বাঙালি রোগীদের শরীরের সর্বত্র বিরাজমান অঙ্গ বা অংশ হল ‘শিরা’। কোমরে,ঘাড়ে, মাথায় বা হাঁটুতে কোনো সমস্যায় ভুগছেন আর শিরা নিয়ে নিজেকে এবং চিকিৎসককে ব্যতিব্যস্ত করেন
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিঃশব্দে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিছু মানুষ, বিশেষতঃ স্বাস্থ্যকর্মীরা স্বভাবতঃই খুব আশাহত। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় এবং পরবর্তী ঢেউ থেকে বাঁচতে ভ্যাকসিন, মাস্ক এবং সামাজিক
সবুজ পাতাটা হঠাৎ সরু লম্বাটে জিভ বের করে সুড়ুৎ করে ফড়িংটাকে গিলে ফেলল। তারপর আস্তে আস্তে পাতাটার রঙ বদলাতে বদলাতে সেটা একটা উজ্জ্বল হলুদ রঙের
দুটো পরীক্ষার পরেই লকডাউন। অঙ্ক আর কেমিষ্ট্রি পরীক্ষা আর হলই না। অথচ ও দুটো তার পড়া ছিল ভালো। মণিদিদি আর কুলসুম দিদি দুজনেই খুব আশা
এত পরিষ্কার! এত নীল, এত সবুজ! এত নিস্তব্ধতা! এত শূন্যতা চারিদিকে! ও আমাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘কেন?’ ‘জানি না। শুধু জানি শ্বাস নিতে আর কষ্ট হচ্ছে
অঞ্জনা বাস থেকে নেমে রিক্সা ধরল। শনি মন্দিরটা ছাড়িয়ে বটতলা বাজারের ভীড় পেরিয়ে চৌহাটি যখন পৌঁছলো ততক্ষণে বেলা প্রায় পড়ে এসেছে। রাজপুর মিউনিসিপ্যালিটির এই দিকটায়
বিশ্ব কবিতা দিবসে লেখা ————————— দিন ফুরালে হিসেব-নিকেশ শেষে শূন্য ঘরে বাজতে থাকে সেতার। সকল তারের বাঁধন ছিঁড়ে স্তব্ধ ব্যথা হৃদয় ফুঁড়ে প্রশ্ন করে, এ
ফিরে আসা কি অতই সহজ? অতই সহজ আগুন জ্বালা? বহুযুগের কালি মেখে অভিমানের চাদর ঢেকে, টানাপোড়েন ভুলে গিয়ে আগের মতোই রাস্তা চলা? প্রায়শ্চিত্ত জলের মতোই
অজকর্ণ তার বহু যত্নে গজানো নতুন সাদা দাড়ি নেড়ে প্রচুর হাঁচোড়-পাঁচোড় করে বড় উঁচু পাথরটায় উঠে বসে ঘোষণা করল,’ আমিই এখন থেকে এই জঙ্গলের রাজা।’
কিছু চরিত্র জীবনে গভীর দাগ কেটে যায়। নাটেশদা তেমনই এক চরিত্র। যারা তাকে চিনতেন না তাদের জানাই ডাঃ জে নাটেশ একজন কন্নড় অর্থোপেডিক সার্জেন। যে
করোনা ভাইরাস ব্যারিকেডের উপর বসে পা দোলাচ্ছিল। আমি বললাম,’ যাচ্ছ কবে?’ ‘যেতে পারি, কিন্তু কেন যাব?’ ‘বাজে বোকো না। ওসব শক্তি চাটুজ্জের দিন আর নেই
বাঙালি রোগীদের শরীরের সর্বত্র বিরাজমান অঙ্গ বা অংশ হল ‘শিরা’। কোমরে,ঘাড়ে, মাথায় বা হাঁটুতে কোনো সমস্যায় ভুগছেন আর শিরা নিয়ে নিজেকে এবং চিকিৎসককে ব্যতিব্যস্ত করেন
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিঃশব্দে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিছু মানুষ, বিশেষতঃ স্বাস্থ্যকর্মীরা স্বভাবতঃই খুব আশাহত। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় এবং পরবর্তী ঢেউ থেকে বাঁচতে ভ্যাকসিন, মাস্ক এবং সামাজিক
সবুজ পাতাটা হঠাৎ সরু লম্বাটে জিভ বের করে সুড়ুৎ করে ফড়িংটাকে গিলে ফেলল। তারপর আস্তে আস্তে পাতাটার রঙ বদলাতে বদলাতে সেটা একটা উজ্জ্বল হলুদ রঙের
দুটো পরীক্ষার পরেই লকডাউন। অঙ্ক আর কেমিষ্ট্রি পরীক্ষা আর হলই না। অথচ ও দুটো তার পড়া ছিল ভালো। মণিদিদি আর কুলসুম দিদি দুজনেই খুব আশা
এত পরিষ্কার! এত নীল, এত সবুজ! এত নিস্তব্ধতা! এত শূন্যতা চারিদিকে! ও আমাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘কেন?’ ‘জানি না। শুধু জানি শ্বাস নিতে আর কষ্ট হচ্ছে
অঞ্জনা বাস থেকে নেমে রিক্সা ধরল। শনি মন্দিরটা ছাড়িয়ে বটতলা বাজারের ভীড় পেরিয়ে চৌহাটি যখন পৌঁছলো ততক্ষণে বেলা প্রায় পড়ে এসেছে। রাজপুর মিউনিসিপ্যালিটির এই দিকটায়
বিশ্ব কবিতা দিবসে লেখা ————————— দিন ফুরালে হিসেব-নিকেশ শেষে শূন্য ঘরে বাজতে থাকে সেতার। সকল তারের বাঁধন ছিঁড়ে স্তব্ধ ব্যথা হৃদয় ফুঁড়ে প্রশ্ন করে, এ
ফিরে আসা কি অতই সহজ? অতই সহজ আগুন জ্বালা? বহুযুগের কালি মেখে অভিমানের চাদর ঢেকে, টানাপোড়েন ভুলে গিয়ে আগের মতোই রাস্তা চলা? প্রায়শ্চিত্ত জলের মতোই
অজকর্ণ তার বহু যত্নে গজানো নতুন সাদা দাড়ি নেড়ে প্রচুর হাঁচোড়-পাঁচোড় করে বড় উঁচু পাথরটায় উঠে বসে ঘোষণা করল,’ আমিই এখন থেকে এই জঙ্গলের রাজা।’
কিছু চরিত্র জীবনে গভীর দাগ কেটে যায়। নাটেশদা তেমনই এক চরিত্র। যারা তাকে চিনতেন না তাদের জানাই ডাঃ জে নাটেশ একজন কন্নড় অর্থোপেডিক সার্জেন। যে
করোনা ভাইরাস ব্যারিকেডের উপর বসে পা দোলাচ্ছিল। আমি বললাম,’ যাচ্ছ কবে?’ ‘যেতে পারি, কিন্তু কেন যাব?’ ‘বাজে বোকো না। ওসব শক্তি চাটুজ্জের দিন আর নেই
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে