
মারীর দেশের শিক্ষক দিবস
১. আসিফা বিবির (নাম পরিবর্তিত) প্রসব যন্ত্রণা উঠেছিল অনেক আগেই। গোঁড়া পরিবারের মুরুব্বিদের ফতোয়ায় হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে বাড়িতেই প্রসব করানোর বন্দোবস্ত হয়। বাচ্চা জন্মের
১. আসিফা বিবির (নাম পরিবর্তিত) প্রসব যন্ত্রণা উঠেছিল অনেক আগেই। গোঁড়া পরিবারের মুরুব্বিদের ফতোয়ায় হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে বাড়িতেই প্রসব করানোর বন্দোবস্ত হয়। বাচ্চা জন্মের
সক্কাল সক্কাল সবে হাজিরা খাতায় সইসাবুদ সেরে সারাদিনের যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছি.. ওয়ার্ড থেকে ফোন.. – শিগগির আসুন ডক্টর। খুব খারাপ বাচ্চা এসেছে.. পিপিই গলিয়ে হন্তদন্ত
মানে, ওই কী যেন বলে.. ‘যোদ্ধা-টোদ্ধা’ সেসব তখন অনেকেই বলে দিয়েছেন। খুব জরুরি কাজে কাউকে টুক করে ফোন সেরে নিতে গেলেও তার আগে সাড়ে বাহাত্তর
‘মগের মুলুক’ কথাটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। আরাকান রাজ্যের মগ ও পর্তুগিজ দস্যুরা মিলে মোগল আমলে এখানে ভয়ের রাজত্ব গড়ে তুলেছিল। সুপ্রাচীন তাম্রলিপ্ত বন্দরের গরিমা
লক-ডাউনের জন্য বহুদিন শালবনী যেতে পারিনি। বাড়ির কাছের চেম্বারে নিয়মিত রোগী দেখলেও দূরের চেম্বারগুলোয় যাওয়া সম্ভব ছিল না। অনেক বাচ্চার ভ্যাক্সিন বাকি ছিল। তাছাড়া আরও
১. নবজাতকের জন্মের পর পরিষ্কার লিনেন কাপড় দিয়ে বাচ্চার গায়ে লেগে থাকা রক্ত, বাচ্চার কালো পায়খানা, মায়ের অ্যামনিওটিক তরল (বাচ্চা মায়ের জরায়ুতে যে জলে ভেসে
১. প্রথম ছ’মাস বাচ্চা শুধুই বুকের দুধ খাবে। বাড়তি জল, চরণামৃত, মধু, তুলসী পাতার রস ইত্যাদি কিছুই না। ২. হজমের ওষুধ, গ্রাইপ ওয়াটার, এনজাইম ইত্যাদি
– তা, এই কাজটি কার? – আর বলনি বাপু, অর শাউড়িকে কতবার বললি ইরকম কোরো নি। ডাক্তর দেখি লও.. – তারপর? – সে কি আর
বিষয়ে আসার আগে ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখবো। চিকিৎসকের দায়িত্ব বোঝাতে গিয়ে অ্যামব্রোস প্যারি বলেছিলেন, ‘Cure occasionally, relieve often, console always’। এই সান্ত্বনা দেওয়ার চিকিৎসার নাম
ডাঃ ঘোষের চেম্বারে আজ ভ্যাক্সিন নেওয়ার ভিড়। সরকারি নির্দেশিকা মেনে ডাঃ ঘোষ ভ্যাক্সিনেশন বন্ধ রেখেছিলেন। সরকারি নির্দেশিকার ‘১৪ ই এপ্রিল’ বহুদিন পেরিয়ে যাওয়ার পরেও সরকারি
চেম্বার প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। স্যারের বন্ধু অবিনাশবাবুও এসে গেছেন। অবিনাশবাবু স্থানীয় স্কুলে কেমিস্ট্রির শিক্ষক। স্যার আর অবিনাশবাবু অভিন্নহৃদয় বন্ধু। রোজ আড্ডা না দিলে দুজনের
লেখার শুরুতে আগে নিজের একটু ভণিতা করে নিই। তাহলে লেখাটা বুঝতে সুবিধে হবে। ১. নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। গ্রামের স্কুলে পড়তাম। আর্থিক কারণেই সব বইপত্র একার
১. আসিফা বিবির (নাম পরিবর্তিত) প্রসব যন্ত্রণা উঠেছিল অনেক আগেই। গোঁড়া পরিবারের মুরুব্বিদের ফতোয়ায় হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে বাড়িতেই প্রসব করানোর বন্দোবস্ত হয়। বাচ্চা জন্মের
সক্কাল সক্কাল সবে হাজিরা খাতায় সইসাবুদ সেরে সারাদিনের যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছি.. ওয়ার্ড থেকে ফোন.. – শিগগির আসুন ডক্টর। খুব খারাপ বাচ্চা এসেছে.. পিপিই গলিয়ে হন্তদন্ত
মানে, ওই কী যেন বলে.. ‘যোদ্ধা-টোদ্ধা’ সেসব তখন অনেকেই বলে দিয়েছেন। খুব জরুরি কাজে কাউকে টুক করে ফোন সেরে নিতে গেলেও তার আগে সাড়ে বাহাত্তর
‘মগের মুলুক’ কথাটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। আরাকান রাজ্যের মগ ও পর্তুগিজ দস্যুরা মিলে মোগল আমলে এখানে ভয়ের রাজত্ব গড়ে তুলেছিল। সুপ্রাচীন তাম্রলিপ্ত বন্দরের গরিমা
লক-ডাউনের জন্য বহুদিন শালবনী যেতে পারিনি। বাড়ির কাছের চেম্বারে নিয়মিত রোগী দেখলেও দূরের চেম্বারগুলোয় যাওয়া সম্ভব ছিল না। অনেক বাচ্চার ভ্যাক্সিন বাকি ছিল। তাছাড়া আরও
১. নবজাতকের জন্মের পর পরিষ্কার লিনেন কাপড় দিয়ে বাচ্চার গায়ে লেগে থাকা রক্ত, বাচ্চার কালো পায়খানা, মায়ের অ্যামনিওটিক তরল (বাচ্চা মায়ের জরায়ুতে যে জলে ভেসে
১. প্রথম ছ’মাস বাচ্চা শুধুই বুকের দুধ খাবে। বাড়তি জল, চরণামৃত, মধু, তুলসী পাতার রস ইত্যাদি কিছুই না। ২. হজমের ওষুধ, গ্রাইপ ওয়াটার, এনজাইম ইত্যাদি
– তা, এই কাজটি কার? – আর বলনি বাপু, অর শাউড়িকে কতবার বললি ইরকম কোরো নি। ডাক্তর দেখি লও.. – তারপর? – সে কি আর
বিষয়ে আসার আগে ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখবো। চিকিৎসকের দায়িত্ব বোঝাতে গিয়ে অ্যামব্রোস প্যারি বলেছিলেন, ‘Cure occasionally, relieve often, console always’। এই সান্ত্বনা দেওয়ার চিকিৎসার নাম
ডাঃ ঘোষের চেম্বারে আজ ভ্যাক্সিন নেওয়ার ভিড়। সরকারি নির্দেশিকা মেনে ডাঃ ঘোষ ভ্যাক্সিনেশন বন্ধ রেখেছিলেন। সরকারি নির্দেশিকার ‘১৪ ই এপ্রিল’ বহুদিন পেরিয়ে যাওয়ার পরেও সরকারি
চেম্বার প্রায় শেষ হয়ে এসেছে। স্যারের বন্ধু অবিনাশবাবুও এসে গেছেন। অবিনাশবাবু স্থানীয় স্কুলে কেমিস্ট্রির শিক্ষক। স্যার আর অবিনাশবাবু অভিন্নহৃদয় বন্ধু। রোজ আড্ডা না দিলে দুজনের
লেখার শুরুতে আগে নিজের একটু ভণিতা করে নিই। তাহলে লেখাটা বুঝতে সুবিধে হবে। ১. নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। গ্রামের স্কুলে পড়তাম। আর্থিক কারণেই সব বইপত্র একার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে