ভাইরাসের নরক গুলজার- ৯ ।। বারো হাত কাঁকুড়ের তেরো হাত বিচি।।
করোনা ভাইরাস লাগেজ গুছোচ্ছিল। আমি দেখতে পেয়ে বললাম, ‘টিকিট কাটা হয়ে গেছে?’ ‘নাঃ, এবারে আর আগে থেকে টিকিট কাটি নি। গত বছর পনেরই আগষ্ট ফেরত
করোনা ভাইরাস লাগেজ গুছোচ্ছিল। আমি দেখতে পেয়ে বললাম, ‘টিকিট কাটা হয়ে গেছে?’ ‘নাঃ, এবারে আর আগে থেকে টিকিট কাটি নি। গত বছর পনেরই আগষ্ট ফেরত
সদ্য স্কুলোত্তীর্ণ তরুণী মায়ের সাথে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। একটু উদ্বিগ্ন। চোখ দুটো কিছুটা সন্ত্রস্ত। আজকাল এই বয়সের ছেলেমেয়েরা অনেক সময়ই একা অথবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আসে।
মোফিদুলের একটা মোজাও নেই মোজা কখনো পরেই নি তো সে, টালির চাল, আট ফুটের ঘর ছিটের বেড়া, কাঁচা মাটির মেঝে। মোফিদুল এক সাত বছরের ছেলে
শেষ সূর্য ডুবে যায়। বেলা নিভে আসা সময়ে ফিরে দেখি রণক্ষেত্র জুড়ে ছড়ানো ধংসের মাঝে এখনো কিছু কিছু চেতনা ছড়িয়ে আছে। অগ্রদূতেরা অনেকেই আজ অনন্ত
ডিসেম্বরের ঠান্ডায় করোনা ভাইরাস লেপ মুড়ি দিয়ে বিছানার এক কোনে গুটিশুঁটি মেরে শুয়েছিল। টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক খুঁজতে খুঁজতে শেষ পর্যন্ত ঘরে ঢুকে করোনা ভাইরাসকে ডেকে
চাঁদ আসে, শেষ রাতে একাকী নিঃশব্দ চাঁদ। টুপটাপ শিশিরের জ্যোৎস্নায় ডুবে যায় বাতিল মানুষ।। ‘মৃত্যু আয়, তিনপাত্তি খেলি’ কবি একথা যতই বলুন না কেন, ব্যপারটা
———— রাত দশটায় বিশেষ দরকারে এক সিনিয়ার দাদা কে ফোন করেছিলাম। একজন রোগীর পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করার ছিল। দাদা নিজে ফিজিসিয়ান। বলল,’ একটু বাদে ফোন
জীবকেশ উঠে দাঁড়ালেন। সাদা ফিনফিনে ধুতি এবং সাদা চাদরটা ঠিকঠাক করে পেয়ারা কাঠের খড়ম দুটো পায়ে গলিয়ে নিলেন তিনি। তারপর হাতের কব্জি বন্ধনীর ছোট্ট হলুদ
আমার একটা বড় দোষ হল আমি সাধারণতঃ কোনো ব্যপারেই খুব একটা প্ররোচিত বা অনুপ্রাণিত হই না। এই অভ্যেসটা আমার ছোটবেলা থেকেই আছে এবং এজন্য বাবা-মায়ের
ডোনাল্ড ট্রাম্প গল্ফ কোর্সের একপ্রান্তে গাছের ছায়ায় মাথা নীচু করে বসেছিল। মাথায় লাল গল্ফ ক্যাপ, পাশে গল্ফের ‘টি’। করোনা ভাইরাস গুটিগুটি পায়ে পাশে গিয়ে দাঁড়ালো।
সবাই দেখতে পাচ্ছে, তাই আমিও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে উত্তুরে আকাশে ক্যামেরা তাক করে বসেছিলাম। যদি বরাতে জোটে! কিন্তু না, সারাজীবনে যার কপালে পাঁচ টাকার
করোনা ভাইরাস লাগেজ গুছোচ্ছিল। আমি দেখতে পেয়ে বললাম, ‘টিকিট কাটা হয়ে গেছে?’ ‘নাঃ, এবারে আর আগে থেকে টিকিট কাটি নি। গত বছর পনেরই আগষ্ট ফেরত
সদ্য স্কুলোত্তীর্ণ তরুণী মায়ের সাথে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। একটু উদ্বিগ্ন। চোখ দুটো কিছুটা সন্ত্রস্ত। আজকাল এই বয়সের ছেলেমেয়েরা অনেক সময়ই একা অথবা বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আসে।
মোফিদুলের একটা মোজাও নেই মোজা কখনো পরেই নি তো সে, টালির চাল, আট ফুটের ঘর ছিটের বেড়া, কাঁচা মাটির মেঝে। মোফিদুল এক সাত বছরের ছেলে
শেষ সূর্য ডুবে যায়। বেলা নিভে আসা সময়ে ফিরে দেখি রণক্ষেত্র জুড়ে ছড়ানো ধংসের মাঝে এখনো কিছু কিছু চেতনা ছড়িয়ে আছে। অগ্রদূতেরা অনেকেই আজ অনন্ত
ডিসেম্বরের ঠান্ডায় করোনা ভাইরাস লেপ মুড়ি দিয়ে বিছানার এক কোনে গুটিশুঁটি মেরে শুয়েছিল। টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক খুঁজতে খুঁজতে শেষ পর্যন্ত ঘরে ঢুকে করোনা ভাইরাসকে ডেকে
চাঁদ আসে, শেষ রাতে একাকী নিঃশব্দ চাঁদ। টুপটাপ শিশিরের জ্যোৎস্নায় ডুবে যায় বাতিল মানুষ।। ‘মৃত্যু আয়, তিনপাত্তি খেলি’ কবি একথা যতই বলুন না কেন, ব্যপারটা
———— রাত দশটায় বিশেষ দরকারে এক সিনিয়ার দাদা কে ফোন করেছিলাম। একজন রোগীর পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করার ছিল। দাদা নিজে ফিজিসিয়ান। বলল,’ একটু বাদে ফোন
জীবকেশ উঠে দাঁড়ালেন। সাদা ফিনফিনে ধুতি এবং সাদা চাদরটা ঠিকঠাক করে পেয়ারা কাঠের খড়ম দুটো পায়ে গলিয়ে নিলেন তিনি। তারপর হাতের কব্জি বন্ধনীর ছোট্ট হলুদ
আমার একটা বড় দোষ হল আমি সাধারণতঃ কোনো ব্যপারেই খুব একটা প্ররোচিত বা অনুপ্রাণিত হই না। এই অভ্যেসটা আমার ছোটবেলা থেকেই আছে এবং এজন্য বাবা-মায়ের
ডোনাল্ড ট্রাম্প গল্ফ কোর্সের একপ্রান্তে গাছের ছায়ায় মাথা নীচু করে বসেছিল। মাথায় লাল গল্ফ ক্যাপ, পাশে গল্ফের ‘টি’। করোনা ভাইরাস গুটিগুটি পায়ে পাশে গিয়ে দাঁড়ালো।
সবাই দেখতে পাচ্ছে, তাই আমিও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে উত্তুরে আকাশে ক্যামেরা তাক করে বসেছিলাম। যদি বরাতে জোটে! কিন্তু না, সারাজীবনে যার কপালে পাঁচ টাকার
আমাদের লক্ষ্য সবার জন্য স্বাস্থ্য আর সবার জন্য চিকিৎসা পরিষেবা। আমাদের আশা, এই লক্ষ্যে ডাক্তার, স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী ও আপামর মানুষ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্ত স্টেক হোল্ডারদের আলোচনা ও কর্মকাণ্ডের একটি মঞ্চ হয়ে উঠবে ডক্টরস ডায়ালগ।
Editorial Committee:
Dr. Punyabrata Gun
Dr. Jayanta Das
Dr. Chinmay Nath
Dr. Indranil Saha
Dr. Aindril Bhowmik
Executive Editor: Piyali Dey Biswas
Shramajibi Swasthya Udyog
HA 44, Salt Lake, Sector-3, Kolkata-700097
নীচে Justori র মাধ্যমে আমাদের সদস্য হন – নিজে বলুন আপনার প্রশ্ন, মতামত – সরাসরি উত্তর পান ডাক্তারের কাছ থেকে