মারীর শেষে মেঘের দেশে শেষ দিন
৫/৪/২০২২ মেঘের দেশে আজই শেষ দিন। সকাল সাড়ে ন’টার মধ্যে ভারত সেবাশ্রমে থাকার ঘর ছেড়ে দিতে হবে। আরশির খুব মন খারাপ। বারবার জিজ্ঞেস করছে, শিলংয়ের
৫/৪/২০২২ মেঘের দেশে আজই শেষ দিন। সকাল সাড়ে ন’টার মধ্যে ভারত সেবাশ্রমে থাকার ঘর ছেড়ে দিতে হবে। আরশির খুব মন খারাপ। বারবার জিজ্ঞেস করছে, শিলংয়ের
৪/৪/২০২২ যাত্রার প্রথম অংশটা আগের দিনের মতোই। শিলংয়ের মধ্য দিয়ে। রফিকদাকে আগেই বলে রেখেছিলাম কোনও চা বাগানের সামনে গাড়ি দাঁড় করাতে। আগে কখনো চা গাছ
শেষ দু’বছর পায়ে শেকল পরানো ছিল। বাড়ি, হাসপাতাল, হোস্টেল এই তিনের মধ্যেই চরকিবাজি খাচ্ছিলাম। পড়াশোনার চাপ ছিল সাংঘাতিক রকম। সব মিলিয়ে হাঁফিয়ে উঠেছিলাম। কোথাও একটু
৩রা এপ্রিল, ২০২২ সকালে যখন প্রথমবার ঘুম ভাঙলো তখন ঘড়িতে পৌনে সাতটা। দেরিতে ঘুমোনোর বদ অভ্যেস তৈরি হয়ে গেছে। অ্যালার্ম না দেওয়া থাকলে কোনোদিন এত
রাত তিনটে অব্দি জেগে ‘কালবেলা’ উপন্যাসটা শেষ করেছি। শেষের দিকে ঘুমে চোখ জ্বালা জ্বালা করছিলো কিন্তু ছাড়তেও পারছিলাম না। কীভাবে এত তীব্র, তীক্ষ্ণ, তীরের ফলার
হাসপাতালে ক্যাম্পাসের মধ্যে অনেকগুলো বড় বড় গাছ আছে। বেশ ঝাঁকড়া। সূর্য মাথার ওপরে উঠলে অনেকটা জুড়ে ছায়া দেয়। তিন-চারটে গাছ হোস্টেলের ছাদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ছাতার
বাঁকুড়ার গ্রামের ছেলে শুভজিৎ। জয়েন্ট এন্ট্রান্সে প্রথম একশোয় র্যাঙ্ক করে মেডিক্যাল কলেজে পড়তে এসেছিল। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে প্রথম একশোয় আসতে গেলে যেটা লাগে তাকে মেধা
– কিন্তু খাওয়াতে না টা কেন? এত বড় বাচ্চাকে ডিম-মাছ না খাইয়ে রেখেছো কেন? (চুপ) – নিশ্চয়ই ওইসব প্যাকেটের আজেবাজে গুঁড়ো জলে গুলে ধরিয়ে দিতে…
শুধুমাত্র ভাষা দিবসের একটি দিনে ভাষাকে নিয়ে আদিখ্যেতা আমার একদম পছন্দ নয়। আমার কাছে তিনশো পঁয়ষট্টি দিনই ভাষা দিবস। একটি বিশেষ দিনে সেটা নিয়ে খানিক
না। তৃতীয় ঢেউ মারাত্মক হয়নি। অসংখ্য মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন কিন্তু সেরকম সাংঘাতিক রোগীর সংখ্যা নিতান্তই হাতে গোনা। যদিও ভয় ছিল ষোলআনা। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ঘরপোড়া গরু
সরস্বতী বিসর্জনে গেলেন। সরস্বতী পুজো ঘিরে পৌত্তলিকতা, প্রগতিশীলতা ইত্যাদি বিষয়ে বড় বড় কথা বুদ্ধিজীবীরা বলবেন। বুদ্ধিজীবী হওয়ার ক্ষমতা বা ইচ্ছে কোনোটাই আমার নেই। তাই জীবনের
এরকম প্রেস্ক্রিপশন রোজ পাই। চাইলে অগুনতি দেওয়া যায়। ডিগ্রির জায়গাটা খেয়াল করুন। লেখা ‘Community-acquired respiratory tract infections (Mumbai)’ অর্থাৎ কিনা ‘শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ (মুম্বাই)’ নামক ডিগ্রির
৫/৪/২০২২ মেঘের দেশে আজই শেষ দিন। সকাল সাড়ে ন’টার মধ্যে ভারত সেবাশ্রমে থাকার ঘর ছেড়ে দিতে হবে। আরশির খুব মন খারাপ। বারবার জিজ্ঞেস করছে, শিলংয়ের
৪/৪/২০২২ যাত্রার প্রথম অংশটা আগের দিনের মতোই। শিলংয়ের মধ্য দিয়ে। রফিকদাকে আগেই বলে রেখেছিলাম কোনও চা বাগানের সামনে গাড়ি দাঁড় করাতে। আগে কখনো চা গাছ
শেষ দু’বছর পায়ে শেকল পরানো ছিল। বাড়ি, হাসপাতাল, হোস্টেল এই তিনের মধ্যেই চরকিবাজি খাচ্ছিলাম। পড়াশোনার চাপ ছিল সাংঘাতিক রকম। সব মিলিয়ে হাঁফিয়ে উঠেছিলাম। কোথাও একটু
৩রা এপ্রিল, ২০২২ সকালে যখন প্রথমবার ঘুম ভাঙলো তখন ঘড়িতে পৌনে সাতটা। দেরিতে ঘুমোনোর বদ অভ্যেস তৈরি হয়ে গেছে। অ্যালার্ম না দেওয়া থাকলে কোনোদিন এত
রাত তিনটে অব্দি জেগে ‘কালবেলা’ উপন্যাসটা শেষ করেছি। শেষের দিকে ঘুমে চোখ জ্বালা জ্বালা করছিলো কিন্তু ছাড়তেও পারছিলাম না। কীভাবে এত তীব্র, তীক্ষ্ণ, তীরের ফলার
হাসপাতালে ক্যাম্পাসের মধ্যে অনেকগুলো বড় বড় গাছ আছে। বেশ ঝাঁকড়া। সূর্য মাথার ওপরে উঠলে অনেকটা জুড়ে ছায়া দেয়। তিন-চারটে গাছ হোস্টেলের ছাদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ছাতার
বাঁকুড়ার গ্রামের ছেলে শুভজিৎ। জয়েন্ট এন্ট্রান্সে প্রথম একশোয় র্যাঙ্ক করে মেডিক্যাল কলেজে পড়তে এসেছিল। প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে প্রথম একশোয় আসতে গেলে যেটা লাগে তাকে মেধা
– কিন্তু খাওয়াতে না টা কেন? এত বড় বাচ্চাকে ডিম-মাছ না খাইয়ে রেখেছো কেন? (চুপ) – নিশ্চয়ই ওইসব প্যাকেটের আজেবাজে গুঁড়ো জলে গুলে ধরিয়ে দিতে…
শুধুমাত্র ভাষা দিবসের একটি দিনে ভাষাকে নিয়ে আদিখ্যেতা আমার একদম পছন্দ নয়। আমার কাছে তিনশো পঁয়ষট্টি দিনই ভাষা দিবস। একটি বিশেষ দিনে সেটা নিয়ে খানিক
না। তৃতীয় ঢেউ মারাত্মক হয়নি। অসংখ্য মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন কিন্তু সেরকম সাংঘাতিক রোগীর সংখ্যা নিতান্তই হাতে গোনা। যদিও ভয় ছিল ষোলআনা। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ঘরপোড়া গরু
সরস্বতী বিসর্জনে গেলেন। সরস্বতী পুজো ঘিরে পৌত্তলিকতা, প্রগতিশীলতা ইত্যাদি বিষয়ে বড় বড় কথা বুদ্ধিজীবীরা বলবেন। বুদ্ধিজীবী হওয়ার ক্ষমতা বা ইচ্ছে কোনোটাই আমার নেই। তাই জীবনের
এরকম প্রেস্ক্রিপশন রোজ পাই। চাইলে অগুনতি দেওয়া যায়। ডিগ্রির জায়গাটা খেয়াল করুন। লেখা ‘Community-acquired respiratory tract infections (Mumbai)’ অর্থাৎ কিনা ‘শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ (মুম্বাই)’ নামক ডিগ্রির
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে