গান্ধীর জিত
বাঁজা জমি সবুজ করেন তাঁরা, অবুঝ রাজা বোঝেননি শিরদাঁড়া, গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা গিয়ে শীতে, পথের বুকে অযুত চাষী খাড়া। বানিয়েছিলেন আইন রাজা তিনটে ভুল হয়না
বাঁজা জমি সবুজ করেন তাঁরা, অবুঝ রাজা বোঝেননি শিরদাঁড়া, গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা গিয়ে শীতে, পথের বুকে অযুত চাষী খাড়া। বানিয়েছিলেন আইন রাজা তিনটে ভুল হয়না
ঢাক পেটানো এত কেন একশো কোটির ভ্যাক্সিনে, দুশো কোটি পেরিয়ে গেছে এই সময়ে দ্যাখ চীনে। সবার দেহে দুইখানা ডোজ, হিসেব করো সংখ্যাকে সিকি পথও হয়নি
পুজোর পরে দুটোর মধ্যে একটা হবেই, হয়তো কোভিড বাড়বে কিংবা বাড়বে না, হতেই পারে, দেখলে কোথাও করোনা নেই, কিংবা হলো জ্বর সারাতে ধারদেনা। কিন্তু ভেবো,
শুনছি সততাকে মানসিক বিকার বলে ঘোষণা করা হবে। সেই যে কোনো এক অফলাইন যুগে, মদের দোকান আর মুদির দোকানে যখন তফাৎ ছিলো, তখন মধ্যবিত্ত পাড়ায়
রাজা বললেন, চাষা! এই নে তোকে আইন দিলাম খাসা। রোজের কাঁদন বন্ধ এবার, দাদন পাবি ধনীর দেদার, পুরবে রে তোর ভরাপেটে পাকা বাসার আশা,
ইনকিলাবের কথা বললেই, আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে চাটগাঁ’র বেঁটেখাটো মাস্টারমশাই, উনিশশো তিরিশের আঠারোই এপ্রিল গণেশ লোকনাথ আর তারকেশ্বরকে নিয়ে যাঁর অসম লড়াই, অথবা লাহোর
আধুনিক এই যুগে অর্জুন হতে পারেন স্রেফ জনগণ। ভোটের গাণ্ডীবে টংকার দিলে, ঢিলে ও হলুদ হয় এগারো অক্ষৌহিনী সেনার পাতলুন আন্দোলনের দেবদত্তে ফুঁ দিলে কেঁপে
এই যে কিছু লোক মানে না, নেতা রাজার প্রকার বিশেষ, এই যে কিছু লোক জানে না, ধর্ম আগে তার পরে দেশ, নানান রকম ফেক ফরওয়ার্ড
‘আমাদের উনি আছেন’ বলে করা গর্বটা ক্রমশই খর্ব হচ্ছে। মহীরুহদের পতন ঘটছে, একদা গহন অরণ্যে এখন আর গাছ নেই সেরকম। সেই গাছ, যার ছায়ার তলায়
কাগজ বাঘের হালুম হুলুম, সয়না রাজার ওসব জুলুম, মাঝে মাঝেই ঘুম ছুটে যায় ফালতু বিরুদ্ধতায়, টুলকিটকে এডিট করে, ফাৎনা কারা নাড়ায় জোরে বঁড়শি ধরে টান
আমাকে ন্যাংটো করো, রাষ্ট্র মহান, ছিনিয়ে নাও শেষ আবরণটুকু অপুষ্ট ইজ্জত থেকে, কেড়ে নাও পরিচয়, জন্ম ইস্তক জেনে আসা অবস্থান, দরকার নেই এই নাগরিক সুতোটুক
মাঝরাতে কেন শুরু বোঝোনি এখনো? ভোর হয়ে গেছে কেউ না ভাবে যেন, কালিমা রয়েছে ছেয়ে তখনো যে গাঢ়, আলো হতে আছে দেরি বহুকাল আরো, পনেরো
বাঁজা জমি সবুজ করেন তাঁরা, অবুঝ রাজা বোঝেননি শিরদাঁড়া, গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা গিয়ে শীতে, পথের বুকে অযুত চাষী খাড়া। বানিয়েছিলেন আইন রাজা তিনটে ভুল হয়না
ঢাক পেটানো এত কেন একশো কোটির ভ্যাক্সিনে, দুশো কোটি পেরিয়ে গেছে এই সময়ে দ্যাখ চীনে। সবার দেহে দুইখানা ডোজ, হিসেব করো সংখ্যাকে সিকি পথও হয়নি
পুজোর পরে দুটোর মধ্যে একটা হবেই, হয়তো কোভিড বাড়বে কিংবা বাড়বে না, হতেই পারে, দেখলে কোথাও করোনা নেই, কিংবা হলো জ্বর সারাতে ধারদেনা। কিন্তু ভেবো,
শুনছি সততাকে মানসিক বিকার বলে ঘোষণা করা হবে। সেই যে কোনো এক অফলাইন যুগে, মদের দোকান আর মুদির দোকানে যখন তফাৎ ছিলো, তখন মধ্যবিত্ত পাড়ায়
রাজা বললেন, চাষা! এই নে তোকে আইন দিলাম খাসা। রোজের কাঁদন বন্ধ এবার, দাদন পাবি ধনীর দেদার, পুরবে রে তোর ভরাপেটে পাকা বাসার আশা,
ইনকিলাবের কথা বললেই, আমার চোখের সামনে ভেসে ওঠে চাটগাঁ’র বেঁটেখাটো মাস্টারমশাই, উনিশশো তিরিশের আঠারোই এপ্রিল গণেশ লোকনাথ আর তারকেশ্বরকে নিয়ে যাঁর অসম লড়াই, অথবা লাহোর
আধুনিক এই যুগে অর্জুন হতে পারেন স্রেফ জনগণ। ভোটের গাণ্ডীবে টংকার দিলে, ঢিলে ও হলুদ হয় এগারো অক্ষৌহিনী সেনার পাতলুন আন্দোলনের দেবদত্তে ফুঁ দিলে কেঁপে
এই যে কিছু লোক মানে না, নেতা রাজার প্রকার বিশেষ, এই যে কিছু লোক জানে না, ধর্ম আগে তার পরে দেশ, নানান রকম ফেক ফরওয়ার্ড
‘আমাদের উনি আছেন’ বলে করা গর্বটা ক্রমশই খর্ব হচ্ছে। মহীরুহদের পতন ঘটছে, একদা গহন অরণ্যে এখন আর গাছ নেই সেরকম। সেই গাছ, যার ছায়ার তলায়
কাগজ বাঘের হালুম হুলুম, সয়না রাজার ওসব জুলুম, মাঝে মাঝেই ঘুম ছুটে যায় ফালতু বিরুদ্ধতায়, টুলকিটকে এডিট করে, ফাৎনা কারা নাড়ায় জোরে বঁড়শি ধরে টান
আমাকে ন্যাংটো করো, রাষ্ট্র মহান, ছিনিয়ে নাও শেষ আবরণটুকু অপুষ্ট ইজ্জত থেকে, কেড়ে নাও পরিচয়, জন্ম ইস্তক জেনে আসা অবস্থান, দরকার নেই এই নাগরিক সুতোটুক
মাঝরাতে কেন শুরু বোঝোনি এখনো? ভোর হয়ে গেছে কেউ না ভাবে যেন, কালিমা রয়েছে ছেয়ে তখনো যে গাঢ়, আলো হতে আছে দেরি বহুকাল আরো, পনেরো
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে