বাজি
সবাই দেখতে পাচ্ছে, তাই আমিও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে উত্তুরে আকাশে ক্যামেরা তাক করে বসেছিলাম। যদি বরাতে জোটে! কিন্তু না, সারাজীবনে যার কপালে পাঁচ টাকার
সবাই দেখতে পাচ্ছে, তাই আমিও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে উত্তুরে আকাশে ক্যামেরা তাক করে বসেছিলাম। যদি বরাতে জোটে! কিন্তু না, সারাজীবনে যার কপালে পাঁচ টাকার
আসামে একটা অদ্ভুত সুন্দর গ্রাম আছে। নাম জটিঙ্গা। লামডিং ডিভিশনের হাফলং রেল ষ্টেশন থেকে মাত্র ন’ কিলোমিটার দূরে নীচু পাহাড় ঘেরা ছবির মত এই জটিঙ্গা
সেল্ফি করোনা ভাইরাস দুর্গামন্ডপের এক কোণে চুপচাপ বসেছিল। অষ্টমী পুজোর অঞ্জলি হয়ে গেছে। মন্ডপ প্রায় ফাঁকা। চার-পাঁচ জন সুন্দরী মহিলা প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে সেল্ফি, থুড়ি
১ সিগন্যাল লাল হয়ে আছে। ষ্টিয়ারিং-এ হাত রেখে অপেক্ষা করছি। পেছন থেকে পিঁ পিঁ আওয়াজ। অটোচালক ইঙ্গিত করল একটু এগিয়ে গিয়ে তাকে জায়গা করে দিতে।
কর্মখালি করোনা ভাইরাস মাস্ক পরে একটা মই-এ চড়ে দেওয়ালে পোষ্টার সাঁটছিল। পোষ্টারগুলোয় লেখা ‘কর্মী চাই’। চিন্তিত মনে পাশের রাস্তায় পায়চারি করছিল চিত্রগুপ্ত। মোড় ঘুরেই তার
ভর সন্ধ্যে। হোয়াইট হাউসের সামনের চত্বরে একটা কাঠের বেঞ্চে এক মধ্যবয়সী শ্বেতাঙ্গ মহিলা টিভি-র বুম হাতে বসে আছে। অল্প আলো। হোয়াইট হাউস বা তার সংলগ্ন
করোনা ভাইরাস বিছানার একপাশে গুটিসুটি মেরে শুয়ে আছে। পাশে পড়ে আছে গরম জলের ব্যাগ, ব্যথার মলম প্রভৃতি। এমন সময় দরজা খুলে ডেঙ্গু-র প্রবেশ। ‘কি রে,
“আবার বছর কুড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি! আবার বছর কুড়ি পরে— হয়তো ধানের ছড়ার পাশে কার্তিকের মাসে— তখন সন্ধ্যার কাক ঘরে ফেরে— তখন
“বনের ছায়ার নিচে ভাসে কার ভিজে চোখ কাঁদে কার বাঁরোয়ার বাঁশি সেদিন শুনিনি তাহা…..”– জীবনানন্দ দাশ সেই যুগে শিলিগুড়ি গেছে অথচ হংকং মার্কেটে গিয়ে ঠকেনি
“আমার কুঁড়েঘরে নেমেছে শীতকাল তুষার জ’মে আছে ঘরের মেঝে জুড়ে বরফ প’ড়ে আছে গভীর ঘন হয়ে পাশের নদী ভ’রে….” – হুমায়ুন আজাদ ……..ডিসেম্বর মাস। পাহাড়ে
…..রান্নার গ্যাস দরকার। কেরোসিনের ষ্টোভে আর কতদিন! গোটা কালিম্পং মহকুমায় একটাই গ্যাস ডিষ্ট্রিবিউটর, কালিম্পং শহরের ডেভিড গ্যাস। অনেক প্রতীক্ষার পরে ওরা জানাল যে হেল্থ সেন্টার
“জীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার।” …..ফোনে অ্যাক্সিডেন্ট বলা হয়েছিল আমাকে। কিন্তু বাড়ি ফিরে জানতে পারলাম আত্মহত্যা। মা-বাবাকে কাকার বাড়িতে রেখে চাকরিতে ফিরতে হল।
সবাই দেখতে পাচ্ছে, তাই আমিও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে উত্তুরে আকাশে ক্যামেরা তাক করে বসেছিলাম। যদি বরাতে জোটে! কিন্তু না, সারাজীবনে যার কপালে পাঁচ টাকার
আসামে একটা অদ্ভুত সুন্দর গ্রাম আছে। নাম জটিঙ্গা। লামডিং ডিভিশনের হাফলং রেল ষ্টেশন থেকে মাত্র ন’ কিলোমিটার দূরে নীচু পাহাড় ঘেরা ছবির মত এই জটিঙ্গা
সেল্ফি করোনা ভাইরাস দুর্গামন্ডপের এক কোণে চুপচাপ বসেছিল। অষ্টমী পুজোর অঞ্জলি হয়ে গেছে। মন্ডপ প্রায় ফাঁকা। চার-পাঁচ জন সুন্দরী মহিলা প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে সেল্ফি, থুড়ি
১ সিগন্যাল লাল হয়ে আছে। ষ্টিয়ারিং-এ হাত রেখে অপেক্ষা করছি। পেছন থেকে পিঁ পিঁ আওয়াজ। অটোচালক ইঙ্গিত করল একটু এগিয়ে গিয়ে তাকে জায়গা করে দিতে।
কর্মখালি করোনা ভাইরাস মাস্ক পরে একটা মই-এ চড়ে দেওয়ালে পোষ্টার সাঁটছিল। পোষ্টারগুলোয় লেখা ‘কর্মী চাই’। চিন্তিত মনে পাশের রাস্তায় পায়চারি করছিল চিত্রগুপ্ত। মোড় ঘুরেই তার
ভর সন্ধ্যে। হোয়াইট হাউসের সামনের চত্বরে একটা কাঠের বেঞ্চে এক মধ্যবয়সী শ্বেতাঙ্গ মহিলা টিভি-র বুম হাতে বসে আছে। অল্প আলো। হোয়াইট হাউস বা তার সংলগ্ন
করোনা ভাইরাস বিছানার একপাশে গুটিসুটি মেরে শুয়ে আছে। পাশে পড়ে আছে গরম জলের ব্যাগ, ব্যথার মলম প্রভৃতি। এমন সময় দরজা খুলে ডেঙ্গু-র প্রবেশ। ‘কি রে,
“আবার বছর কুড়ি পরে তার সাথে দেখা হয় যদি! আবার বছর কুড়ি পরে— হয়তো ধানের ছড়ার পাশে কার্তিকের মাসে— তখন সন্ধ্যার কাক ঘরে ফেরে— তখন
“বনের ছায়ার নিচে ভাসে কার ভিজে চোখ কাঁদে কার বাঁরোয়ার বাঁশি সেদিন শুনিনি তাহা…..”– জীবনানন্দ দাশ সেই যুগে শিলিগুড়ি গেছে অথচ হংকং মার্কেটে গিয়ে ঠকেনি
“আমার কুঁড়েঘরে নেমেছে শীতকাল তুষার জ’মে আছে ঘরের মেঝে জুড়ে বরফ প’ড়ে আছে গভীর ঘন হয়ে পাশের নদী ভ’রে….” – হুমায়ুন আজাদ ……..ডিসেম্বর মাস। পাহাড়ে
…..রান্নার গ্যাস দরকার। কেরোসিনের ষ্টোভে আর কতদিন! গোটা কালিম্পং মহকুমায় একটাই গ্যাস ডিষ্ট্রিবিউটর, কালিম্পং শহরের ডেভিড গ্যাস। অনেক প্রতীক্ষার পরে ওরা জানাল যে হেল্থ সেন্টার
“জীবন গিয়েছে চলে কুড়ি কুড়ি বছরের পার।” …..ফোনে অ্যাক্সিডেন্ট বলা হয়েছিল আমাকে। কিন্তু বাড়ি ফিরে জানতে পারলাম আত্মহত্যা। মা-বাবাকে কাকার বাড়িতে রেখে চাকরিতে ফিরতে হল।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে