পুস্তক পরিচয়: সাপ সমস্যা ও প্রতিকার
গ্রামে চাকরি করতে গিয়ে অনেক কিছু শিখেছি। ভোর বেলা একজন মাঝবয়সী লোককে ভ্যানে করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন চারজন মিলে। রোগীর বাড়ির লোকের বক্তব্য স্ট্রোক হয়েছে।
গ্রামে চাকরি করতে গিয়ে অনেক কিছু শিখেছি। ভোর বেলা একজন মাঝবয়সী লোককে ভ্যানে করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন চারজন মিলে। রোগীর বাড়ির লোকের বক্তব্য স্ট্রোক হয়েছে।
আজ নীরবে চলে গেলেন ডা. দিলীপ মহলানবীশ। তাঁর নাম চিকিৎসকরা ছাড়া খুব বেশি মানুষ জানেন না। অথচ তাঁর আবিষ্কার লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশেষত শিশুদের জীবন
আমি মধ্যমগ্রামের অরুণাচলের ছেলে, সোদপুরের অরুণাচল থেকে ডা. দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর ফোন পেলাম। ‘ঐন্দ্রিল, শোন না, আমাদের পাড়ার পুজোর এবারের থিম ‘মনের জানলা’ অর্থাৎ বই। মণ্ডপে
আজ ষষ্ঠী। বাইরে ঢাক বাজছে আর আমি খুপরিতে রোগী দেখছি। রোগী দেখায় বারবার ছন্দ কেটে যাচ্ছে। আজ রোগীও প্রচুর। ডেংগুর ভালোই বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। জ্বর নিয়ে
মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। আর আমার দৌড় ঘোলা থেকে মধ্যমগ্রাম পর্যন্ত। এই আট দশ কিলোমিটারের মধ্যেই দিন চলে যায়, মাস চলে যায়, বছর চলে যায়।
আমি তখন শিশু বিভাগের ইন্টার্ন। আগের দিন এডমিশন ডে গেছে। সকালে ওয়ার্ডে ছোটাছুটি করে কাজ করছি। হাতে পিজিটি দাদা কাজের লিস্ট ধরিয়ে দিয়েছে। রাউন্ড শুরুর
নিরাপদ বাবু একজন সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ হয়ে ওঠার জন্য যে যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দরকার প্রায় প্রত্যেকটিই তাঁর আছে। সাধারণ মানুষের যতটা ভিতু হওয়া উচিৎ,
আবার সে আসিয়াছে ফিরিয়া। যার নাম উচ্চারণ একসময় নিষিদ্ধ ছিল, সকল বাধা নিষেধ অগ্রাহ্য করে সে ফিরে এসেছে। এবং এসেই সকলকে ঘোরতর বিপদে ফেলেছে। সবচেয়ে
বুড়ো হয়ে গেলে ছোটোবেলায় ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। আমি এখনো বুড়ো হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করিনি। তবে চল্লিশ পেরিয়ে বুড়ো হওয়ার পথে কিছুটা এগিয়েছি। এবং তারপর
রাত্রি এগারোটার সময় সিস্টারদের টেবিলে বসে ছুটি লিখছিলাম। কাজ যতটা এগিয়ে রাখা যায়। আগামীকালও আমার ২৪ ঘণ্টা ডিউটি। পীযূষদা সান্দাকফু ট্রেক করতে গেছে। সঞ্জীবদার বহরমপুরে
ডোবার জলের মাছকে সমুদ্রে ছেড়ে দিলে যা হয়, মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম হাসপাতালে চাকরি করতে এসে আমার তাই হলো। ছিলাম মেডিকেল কলেজের ডাক্তার। জীবন অত্যন্ত সহজ সরল
আমার প্রায় সব পেশারই রোগী আছে- ভিখারি থেকে মন্ত্রী পর্যন্ত। একেক পেশার রোগীরা একেক রকম হন। পরে সেসব নিয়ে বিস্তারিত লেখা যাবে। আপাতত গল্পে ঢুকে
গ্রামে চাকরি করতে গিয়ে অনেক কিছু শিখেছি। ভোর বেলা একজন মাঝবয়সী লোককে ভ্যানে করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন চারজন মিলে। রোগীর বাড়ির লোকের বক্তব্য স্ট্রোক হয়েছে।
আজ নীরবে চলে গেলেন ডা. দিলীপ মহলানবীশ। তাঁর নাম চিকিৎসকরা ছাড়া খুব বেশি মানুষ জানেন না। অথচ তাঁর আবিষ্কার লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশেষত শিশুদের জীবন
আমি মধ্যমগ্রামের অরুণাচলের ছেলে, সোদপুরের অরুণাচল থেকে ডা. দোলনচাঁপা দাশগুপ্তর ফোন পেলাম। ‘ঐন্দ্রিল, শোন না, আমাদের পাড়ার পুজোর এবারের থিম ‘মনের জানলা’ অর্থাৎ বই। মণ্ডপে
আজ ষষ্ঠী। বাইরে ঢাক বাজছে আর আমি খুপরিতে রোগী দেখছি। রোগী দেখায় বারবার ছন্দ কেটে যাচ্ছে। আজ রোগীও প্রচুর। ডেংগুর ভালোই বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। জ্বর নিয়ে
মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। আর আমার দৌড় ঘোলা থেকে মধ্যমগ্রাম পর্যন্ত। এই আট দশ কিলোমিটারের মধ্যেই দিন চলে যায়, মাস চলে যায়, বছর চলে যায়।
আমি তখন শিশু বিভাগের ইন্টার্ন। আগের দিন এডমিশন ডে গেছে। সকালে ওয়ার্ডে ছোটাছুটি করে কাজ করছি। হাতে পিজিটি দাদা কাজের লিস্ট ধরিয়ে দিয়েছে। রাউন্ড শুরুর
নিরাপদ বাবু একজন সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ হয়ে ওঠার জন্য যে যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দরকার প্রায় প্রত্যেকটিই তাঁর আছে। সাধারণ মানুষের যতটা ভিতু হওয়া উচিৎ,
আবার সে আসিয়াছে ফিরিয়া। যার নাম উচ্চারণ একসময় নিষিদ্ধ ছিল, সকল বাধা নিষেধ অগ্রাহ্য করে সে ফিরে এসেছে। এবং এসেই সকলকে ঘোরতর বিপদে ফেলেছে। সবচেয়ে
বুড়ো হয়ে গেলে ছোটোবেলায় ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। আমি এখনো বুড়ো হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করিনি। তবে চল্লিশ পেরিয়ে বুড়ো হওয়ার পথে কিছুটা এগিয়েছি। এবং তারপর
রাত্রি এগারোটার সময় সিস্টারদের টেবিলে বসে ছুটি লিখছিলাম। কাজ যতটা এগিয়ে রাখা যায়। আগামীকালও আমার ২৪ ঘণ্টা ডিউটি। পীযূষদা সান্দাকফু ট্রেক করতে গেছে। সঞ্জীবদার বহরমপুরে
ডোবার জলের মাছকে সমুদ্রে ছেড়ে দিলে যা হয়, মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম হাসপাতালে চাকরি করতে এসে আমার তাই হলো। ছিলাম মেডিকেল কলেজের ডাক্তার। জীবন অত্যন্ত সহজ সরল
আমার প্রায় সব পেশারই রোগী আছে- ভিখারি থেকে মন্ত্রী পর্যন্ত। একেক পেশার রোগীরা একেক রকম হন। পরে সেসব নিয়ে বিস্তারিত লেখা যাবে। আপাতত গল্পে ঢুকে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে