার। যেখানে শব্দমাত্রা শূন্যেরও নিচে। -20 ডেসিবেল। অর্থাৎ শব্দহীন স্থান। এ আমার আপনার দুঃস্বপ্নেরও বাইরে। হ্যাঁ, আমি দুঃস্বপ্ন কথাটা খুব
ধূমপান করলে পা কেটে বাদ। সত্যিই চরম তালিবানি ব্যাপার স্যাপার। খুপরি ছেড়ে আলিসান পলিক্লিনিকে গিয়েও হাতুড়ে ওভ্যেস ছাড়েননি। সেই পেঁকো খালপাড়ে সন্ধ্যাযাপন ওনার নৈমিত্তিক ব্যামো।
প্রাগৈতিহাসিক সমস্ত গল্পের হিরো বা হিরোইন টিবিতে মুখে রক্ত তুলে’ তুলে’ মারা যেতো। ফলতঃ টিবি একটা মহান ট্র্যাজিক রোগ হিসেবে চিহ্নিত হ’য়ে পড়ে। বিশেষতঃ গরীব
লগ্ন গোধূলি, খালপাড়ের সন্ধেবেলা, ভাঙা সিমেন্টের টুকরোর ওপর উপবিষ্ট বুড়ো হাতুড়ে। আজ ওনার ভারি মনখারাপ। এ্যাকে দু হাজার সাত সালে কেনা একটা শৌখিন চটি আজ
(এই লেখা ছ’মাস বা তদুর্ধ্ব শিশুদের জন্য লেখা) হাতুড়ে শস, পেঁয়াজ, চানাচুর দিয়ে মৌরি খাচ্ছিলেন। এবং বিশকুট দিয়ে চা পান করার স্মৃতি রোমন্থন (জাবর) করছিলেন।
ঘোষের মিষ্টির দোকানের ভেতরে দুই খান বেঞ্চি পাতা । মিষ্টি প্রদর্শনীর বাক্সের ওপরে একটা আলো জ্বলছে তার আভায় আড্ডা জমে ক্ষীর। এটা মুক্ত আড্ডা। এখানে
সুন্দরীকে বললেই সুড়সুড় করে’ বাথরুমে গিয়ে শাওয়ারের তলায় গিয়ে দাঁড়ায়- তখন তার ন্যাজ চলে যায় পেটের তলায়। তখন সে বাস্তবিকই একটি ভেজা বেড়াল। চানের পরে
(কিচ্ছু না জেনে, ভুলভাল লেখার জন্য দীপঙ্করের খ্যাতি আছে।কিন্তু আমি যেটুকু বুঝেছি সেটুকু পড়ে যদি কেউ মহাকাশ বিজ্ঞান নিয়ে উৎসাহী হয় তাহলে এই লেখা সার্থক)
আজ পর্যন্ত ভারতে মোট করোনা-মৃত্যু কতো? তথ্য সত্য রিকভারি এবং মৃত্যু সাবধান।। সাবধান।। সাবধান।। নওজওয়ান।। হুঁশিয়ার ।। [একটা ছোট্ট ফিরে দ্যাখা] মহামান্য ভারত সরকারের তথ্য
সেদিন সারাদিন অবিশ্রান্ত বর্ষণ হয়ে অবশেষে একটু শান্ত হয়েছে। করোনাকে তিন তুড়ি মেরে চাতাল হাতুড়ে একটা নিকটবর্তী চা-দোকানে উপবেশন করেছে। মাথার ওপরে নীল প্লাস্টিকের ছাদ
সে এক প্রলয়কাল। তখনও ফটাস করিয়া ব্রহ্মকমল ফুটিত, রামদেব্বাবা জন্মগ্রহণ করিতে পারেন নাই কিন্তু জীবক কথিত গাছগাছালি পৃথিবীতে বিদ্যমান ছিলো, ভীষক-সকল, কবিরাজকুল,ইউনানী, হেকিম, তন্ত্র, মন্ত্র,
রাস্তা ধরে ফিরতে ফিরতে পকেট হাতড়ে বিতান চাবির থোকাটা বার করে হাতে নিলো, যে চাবিটার মাথার ঘাটগুলো খুব কাছে কাছে ছোটছোট একটু বেশী মসৃণ সেটা
মিনিয়াপোলিসের ওরফিল্ড ল্যাবরেটরি। মাইক্রোসফ্টের অ্যন-ইকোইক চেম্বার। যেখানে শব্দমাত্রা শূন্যেরও নিচে। -20 ডেসিবেল। অর্থাৎ শব্দহীন স্থান। এ আমার আপনার দুঃস্বপ্নেরও বাইরে। হ্যাঁ, আমি দুঃস্বপ্ন কথাটা খুব
ধূমপান করলে পা কেটে বাদ। সত্যিই চরম তালিবানি ব্যাপার স্যাপার। খুপরি ছেড়ে আলিসান পলিক্লিনিকে গিয়েও হাতুড়ে ওভ্যেস ছাড়েননি। সেই পেঁকো খালপাড়ে সন্ধ্যাযাপন ওনার নৈমিত্তিক ব্যামো।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে