লেবু চা, গোলাপী-হলদে পাউরুটি আর তুঙ্গনাথ
ক্যান্টিনে ঢুকে আমাকে দেখেই তুঙ্গনাথের ভুরু কুঁচকে গেল। কাছে এসে উঁকি দিয়ে আমার কাপের ভেতরে কতটা চা আছে, ঝেড়ে খাওয়া যায় কি না, দেখতে গিয়ে
ক্যান্টিনে ঢুকে আমাকে দেখেই তুঙ্গনাথের ভুরু কুঁচকে গেল। কাছে এসে উঁকি দিয়ে আমার কাপের ভেতরে কতটা চা আছে, ঝেড়ে খাওয়া যায় কি না, দেখতে গিয়ে
সিঙ্গাপুরে তো লকডাউন-টকডাউন সব উঠে গেল। এখনও কিছু রেস্ট্রিকশন আছে, তবে সে নগণ্য। যেমন সেদিন ছেলে রেস্টুরেন্ট থেকে ছবি পাঠাল। টেবিল ভর্তি খাবার। প্রায় কুড়ি
৪ অনুপস্থিত অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার বাদে ডিনারে সব টিচারই এসেছিলেন। শুরুতে বেশ ফর্মাল ডিনারের রূপ নিয়ে শুরু হলেও, কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ হইচই আমুদে পার্টির আকার নিল,
সকালে হঠাৎ একটা ঘটনা মনে পড়ল। কেন মনে পড়ল সে আমার এখন আর মনে নেই – সঙ্গে শার্লক হোমস-ও ছিলেন না, যে তিনি আমার চোখে
১ স্বাধীনতার এত বছর পরেও দেশে এমন একটা জায়গা আছে, সত্যিই না দেখলে বিশ্বাস করতে পারতাম না। বাস স্টেশনে হেডমাস্টার আর তাঁর সঙ্গীদের দেখেই থমকে
নিপোর তিন বছরের জন্মদিনে মার বন্ধু তানা মাসী একটা বড়োসড়, মোটাসোটা টেডি বেয়ার দিয়েছিল। হালকা ছাই-ছাই তার গায়ের রং, চোখগুলো কালো, কিন্তু হাত আর পায়ের
টুকটুকের একটা টেডি বেয়ার ছিল। ছোটোবেলার কাজের মাসি দিয়েছিল প্রথম জন্মদিনে। সেটা দেখে মা-বাবা একটু মুখ টিপে হেসেছিল। অমন গাঢ় গোলাপি রঙ! অতিথিরা সবাই চলে
কালীপুজোর রাতে আমার কখনওই ভালো ঘুম হয় না। শব্দবাজি নিষিদ্ধ হবার পরে তো আরওই না। আগে তবু সারাক্ষণ দুম-দাম ফাটত, আজকাল হঠাৎ একটা ফাটে। বেশি
~পঁচিশ~ প্রথম দিনের পুজো শেষ করে মিনি আর পরাগব্রত অনেকক্ষণ ঘুরে বেড়াল জগন্নাথ মন্দিরে। ওখানে বসেই ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক আলোচনা করল। তারপর মহাপ্রসাদ নিয়ে পর্দার
~একুশ~ প্রায় আধবাটি গরম দুধ খেয়ে তুলসী দুর্বল বাঁ-হাত তুলে ইশারায় থামতে বলল লক্ষ্মণকে। কথা বলার চেষ্টা করল, কিন্তু গোঙানির শব্দ ছাড়া কিছু শোনা গেল
~পনেরো~ দশটার মিটিং শুরু হতে হতে প্রায় দশটা চল্লিশ। সবাই এসে না বসা অবধি সিংজী ওপর থেকে নামেন না। আজ দশটা বারো মিনিট থেকে শুরু
~বারো~ গ্রামের লোকের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর থেকে পরাগব্রত ওরফে নাড়ুগোপাল উৎকণ্ঠিত থাকে। যত দিন যায় তত উৎকণ্ঠা বাড়ে বই কমে না। শেষে আর থাকতে
ক্যান্টিনে ঢুকে আমাকে দেখেই তুঙ্গনাথের ভুরু কুঁচকে গেল। কাছে এসে উঁকি দিয়ে আমার কাপের ভেতরে কতটা চা আছে, ঝেড়ে খাওয়া যায় কি না, দেখতে গিয়ে
সিঙ্গাপুরে তো লকডাউন-টকডাউন সব উঠে গেল। এখনও কিছু রেস্ট্রিকশন আছে, তবে সে নগণ্য। যেমন সেদিন ছেলে রেস্টুরেন্ট থেকে ছবি পাঠাল। টেবিল ভর্তি খাবার। প্রায় কুড়ি
৪ অনুপস্থিত অ্যাসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার বাদে ডিনারে সব টিচারই এসেছিলেন। শুরুতে বেশ ফর্মাল ডিনারের রূপ নিয়ে শুরু হলেও, কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ হইচই আমুদে পার্টির আকার নিল,
সকালে হঠাৎ একটা ঘটনা মনে পড়ল। কেন মনে পড়ল সে আমার এখন আর মনে নেই – সঙ্গে শার্লক হোমস-ও ছিলেন না, যে তিনি আমার চোখে
১ স্বাধীনতার এত বছর পরেও দেশে এমন একটা জায়গা আছে, সত্যিই না দেখলে বিশ্বাস করতে পারতাম না। বাস স্টেশনে হেডমাস্টার আর তাঁর সঙ্গীদের দেখেই থমকে
নিপোর তিন বছরের জন্মদিনে মার বন্ধু তানা মাসী একটা বড়োসড়, মোটাসোটা টেডি বেয়ার দিয়েছিল। হালকা ছাই-ছাই তার গায়ের রং, চোখগুলো কালো, কিন্তু হাত আর পায়ের
টুকটুকের একটা টেডি বেয়ার ছিল। ছোটোবেলার কাজের মাসি দিয়েছিল প্রথম জন্মদিনে। সেটা দেখে মা-বাবা একটু মুখ টিপে হেসেছিল। অমন গাঢ় গোলাপি রঙ! অতিথিরা সবাই চলে
কালীপুজোর রাতে আমার কখনওই ভালো ঘুম হয় না। শব্দবাজি নিষিদ্ধ হবার পরে তো আরওই না। আগে তবু সারাক্ষণ দুম-দাম ফাটত, আজকাল হঠাৎ একটা ফাটে। বেশি
~পঁচিশ~ প্রথম দিনের পুজো শেষ করে মিনি আর পরাগব্রত অনেকক্ষণ ঘুরে বেড়াল জগন্নাথ মন্দিরে। ওখানে বসেই ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক আলোচনা করল। তারপর মহাপ্রসাদ নিয়ে পর্দার
~একুশ~ প্রায় আধবাটি গরম দুধ খেয়ে তুলসী দুর্বল বাঁ-হাত তুলে ইশারায় থামতে বলল লক্ষ্মণকে। কথা বলার চেষ্টা করল, কিন্তু গোঙানির শব্দ ছাড়া কিছু শোনা গেল
~পনেরো~ দশটার মিটিং শুরু হতে হতে প্রায় দশটা চল্লিশ। সবাই এসে না বসা অবধি সিংজী ওপর থেকে নামেন না। আজ দশটা বারো মিনিট থেকে শুরু
~বারো~ গ্রামের লোকের সঙ্গে দেখা হওয়ার পর থেকে পরাগব্রত ওরফে নাড়ুগোপাল উৎকণ্ঠিত থাকে। যত দিন যায় তত উৎকণ্ঠা বাড়ে বই কমে না। শেষে আর থাকতে
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে