ডাক্তার যখন গোয়েন্দা-২ঃনরখাদক ও একটি অসুখের গল্প
ডাঃ ড্যানিয়েল কারলেট গজডুসেকের রাতের ঘুম চলে গেছে। একটা রোগ হাজার হাজার লোকের জীবন কেড়ে নিচ্ছে, আর সেটাকে শুধু মানসিক রোগ বলে এড়িয়ে যাওয়া কি
ডাঃ ড্যানিয়েল কারলেট গজডুসেকের রাতের ঘুম চলে গেছে। একটা রোগ হাজার হাজার লোকের জীবন কেড়ে নিচ্ছে, আর সেটাকে শুধু মানসিক রোগ বলে এড়িয়ে যাওয়া কি
সিস্টারদের টেবিলের একপাশে বসে প্রদীপ্ত আমাকে বোঝাচ্ছিল, ডাক্তারি পড়ার ফলে কিভাবে আমার ব্রেনটা আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী অতিরক্ত তথ্য হিপ্পো-ক্যাম্পাসের মেমরি
সত্যবানের জীবনে সমস্যার শেষ নেই। এবং এর জন্য তাঁর বাবা বিরূপাক্ষবাবু দায়ী বলে তিনি মনে করেন। ঐ একখানা ‘সত্যযুগ মার্কা’ নাম দিয়েই জন্মের পর তাঁর
আমাদের দেশে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় গ্যাসের ওষুধ। র্যানটাক, ফ্যামটাক, প্যান, ওমেজ এই সব নামগুলি জানেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়।
১৭৬০ সাল। উওর আমেরিকার ব্রিটিশ সেনা প্রধান স্যার জেফ্রি আহমার্স্ট চিঠি লিখলেন তাঁর অধস্তন কর্মচারী কর্নেল হেনরি বোকেটকে- “রেড ইণ্ডিয়ানদের নির্মূল করার জন্য তুমি যে
ডাঃ পুণ্যব্রত গুণ সকালেই দিয়েছিলেন বইটি। চেম্বার টেম্বার শেষ করে বাড়ি ফিরে দুই মেয়েকে ঘুম পাড়ালাম। ওদের মায়ের হাসপাতালে নাইট ডিউটি। তারপর মাঝ রাতে বইটি
নতুন কিছু শিখলেই তা প্রয়োগের জন্য হাত নিশপিশ করে। যেমন নতুন দাঁত উঠলেই বাচ্চারা কামড়াতে চায়। নতুন বিয়ে করা বর, বউ ঘেঁষা হয়ে থাকে। বড়ঞা
গ্রামে ডাক্তারি করা এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে যারা হাসপাতালের কোয়ার্টারে থেকে ডিউটি করত এবং নিজের ডিউটির সময় ছাড়াও বাকি সময় হাসপাতালেই থাকত। আমরা খড়গ্রাম
কুড়ি ত্রিশ বছর আগেও ভারতের প্রায় সব বেসরকারি হাসপাতালের শীর্ষে থাকতেন চিকিৎসকেরা। আমাদের দেশ তখন বর্তমানের চেয়েও বেশী গরীব দেশ ছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা সাধারণ মানুষের
প্রশ্নঃ আলট্রাসোনোগ্রাফি করতে গিয়ে আমার ফ্যাটি লিভার ধরা পড়েছে। আমার এক বন্ধু বলছে আর্সোকল ৩০০ বা ইউডিলিপ ট্যাবলেট দিনে দুবার করে ত্রিশ দিন খেতে। এই
বয়স্ক ডাক্তারবাবু নিজের চেম্বারে বসে শিবরাম পড়ছিলেন আর আপন মনে খ্যাঁ খ্যাঁ করে হাসছিলেন। আধুনিকা মায়ের হাত ধরে এক গোল-গাল কিশোরী চেম্বারে প্রবেশ করল। তারা
বয়স্ক ডাক্তারবাবুর চেম্বারে একজন মহিলা ঢুকলেন তাঁর ছেলের হাত ধরে। বেশ বড় ঘর। একপাশে দুটো কাঠের আলমারি। তাতে অসংখ্য বই ঠাসা। মেডিকেল সাইন্সের বই যেমন
ডাঃ ড্যানিয়েল কারলেট গজডুসেকের রাতের ঘুম চলে গেছে। একটা রোগ হাজার হাজার লোকের জীবন কেড়ে নিচ্ছে, আর সেটাকে শুধু মানসিক রোগ বলে এড়িয়ে যাওয়া কি
সিস্টারদের টেবিলের একপাশে বসে প্রদীপ্ত আমাকে বোঝাচ্ছিল, ডাক্তারি পড়ার ফলে কিভাবে আমার ব্রেনটা আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যাচ্ছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী অতিরক্ত তথ্য হিপ্পো-ক্যাম্পাসের মেমরি
সত্যবানের জীবনে সমস্যার শেষ নেই। এবং এর জন্য তাঁর বাবা বিরূপাক্ষবাবু দায়ী বলে তিনি মনে করেন। ঐ একখানা ‘সত্যযুগ মার্কা’ নাম দিয়েই জন্মের পর তাঁর
আমাদের দেশে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়াই সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় গ্যাসের ওষুধ। র্যানটাক, ফ্যামটাক, প্যান, ওমেজ এই সব নামগুলি জানেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়।
১৭৬০ সাল। উওর আমেরিকার ব্রিটিশ সেনা প্রধান স্যার জেফ্রি আহমার্স্ট চিঠি লিখলেন তাঁর অধস্তন কর্মচারী কর্নেল হেনরি বোকেটকে- “রেড ইণ্ডিয়ানদের নির্মূল করার জন্য তুমি যে
ডাঃ পুণ্যব্রত গুণ সকালেই দিয়েছিলেন বইটি। চেম্বার টেম্বার শেষ করে বাড়ি ফিরে দুই মেয়েকে ঘুম পাড়ালাম। ওদের মায়ের হাসপাতালে নাইট ডিউটি। তারপর মাঝ রাতে বইটি
নতুন কিছু শিখলেই তা প্রয়োগের জন্য হাত নিশপিশ করে। যেমন নতুন দাঁত উঠলেই বাচ্চারা কামড়াতে চায়। নতুন বিয়ে করা বর, বউ ঘেঁষা হয়ে থাকে। বড়ঞা
গ্রামে ডাক্তারি করা এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। বিশেষ করে যারা হাসপাতালের কোয়ার্টারে থেকে ডিউটি করত এবং নিজের ডিউটির সময় ছাড়াও বাকি সময় হাসপাতালেই থাকত। আমরা খড়গ্রাম
কুড়ি ত্রিশ বছর আগেও ভারতের প্রায় সব বেসরকারি হাসপাতালের শীর্ষে থাকতেন চিকিৎসকেরা। আমাদের দেশ তখন বর্তমানের চেয়েও বেশী গরীব দেশ ছিল। কিন্তু চিকিৎসকেরা সাধারণ মানুষের
প্রশ্নঃ আলট্রাসোনোগ্রাফি করতে গিয়ে আমার ফ্যাটি লিভার ধরা পড়েছে। আমার এক বন্ধু বলছে আর্সোকল ৩০০ বা ইউডিলিপ ট্যাবলেট দিনে দুবার করে ত্রিশ দিন খেতে। এই
বয়স্ক ডাক্তারবাবু নিজের চেম্বারে বসে শিবরাম পড়ছিলেন আর আপন মনে খ্যাঁ খ্যাঁ করে হাসছিলেন। আধুনিকা মায়ের হাত ধরে এক গোল-গাল কিশোরী চেম্বারে প্রবেশ করল। তারা
বয়স্ক ডাক্তারবাবুর চেম্বারে একজন মহিলা ঢুকলেন তাঁর ছেলের হাত ধরে। বেশ বড় ঘর। একপাশে দুটো কাঠের আলমারি। তাতে অসংখ্য বই ঠাসা। মেডিকেল সাইন্সের বই যেমন
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে