ডায়াবেটিসের অ থেকে চন্দ্রবিন্দুঃ পর্ব ৫ (ইনসুলিন আবিষ্কার)
আজকে বরঞ্চ একটা গল্প শোনাই। এলিজাবেথ হুগেসের জন্ম ১৯০৭ সালে। ছোট্ট মেয়েটির গাঢ় বাদামী চুল, টানা টানা চোখ। হাসিখুশি মেয়েটি তার বাবা মায়ের নয়নের মণি।
আজকে বরঞ্চ একটা গল্প শোনাই। এলিজাবেথ হুগেসের জন্ম ১৯০৭ সালে। ছোট্ট মেয়েটির গাঢ় বাদামী চুল, টানা টানা চোখ। হাসিখুশি মেয়েটি তার বাবা মায়ের নয়নের মণি।
ডাক্তারবাবু একজন নামকরা প্ল্যাস্টিক সার্জেন। ইংল্যান্ডের একটি কনফারেন্স থেকে ফিরেছিলেন সুস্থ অবস্থায়। ফিরেই নেমে পড়েছিলেন নিজের কাজে। পরপর কয়েকটি ফেলে রাখা অপারেশন করে পরের দিনই
ইনসুলিন আবিষ্কারের ইতিহাস জানার আগে ইনসুলিন জিনিসটা কি, সে সম্পর্কে আমরা একটু জেনে নি। এটা সম্ভবত সকলেই জানেন, ইনসুলিন তৈরি হয় অগ্ন্যাশয় বা প্যানক্রিয়াসের আইলেটস
সুদূর অতীতে মানুষ ডায়াবেটিসের কারণ জানত না, কিন্তু ডায়াবেটিস নির্ণয় করতে পারত। এর জন্য তারা মূলত নির্ভর করত রোগের লক্ষণের উপর। ইজিপ্টের থিবেসের সমাধি থেকে
আমাদের রক্তে তিন ধরণের রক্ত কণিকা থাকে। লোহিত কণিকা বা RBC, শ্বেত কণিকা বা WBC এবং অণুচক্রিকা বা platelet। RBC এর মধ্যে থাকে হিমোগ্লোবিন। রক্তে
ডায়াবেটিস শব্দটি শুনলে আমাদের একটাই অসুখের কথা মনে হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি একাধিক অসুখের সমাহার যেখানে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। ডায়াবেটিসের অনেকগুলি ভাগ আছে।
অবশেষে দিনরাত এক করে বিভিন্ন বিরল অসুখের একদম মলিকুলার লেভেল অবধি আত্তীকরণ করে এমডি পাশ করলাম। পোস্টিং পেলাম পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। এবং অল্প সময়ের
১৯২৬ সাল। নিউইয়র্কের ট্রুডিউ টিবি স্যানিটোরিয়াম। পাশেই বিশাল সারেনাক লেক। অফুরন্ত প্রাকৃতিক শোভা। কিন্তু টিবি স্যানিটোরিয়ামের বাসিন্দারা এইসব প্রাকৃতিক শোভা-টোভা নিয়ে মাথা ঘামান না। তাঁদের
ফার্মাসিস্ট মঙ্গল’দা এসে উত্তেজিত ভাবে বললেন, “বুঝলেন ডাক্তারবাবু, কাল রাতে একজন মহাপুরুষের দর্শন হল।” ডাক্তারবাবু আউটডোর শুরু করার আগে টেবিল চেয়ারগুলো একটা কাপড় দিয়ে ঝাড়ছিলেন।
হরিপদবাবু পাগল হয়ে যাচ্ছেন। আজ পর্যন্ত কোনও পাগল বুঝতে পারেনি, সে ক্রমশ পাগল হয়ে যাচ্ছে। হরিপদবাবু সে দিক থেকে একজন ব্যতিক্রমী মানুষ। গত চারমাস ধরে
এই গল্পের ব্যোমকেশ হ’ল ডাঃ পীযূষ কান্তি পাল। আমি বোকাসোকা অজিত। গল্প শুরুর আগে পীযূষদার একটু পরিচয় দিয়ে দিই। প্রথমেই বলে রাখি সামান্য একটা গল্পে
ডাঃ ড্যানিয়েল কারলেট গজডুসেকের রাতের ঘুম চলে গেছে। একটা রোগ হাজার হাজার লোকের জীবন কেড়ে নিচ্ছে, আর সেটাকে শুধু মানসিক রোগ বলে এড়িয়ে যাওয়া কি
আজকে বরঞ্চ একটা গল্প শোনাই। এলিজাবেথ হুগেসের জন্ম ১৯০৭ সালে। ছোট্ট মেয়েটির গাঢ় বাদামী চুল, টানা টানা চোখ। হাসিখুশি মেয়েটি তার বাবা মায়ের নয়নের মণি।
ডাক্তারবাবু একজন নামকরা প্ল্যাস্টিক সার্জেন। ইংল্যান্ডের একটি কনফারেন্স থেকে ফিরেছিলেন সুস্থ অবস্থায়। ফিরেই নেমে পড়েছিলেন নিজের কাজে। পরপর কয়েকটি ফেলে রাখা অপারেশন করে পরের দিনই
ইনসুলিন আবিষ্কারের ইতিহাস জানার আগে ইনসুলিন জিনিসটা কি, সে সম্পর্কে আমরা একটু জেনে নি। এটা সম্ভবত সকলেই জানেন, ইনসুলিন তৈরি হয় অগ্ন্যাশয় বা প্যানক্রিয়াসের আইলেটস
সুদূর অতীতে মানুষ ডায়াবেটিসের কারণ জানত না, কিন্তু ডায়াবেটিস নির্ণয় করতে পারত। এর জন্য তারা মূলত নির্ভর করত রোগের লক্ষণের উপর। ইজিপ্টের থিবেসের সমাধি থেকে
আমাদের রক্তে তিন ধরণের রক্ত কণিকা থাকে। লোহিত কণিকা বা RBC, শ্বেত কণিকা বা WBC এবং অণুচক্রিকা বা platelet। RBC এর মধ্যে থাকে হিমোগ্লোবিন। রক্তে
ডায়াবেটিস শব্দটি শুনলে আমাদের একটাই অসুখের কথা মনে হয়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এটি একাধিক অসুখের সমাহার যেখানে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। ডায়াবেটিসের অনেকগুলি ভাগ আছে।
অবশেষে দিনরাত এক করে বিভিন্ন বিরল অসুখের একদম মলিকুলার লেভেল অবধি আত্তীকরণ করে এমডি পাশ করলাম। পোস্টিং পেলাম পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। এবং অল্প সময়ের
১৯২৬ সাল। নিউইয়র্কের ট্রুডিউ টিবি স্যানিটোরিয়াম। পাশেই বিশাল সারেনাক লেক। অফুরন্ত প্রাকৃতিক শোভা। কিন্তু টিবি স্যানিটোরিয়ামের বাসিন্দারা এইসব প্রাকৃতিক শোভা-টোভা নিয়ে মাথা ঘামান না। তাঁদের
ফার্মাসিস্ট মঙ্গল’দা এসে উত্তেজিত ভাবে বললেন, “বুঝলেন ডাক্তারবাবু, কাল রাতে একজন মহাপুরুষের দর্শন হল।” ডাক্তারবাবু আউটডোর শুরু করার আগে টেবিল চেয়ারগুলো একটা কাপড় দিয়ে ঝাড়ছিলেন।
হরিপদবাবু পাগল হয়ে যাচ্ছেন। আজ পর্যন্ত কোনও পাগল বুঝতে পারেনি, সে ক্রমশ পাগল হয়ে যাচ্ছে। হরিপদবাবু সে দিক থেকে একজন ব্যতিক্রমী মানুষ। গত চারমাস ধরে
এই গল্পের ব্যোমকেশ হ’ল ডাঃ পীযূষ কান্তি পাল। আমি বোকাসোকা অজিত। গল্প শুরুর আগে পীযূষদার একটু পরিচয় দিয়ে দিই। প্রথমেই বলে রাখি সামান্য একটা গল্পে
ডাঃ ড্যানিয়েল কারলেট গজডুসেকের রাতের ঘুম চলে গেছে। একটা রোগ হাজার হাজার লোকের জীবন কেড়ে নিচ্ছে, আর সেটাকে শুধু মানসিক রোগ বলে এড়িয়ে যাওয়া কি
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে