রাম্ভী (পর্ব-৭)
বাড়ি ফিরলাম। বাড়িতে অনেক রেখে ঢেকে অভিজ্ঞতাগুলো বলতে হল। উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়ে লাভ নেই। শুধু ভাই বলল, ‘কলকাতার হাসপাতালের চাকরিটা একবার দেখতে পারতিস। অনিমেষ দত্ত
বাড়ি ফিরলাম। বাড়িতে অনেক রেখে ঢেকে অভিজ্ঞতাগুলো বলতে হল। উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়ে লাভ নেই। শুধু ভাই বলল, ‘কলকাতার হাসপাতালের চাকরিটা একবার দেখতে পারতিস। অনিমেষ দত্ত
পূর্বপ্রকাশিতের পর আবার সেই তেনজিং নোরগে বাসষ্ট্যান্ড। চেঁচামেচি, বাসের হর্ন, রিকশার প্যাঁক প্যাঁক। বাস থেকে নেমে ভীড় ঠেলে বেরিয়ে কাছেই হিলকার্ট রোডের পাশে একটা সাধারণ
(পূর্বপ্রকাশিতের পর) খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেল। শেষ রাতের দিকে ঘুম এসে গিয়েছিল। দাঁত মেজে হাঁটতে হাঁটতে বাজারের দিকে চললাম। বড় রাস্তাটা একটা ছোট লোহার
মাঝারি সাইজের হাসপাতাল বিল্ডিং। পনেরোটা বেড আছে এখানে। পাশেই অফিস, আলাদা বাড়িতে। সঙ্গে একটা গ্যারেজ। হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স আর একটা জীপ গাড়ী থাকে সেখানে। একটু নীচে
ইভনিং রাউন্ড দেওয়ার পরে সরকারী হাসপাতাল বা মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তারদের একচোট আড্ডা না দিলে রাতে ঘুম হয় না। আমার নিজেরও তাই। আর আড্ডা মানে তো
(পূর্ব প্রকাশিত-র পর……) শিলিগুড়ির দিকের আটকে পড়া গাড়িগুলো পেরিয়ে প্রায় দেড় মাইল হেঁটে পৌঁছে গেলাম গ্রাউন্ড জিরোতে। রাস্তা এমন ধসে গেছে যে, গাড়ি তো দূরের
১ আষাঢ়ের শেষ সপ্তাহ। ধূসর মেঘ আকাশের মাঝামাঝি নীচু হয়ে ঝুলে রয়েছে। একটু আগেই ফুলবাগানের নার্সিংহোমে একটা অপারেশনে বক্সী স্যারকে সাহায্য করে বাড়ী ফিরেছি। জামাকাপড়,
১ দুপুর সাড়ে তিনটে বাজে। সবে অপারেশন শেষ হল। এখন আর লাঞ্চ করতে ভালো লাগছে না। সমরজিৎ এক কাপ চা নিয়ে প্রথম পেশেন্টকে ডাকতে বলল।
কথায় বলে, জনমানসের স্মৃতি খুব দুর্বল। বড়জোর দুটো প্রজন্ম। অথবা তার চেয়ে একটু বেশী। যা মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় অথবা শ্রুতির অভিজ্ঞতায় প্রাপ্ত। তার বেশী নয়।
করোনা ভাইরাস সামনে দুটো ম্যাপ খুলে পেন্সিল দিয়ে দাগ কাটছিল। ইতিমধ্যে চিত্রগুপ্ত তার বড় খাতা নিয়ে সেখানে উপস্থিত। করোনাঃ কি চিত্রদাদা, খুশী তো? চিত্রগুপ্তঃ তোকে
বেশ কিছুদিন আগে একটি গল্প পড়েছিলাম। জগতের স্বাভাবিক নিয়মে একটি তরুণী একটি তরুণের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু মেয়েটির আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব কেউই ছেলেটিকে চেনে না। ছেলেটি মানুষ
রবীন্দ্রনাথের প্রয়াণ দিবসে ডক্টরস ডায়ালগের নিবেদন।
বাড়ি ফিরলাম। বাড়িতে অনেক রেখে ঢেকে অভিজ্ঞতাগুলো বলতে হল। উদ্বেগ বাড়িয়ে দিয়ে লাভ নেই। শুধু ভাই বলল, ‘কলকাতার হাসপাতালের চাকরিটা একবার দেখতে পারতিস। অনিমেষ দত্ত
পূর্বপ্রকাশিতের পর আবার সেই তেনজিং নোরগে বাসষ্ট্যান্ড। চেঁচামেচি, বাসের হর্ন, রিকশার প্যাঁক প্যাঁক। বাস থেকে নেমে ভীড় ঠেলে বেরিয়ে কাছেই হিলকার্ট রোডের পাশে একটা সাধারণ
(পূর্বপ্রকাশিতের পর) খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেল। শেষ রাতের দিকে ঘুম এসে গিয়েছিল। দাঁত মেজে হাঁটতে হাঁটতে বাজারের দিকে চললাম। বড় রাস্তাটা একটা ছোট লোহার
মাঝারি সাইজের হাসপাতাল বিল্ডিং। পনেরোটা বেড আছে এখানে। পাশেই অফিস, আলাদা বাড়িতে। সঙ্গে একটা গ্যারেজ। হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স আর একটা জীপ গাড়ী থাকে সেখানে। একটু নীচে
ইভনিং রাউন্ড দেওয়ার পরে সরকারী হাসপাতাল বা মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তারদের একচোট আড্ডা না দিলে রাতে ঘুম হয় না। আমার নিজেরও তাই। আর আড্ডা মানে তো
(পূর্ব প্রকাশিত-র পর……) শিলিগুড়ির দিকের আটকে পড়া গাড়িগুলো পেরিয়ে প্রায় দেড় মাইল হেঁটে পৌঁছে গেলাম গ্রাউন্ড জিরোতে। রাস্তা এমন ধসে গেছে যে, গাড়ি তো দূরের
১ আষাঢ়ের শেষ সপ্তাহ। ধূসর মেঘ আকাশের মাঝামাঝি নীচু হয়ে ঝুলে রয়েছে। একটু আগেই ফুলবাগানের নার্সিংহোমে একটা অপারেশনে বক্সী স্যারকে সাহায্য করে বাড়ী ফিরেছি। জামাকাপড়,
১ দুপুর সাড়ে তিনটে বাজে। সবে অপারেশন শেষ হল। এখন আর লাঞ্চ করতে ভালো লাগছে না। সমরজিৎ এক কাপ চা নিয়ে প্রথম পেশেন্টকে ডাকতে বলল।
কথায় বলে, জনমানসের স্মৃতি খুব দুর্বল। বড়জোর দুটো প্রজন্ম। অথবা তার চেয়ে একটু বেশী। যা মানুষের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় অথবা শ্রুতির অভিজ্ঞতায় প্রাপ্ত। তার বেশী নয়।
করোনা ভাইরাস সামনে দুটো ম্যাপ খুলে পেন্সিল দিয়ে দাগ কাটছিল। ইতিমধ্যে চিত্রগুপ্ত তার বড় খাতা নিয়ে সেখানে উপস্থিত। করোনাঃ কি চিত্রদাদা, খুশী তো? চিত্রগুপ্তঃ তোকে
বেশ কিছুদিন আগে একটি গল্প পড়েছিলাম। জগতের স্বাভাবিক নিয়মে একটি তরুণী একটি তরুণের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু মেয়েটির আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব কেউই ছেলেটিকে চেনে না। ছেলেটি মানুষ
রবীন্দ্রনাথের প্রয়াণ দিবসে ডক্টরস ডায়ালগের নিবেদন।
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে