গাব
বিশ একুশ কিসে খুশ কেউ সেটা জানি না, যেদিকে বৈঠা টানি, হালে পাই পানি না। পেশা পেষা জ্বরে নাও দিশাহীন বাই সে, ভেসে কি থাকবে
বিশ একুশ কিসে খুশ কেউ সেটা জানি না, যেদিকে বৈঠা টানি, হালে পাই পানি না। পেশা পেষা জ্বরে নাও দিশাহীন বাই সে, ভেসে কি থাকবে
সব দেখলাম কোভিডকালে। ওই দেখো না জড়িয়ে পড়ে লকডাউনের জটিল জালে, চললো শ্রমিক পা মিলিয়ে, হাতে মাথায় বোঁচকা নিয়ে, পেরথমবার জেনেছে সে, মানুষরা হয় পরিযায়ী
পাঁচটা বছর ঝুলিয়ে রেখে, ফাইল শুধু খুলিয়ে রেখে হঠাৎ করেই জাগেন সেপাই প্রবল প্যান্ডেমিকে, কার্ভটা যখন ঊর্ধ্বমুখী, ভিড় বাড়ানো প্রবল ঝুঁকি, ইচ্ছে হলো তখন ঘাঁটার
শবযাত্রাতে গিয়েছে কয়েকজনই, শোকের মিছিল নামবেনা আজ পথে কলমের কাছে যেসব কলম ঋণী, ভাইরাস নুন ঘষেছে তাদের ক্ষতে। বাইরে সূর্য পুড়িয়ে দিচ্ছে সব, উস্কে দিচ্ছে
। বিভাজন। রাস্তায় বাধা এলে মানুষ বা গাছ হোক, কাটা প্রয়োজন। বলি ছাড়া ক্ষমতার হয়না বোধন, আহুতি দিতেই হবে কিছু নাগরিক, গণতান্ত্রিক দেশে লাশ ছাড়া
লকডাউন হবে নাকি দাদা? প্রশ্নটা ছুঁড়ে দিলো যে লোকটা স্বরে ভয় মেখে, তার মুখে মাস্ক ছিলো না। কালো বাদুরের মতো ঝুলছিলো একটা কান থেকে, কাকতাড়ুয়ার
। ধিক!! আঠারোয় মেরে দিলে? ভোট বুঝি এমনই বালাই? যে ছেলেটা মরে গেলো আমারই রক্ত সে, পুত্র বা ভাই। বি জে পি করেই যদি, এ
বামমনা যুবকটিকে শুরুতেই চৌত্রিশ বছর, সাঁইবাড়ি আর বিজন সেতুর জবাবদিহি করতে হয়, বি জে পি র দিকে ঝোঁকা মেয়েটিকে বাবরি ভাঙা ও গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে
আরেকটা ঢেউ আসছে কিন্তু, সামাল সামাল ভাইসবেরা, মাঝদরিয়ায় দুলছে এ দেশ, অনেক দেরী কুলে ফেরা। আরেকটা ঢেউ আসছে আবার, মাস্ক সামলাও মাল্লা মাঝি, ঝাপটাতে ফের
খবর তেমন নয় খাস.. ম্যানহোলে চারখানা লাশ,. কাদের ভোটার ছিলো, ইসসস.. আরে ধুর, কি যে বলিস, গু মাখা চারটে ধাঙড়, ওদের আর ভোটের কি জোর,
টুম্পা বলতে টুম্পা কয়াল কেউ বোঝে না কেন? এই বাংলার সেও তো বেটি, তোমরা তাকে চেনো? এই যে আজও শিউরে ওঠো নাম শুনে কামদুনি,
বিশ একুশ কিসে খুশ কেউ সেটা জানি না, যেদিকে বৈঠা টানি, হালে পাই পানি না। পেশা পেষা জ্বরে নাও দিশাহীন বাই সে, ভেসে কি থাকবে
সব দেখলাম কোভিডকালে। ওই দেখো না জড়িয়ে পড়ে লকডাউনের জটিল জালে, চললো শ্রমিক পা মিলিয়ে, হাতে মাথায় বোঁচকা নিয়ে, পেরথমবার জেনেছে সে, মানুষরা হয় পরিযায়ী
পাঁচটা বছর ঝুলিয়ে রেখে, ফাইল শুধু খুলিয়ে রেখে হঠাৎ করেই জাগেন সেপাই প্রবল প্যান্ডেমিকে, কার্ভটা যখন ঊর্ধ্বমুখী, ভিড় বাড়ানো প্রবল ঝুঁকি, ইচ্ছে হলো তখন ঘাঁটার
শবযাত্রাতে গিয়েছে কয়েকজনই, শোকের মিছিল নামবেনা আজ পথে কলমের কাছে যেসব কলম ঋণী, ভাইরাস নুন ঘষেছে তাদের ক্ষতে। বাইরে সূর্য পুড়িয়ে দিচ্ছে সব, উস্কে দিচ্ছে
। বিভাজন। রাস্তায় বাধা এলে মানুষ বা গাছ হোক, কাটা প্রয়োজন। বলি ছাড়া ক্ষমতার হয়না বোধন, আহুতি দিতেই হবে কিছু নাগরিক, গণতান্ত্রিক দেশে লাশ ছাড়া
লকডাউন হবে নাকি দাদা? প্রশ্নটা ছুঁড়ে দিলো যে লোকটা স্বরে ভয় মেখে, তার মুখে মাস্ক ছিলো না। কালো বাদুরের মতো ঝুলছিলো একটা কান থেকে, কাকতাড়ুয়ার
। ধিক!! আঠারোয় মেরে দিলে? ভোট বুঝি এমনই বালাই? যে ছেলেটা মরে গেলো আমারই রক্ত সে, পুত্র বা ভাই। বি জে পি করেই যদি, এ
বামমনা যুবকটিকে শুরুতেই চৌত্রিশ বছর, সাঁইবাড়ি আর বিজন সেতুর জবাবদিহি করতে হয়, বি জে পি র দিকে ঝোঁকা মেয়েটিকে বাবরি ভাঙা ও গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে
আরেকটা ঢেউ আসছে কিন্তু, সামাল সামাল ভাইসবেরা, মাঝদরিয়ায় দুলছে এ দেশ, অনেক দেরী কুলে ফেরা। আরেকটা ঢেউ আসছে আবার, মাস্ক সামলাও মাল্লা মাঝি, ঝাপটাতে ফের
খবর তেমন নয় খাস.. ম্যানহোলে চারখানা লাশ,. কাদের ভোটার ছিলো, ইসসস.. আরে ধুর, কি যে বলিস, গু মাখা চারটে ধাঙড়, ওদের আর ভোটের কি জোর,
টুম্পা বলতে টুম্পা কয়াল কেউ বোঝে না কেন? এই বাংলার সেও তো বেটি, তোমরা তাকে চেনো? এই যে আজও শিউরে ওঠো নাম শুনে কামদুনি,
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে